গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
উত্তর দিনাজপুর জেলার গোয়ালপোখর-২ ব্লক তথা চাকুলিয়া বিধানসভা এলাকা ফরোয়ার্ড ব্লকের প্রাক্তন বিধায়ক ভিক্টরের গড় হিসেবে পরিচিত। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে ভিক্টর এবং তাঁর কাকা প্রাক্তন মন্ত্রী হাফিজ আলম সাইরানি দলবদল করে কংগ্রেস যোগ দেন। এবার ভিক্টর রায়গঞ্জ আসনে কংগ্রেসের প্রার্থী।
পঞ্চায়েত নির্বাচনে চাকুলিয়ায় জেলা পরিষদের ৩টি আসনে কংগ্রেস প্রার্থী দেয়। ১০ নং আসনে ভিক্টর বোন নাজিয়া আলি ফতেমাকে প্রার্থী করেছিলেন। কিন্তু তাঁকে জেতাতে পারেননি। ১১ ও ১২ নং জেলা পরিষদের আসনেও কংগ্রেসের হার হয়েছে। ইসলামপুর ৬ নং জেলা পরিষদ আসনে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতিকে দল টিকিট দেয়নি। ফারহাদ বানুর স্বামী তৃণমূল নেতা জাভেদ আখতার সম্পর্কে ভিক্টরের মামা। তারপর ভিক্টরের নেতৃত্বে জাভেদ ও তাঁর স্ত্রী ফারহান বানু কংগ্রেসে যোগ দেন। কংগ্রেসের টিকিটে জয়ী হন ফারহান। কয়েকদিন আগে জাভেদ কংগ্রেস ছেড়ে ফের তৃণমূলে গিয়েছেন। এছাড়াও বেশকিছু নিচুতলার কর্মীরা কংগ্রেস ছাড়েন।
এ প্রসঙ্গে ভিক্টরের মন্তব্য, পঞ্চায়েত নির্বাচনের ভোটই হয়নি। বুথ দখল করা, ব্যালট পেপার লুট, প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে হেরে যাওয়া প্রার্থীকে জয়ী হওয়ার সার্টিফিকেট দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে। ফলে পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফলাফলের সঙ্গে লোকসভার তুলনা করলে ভুল হবে। পঞ্চায়েত নির্বাচনে যত অন্যায় হয়েছে, এবার মানুষ তার প্রতিশোধ নেবেন।