বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
এদিন টাউন হল পরিদর্শনে যান ফিরহাদ। সঙ্গে ছিলেন প্রশাসক বোর্ডের অন্যতম সদস্য দেবাশিস কুমার। দীর্ঘক্ষণ তিনি বৈঠক করেন সংস্কারের দায়িত্বপ্রাপ্ত পূর্তদপ্তরের আধিকারিকদের সঙ্গে। পরে ফিরহাদ বলেন, সংস্কারের পর কেন এমন ঘটনা ঘটল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। নতুন করে সেই জায়গাগুলি সংস্কার করতে হবে। তিন মাসে সেই কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে। বৈঠক সূত্রে খবর, পূর্তদপ্তরের ইঞ্জিনিয়ারদের সামনে নিজের অসন্তোষ ব্যক্ত করেছেন ফিরহাদ। তাহলে কি খারাপ মানের উপকরণ সংস্কারের কাজে ব্যবহার করা হয়েছিল? স্বাভাবিকভাবে উঠছে সেই প্রশ্ন। যদিও তা নিয়ে কোনও স্পষ্ট উত্তর দিতে পারেননি পূর্তদপ্তরের আধিকারিকরা। তাই নতুন করে সংস্কারের ক্ষেত্রে আর পুরোপুরি পূর্তদপ্তরের উপর ভরসা করতে নারাজ পুর-কর্তৃপক্ষ। পূর্তদপ্তর এবং কলকাতা পুরসভার হেরিটেজ ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের আধিকারিকদের নিয়ে একটি যৌথ কমিটি তৈরি করা হয়েছে। তারাই এই কাজ পরিচালনা করবে। কাজ চলার পাশাপাশি নতুন করে রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে।
টাউন হল কীভাবে সংস্কার হবে সেই বিষয়ে আইআইটি রুরকিকে বিশেষজ্ঞ সংস্থা হিসেবে নিযুক্ত করা হয়েছিল। স্বাভাবিকভাবে তাদের উপরেও দায়িত্ব বর্তায়। যদিও বৈঠকে তারা জানিয়েছে, টাউন হলের ভিতরের পরিকাঠামোর বিষয়ে তারা পরামর্শ দিয়েছিল। কিন্তু বাইরে কী ধরনের সংস্কার হবে সেই বিষয়টি তাদের দায়িত্বে ছিল না।