কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
খানাকুল-১ পঞ্চায়েত সমিতির আসন সংখ্যা ৩৯টি। তৃণমূলের দখলে আছে ৩২টি। বিজেপির আসন সংখ্যা ৬। সিপিএমের দখলে ১টি আসন। পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি ও পূর্ত কর্মাধ্যক্ষের দু’টি পদ একজনের হাতে থাকাকে কেন্দ্র করে গত বছর থেকে সমিতির অন্দরে চরম অন্তর্দ্বন্দ্ব শুরু হয়। পরিস্থিতি সামলাতে তৃণমূলের জেলা নেতৃত্বকে আসরে নামতে হয়। দলের নির্দেশ মেনে নইমুল হক চারমাস আগে সহ সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেন। অজানা কোনও কারণে সেই সহ সভাপতির নির্বাচন এখনও করা যায়নি। এরমাঝে পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ নইমুল হকের বিরুদ্ধে পূর্ত, বিদ্যুৎ, স্বাস্থ্য, নারী ও শিশু এবং মৎস্য দপ্তরের স্থায়ী সমিতির গরিষ্ঠ সংখ্যক সদস্য ক্ষোভ প্রকাশ করে পদত্যাগ করেন। সেই পদত্যাগ পত্র পঞ্চায়েত সমিতি গ্ৰহণ করে জেলা প্রশাসনের কাছে পাঠিয়ে দিয়েছে। সহ সভাপতি নির্বাচিত না হওয়ায় ভেঙে যাওয়া স্থায়ী সমিতিগুলোর নতুন বোর্ড করা যায়নি। সমিতির যাবতীয় উন্নয়নমূলক কাজকর্ম যার জেরে থমকে গিয়েছে। পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি শম্পা মাইতি এদিন বলেন, পাঁচটি স্থায়ী সমিতির সদস্যদের পদত্যাগ পত্র আমরা গ্ৰহণ করেছি। তার কাগজপত্র জেলা প্রশাসনের দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। চারমাস পেরিয়ে যাওয়ার পরেও সহ সভাপতি নির্বাচিত করা যায়নি। ভেঙে যাওয়া স্থায়ী সমিতির বোর্ডগুলো সেই কারণে গঠন করা যাচ্ছে না। উন্নয়নমূলক সব কাজকর্ম থমকে গিয়েছে। সাধারণ মানুষ পরিষেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।