গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
পুরো বিষয়টি তুলে ধরে বিজেপির সমালোচনায় সরব হলেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। তাঁর বক্তব্য, এনআইএ’কে কাজে লাগিয়ে ভয়ঙ্কর রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র শুরু করেছে বিজেপি। লোকসভায় জিততে পারবে না বুঝে ভোটের মুখে এলাকা ফাঁকা করতে চাইছে তারা। এমনকী, থানার ওসি’র উপরেও চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে! কিন্তু আমাদের দলের যেসব কর্মীকে ডাকা হয়েছে, তাঁরা কেউই হাজিরা দেবেন না। আমরা আইনি পথেই এগচ্ছি।
পাল্টা বিজেপি মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, তদন্তের স্বার্থে এনআইএ কেন, কাকে, কখন ডেকে পাঠিয়েছে, তার উত্তর তারাই দিতে পারবে। যদি কাউকে ডাকা হয়, তাঁর উচিত তদন্তে সহযোগিতা করা।