বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
উল্লেখ্য, ২ ফেব্রুয়ারি নিজের বাড়িতে জানলার গ্রিলে ফাঁস দিয়ে আত্মঘাতী হন বছর ছত্রিশের বাপ্পা ওরফে পিন্টু দে। সোশ্যাল মিডিয়াতে অঙ্কুশ জানিয়েছিলেন, গোপন ছবি ভাইরাল করার হুমকি দিয়ে ফোনে মোটা টাকা চাওয়া হয়েছিল বাপ্পাদার কাছে। তারপর থেকেই কিছুটা মনমরা হয়ে গিয়েছিলেন তিনি। পরে পরিবারের সদস্যদের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে আত্মহত্যায় প্ররোচনা, তোলবাজির মতো ধারায় মামলা দায়ের করে তদন্তে নামেন লালবাজার সাইবার থানার গোয়েন্দারা।
প্রথম থেকেই গোয়েন্দাদের সন্দেহ ছিল, ঘটনার নেপথ্যে রাজস্থানের ভরতপুর গ্যাং জড়িত। সেই আশঙ্কাই এবার সত্যি হতে চলেছে। যে নম্বর থেকে ফোন এসেছিল, তার হদিশ করে গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, এই আত্মহত্যাকাণ্ডে ভরতপুর গ্যাংয়ের যোগ রয়েছে। উল্লেখ্য, গোপন মুহূর্তের ছবি ভাইরাল করার হুমকি দিয়ে এই গ্যাং সাম্প্রতি কলকাতা সহ এরাজ্যের একদল ডাক্তার, আইটি পেশাদার, প্রোমোটারদের মতো কাঁচা পয়সাওয়ালা ব্যক্তিদের থেকে মোটা টাকা আদায় করছে। অঙ্কুশের সহযোগী এরাজ্যে তারই প্রথম বলি।