বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
আদিত্যনাথের এই বক্তব্যকে সামনে রেখেই আক্রমণ করেছেন থারুর। ট্যুইট করে বলেছেন, উত্তরপ্রদেশের কুশাসনে লুম্পেনদের বিষয়টিকে একপ্রকার আইনি বৈধতা দেওয়ার পর এবার অন্য রাজ্যেও তা করতে চাইছে বিজেপি। তাই বাংলার ভোটারদের জন্য বার্তা স্পষ্ট, বিজেপিকে ভোট মানেই গুন্ডারাজকেই ডেকে আনা। আজ পশ্চিমবঙ্গে চতুর্থ দফার ভোট। তাই তার আগের দিন শশী থারুরের মতো ব্যক্তিত্বের এমন ট্যুইট যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। পাশাপাশি, বাংলায় বিজেপিকে রুখতে শীঘ্রই প্রচারে ঝাঁপাচ্ছেন রাহুল গান্ধীও। এআইসিসি সূত্রে জানা গিয়েছে, ১লা বৈশাখের পর মালদহ, মুর্শিদাবাদের মতো কংগ্রেস যেখানে শক্তিশালী, সেই অঞ্চলে প্রচারে যাবেন। সেই হিসেবে শেষ তিন দফার ভোটেই তিনি প্রচার করবেন। কেরলে কংগ্রেসের নির্বাচনী লড়াই সিপিএম তথা বামেদের সঙ্গে। আবার বাংলায় তাদের সঙ্গেই জোট। তাই অস্বস্তি এড়াতে কেরলের ভোট না মেটা পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গে প্রচারে যাননি রাহুল। গত ৬ এপ্রিল কেরলের ভোট শেষ হয়েছে। তাই এখন আর বাংলায় সংযুক্ত মোর্চার প্রার্থীদের হয়ে প্রচারে সমস্যা নেই বলেই মনে করছে কংগ্রেস। রাহুলের পাশাপাশি প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে দিয়েও ভোট প্রচার তথা রোড শো করাতে চাইছে প্রদেশ কংগ্রেস নেতৃত্ব।