বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
সংসদ ও বিধানসভায় নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে হয় ফৌজদারি, না হয় চিটফান্ড কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত মামলা রয়েছে। এইসব মামলার দ্রুত নিষ্পত্তি চায় আদালত। সেকারণেই ফৌজদারি মামলাগুলির জন্য একটি সিঙ্গল ও একটি ডিভিশন বেঞ্চ গঠন করা হয়েছে। ২১ সেপ্টেম্বর থেকে বিচারপতি বিবেক চৌধুরীর সিঙ্গল বেঞ্চ এবং বিচারপতি জয়মাল্য বাগচি ও বিচারপতি শুভ্রা ঘোষের ডিভিশন বেঞ্চ মামলাগুলি শুনবে। এই বেঞ্চ এর পাশাপাশি অন্যান্য ফৌজদারি মামলাও শুনবে। সাংসদ ও বিধায়কদের বিরুদ্ধে চিটফান্ড সংক্রান্ত মামলাগুলি শুনবে বিচারপতি জয়মাল্য বাগচি ও বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের ডিভিশন বেঞ্চ। এটি চালু হবে ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে। প্রসঙ্গত, এই নির্দেশিকা নিয়ে নানা মহলে জল্পনা তৈরি হলেও এর পিছনে রয়েছে সুপ্রিম কোর্টের একটি সাম্প্রতিক নির্দেশ। ১৬ সেপ্টেম্বর সেই নির্দেশে বলা হয়েছে, সারা দেশে এমপি ও এমএলএ-দের বিরুদ্ধে বকেয়া মামলার সংখ্যা প্রায় পাঁচ হাজার। এই সংখ্যা প্রতি বছর বেড়েই চলেছে।
এই প্রেক্ষাপটে সুপ্রিম কোর্ট দেশের সবকটি হাইকোর্টকে বলেছে, এই সমস্যা নিয়ে প্রধান বিচারপতিদের অ্যাকশন প্ল্যান বানাতে হবে। কোথায় কত স্পেশাল কোর্ট দরকার, তা চিহ্নিত করতে হবে। উল্লেখ্য, পশ্চিমবঙ্গে ইডি’র বিশেষ আদালতের সংখ্যা মাত্র একটি। অথচ, চিটফান্ড কেলেঙ্কারির দৌলতে এনফোর্সমেন্ট ডিরেকটরেটের দায়ের করা মামলার সংখ্যা প্রচুর। সুপ্রিম কোর্ট বলেছে, নিম্ন আদালতে চলা মূল মামলার বিচার যাতে দ্রুত শেষ হয়, তা দেখতে হবে। পাশাপাশি এমন মামলার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য আরও কী করা যেতে পারে, হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিদের কাছ থেকে সেই পরামর্শও চেয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।