বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
অনেক চেষ্টার পর চলতি সপ্তাহে মাত্র একটি রক্তদান শিবিরের ব্যবস্থা করতে পেরেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।পরিস্থিতি দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনতে হাসপাতালের ক্যান্টিন কর্মী থেকে শুরু করে স্থানীয় যুবক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যদের রক্ত দেওয়ার জন্য আবেদন জানানো হয়েছে।
মহকুমার ১০টি ব্লক বসিরহাট হাসপাতালের উপর নির্ভরশীল।
এখানে ছাড়া মহকুমায় আর কোথাও ব্লাড ব্যাঙ্ক নেই। করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও কয়েকশো রোগী হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে
প্রসূতির পাশাপাশি অন্যান্য মুমূর্ষু রোগীও রয়েছেন। এছাড়া এখানে প্রতিনিয়ত রক্ত নেন ১৫০-র বেশি থ্যালাসেমিয়া রোগী।এই অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি থাকা যেসব রোগীর রক্তের প্রয়োজন রয়েছে, তাঁদের আত্মীয়দের বাধ্যতামূলকভাবে দাতা আনার কথা বলা হচ্ছে।
হাসপাতালে ভর্তি থাকা এক প্রসূতির স্বামী বলেন, অনেক কষ্ট করে এই হাসপাতালে এনেছি। ডেলিভারির সময় রক্তের প্রয়োজন হতে পারে। তাই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রক্তদাতা জোগাড় করতে বলেছে। উমপুন ও করোনা আতঙ্কের কারণে এলাকার পরিচিতরাও হাসপাতালে আসতে চাইছে না। এখন রক্তদাতা জোগাড় করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।