বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
জেলার(গ্রামীণ) পুলিস সুপার তথাগত বসু বলেন, আমাদের এক সিভিক ভলান্টিয়ার জখম হয়েছেন। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। পুলিস লাঠিচার্জ করেনি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, উম-পুন ঝড়ের ক্ষতিপূরণ নিয়ে এদিন পোলবা-দাদপুরের সাটিথান ও মাকালপুরে বিজেপি কর্মীরা ডেপুটেশন দিতে গিয়েছিলেন। দু’টি পঞ্চায়েতেই তাঁরা ডেপুটেশন চলাকালীন ভাঙচুর করেন বলে অভিযোগ। সাটিথানের মহিলা প্রধানকেও হেনস্তা করে। ঠিক সেই সময় তৃণমূলের একটি মিছিল সেখান দিয়ে যাচ্ছিল। পঞ্চায়েতে ভাঙচুর ও প্রধানকে হেনস্তা করা নিয়ে দু’পক্ষের বচসা শুরু হয়। তখনই বিজেপি কর্মীরা তৃণমূল ও পুলিসের উপর চড়াও হয়। রাত পর্যন্ত দু’টি এলাকাতেই উত্তেজনা ছিল।
তৃণমূলের জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ মনোজ চক্রবর্তী বলেন, এদিন আমাদের মিছিল ছিল। প্রধানরা ডেপুটেশন নেওয়ার জন্য পঞ্চায়েত অফিসে একাই ছিলেন। সেই সুযোগ নিয়েই ওরা প্রথমে পঞ্চায়েতে হামলা করে। পরে তৃণমূল কর্মী ও পুলিসের উপর চড়াও হয়। পরিকল্পিতভাবে লাঠিসোঁটা নিয়ে ওরা ডেপুটেশন দিতে গিয়েছিল। পঞ্চায়েতে ভাঙচুর করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিই ওদের উদ্দেশ্য ছিল।
বিজেপির হুগলি জেলা সভাপতি গৌতম চট্টোপাধ্যায় বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে ডেপুটেশন জমা দিতে গিয়েছিলাম। তৃণমূলের লোকেরাই পরিস্থিতিতে উত্তপ্ত করে তোলে। পরে গ্রামবাসীরা প্রতিরোধ করতে এগিয়ে আসেন। আমরা হামলা চালাইনি।