বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
প্রতিদিন ঠিক একই চিত্র রাজ্যের সরকারি চক্ষু চিকিৎসার এক নম্বর কেন্দ্র মেডিক্যাল কলেজস্থিত আরআইও’তে। রোজ ঝগড়া, রোজ অশান্তি। কারণ? চাহিদার তুলনায় অপটোমেট্রিস্ট যৎসামান্য। যে বিভাগে ১৫-২০ জন লোক লাগে, সেখানে মাত্র তিনজন অপটোমেট্রিস্ট নিয়ে চলছে আরআইও। সময় যত এগিয়েছে, এখানে চোখের আধুনিক চিকিৎসার নানা ক্লিনিকও চালু হয়েছে। চালু হয়েছে গ্লকোমা, শিশুদের চোখের সমস্যা, শিশুদের গ্লকোমা, কর্নিয়া, অকুলোপ্ল্যাস্টি, লো ভিশন ক্লিনিক, কনট্যাক্ট লেন্স ক্লিনিক, টিউমার ক্লিনিক ইত্যাদি। রেটিনার সমস্যার জন্য রয়েছে তিন ধরনের ক্লিনিক। ওসিটি, লেজার এবং ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি (সুগার থাকলে চোখের যে সমস্যা আকছার দেখা যায়)। এর মধ্যে গ্লকোমা ও রেটিনা ক্লিনিক হয় সপ্তাহে ছ’দিন। কর্নিয়া ক্লিনিক হয় সপ্তাহে তিনদিন। কিন্তু অপটোমেট্রিস্ট বা মেডিক্যাল টেকনোলজিস্টের (অপটোমেট্রি) সংখ্যা বাড়েনি। তাই হাতেগোনা তিনজন অপটোমেট্রিস্ট ছাড়াও ২৪ জন চিকিৎসক পালা করে এই কাজ করে যাচ্ছেন। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, চোখের প্রাথমিক পরীক্ষা, পাওয়ার দেওয়া, বিভিন্ন আধুনিক মেশিন চালানো, বায়োমেট্রি করা— কাজের বহর অনেক। আরআইও’র অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ বলেন, বিষয়টি জানি। অপটোমেট্রিস্ট চেয়েছি সরকারের কাছে।