গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
যদিও পঞ্চায়েতের দাবি, এলাকায় নিয়মিত সাফাই অভিযান চালানো হয়। সাফাই কর্মীরাও রয়েছেন। রাতের অন্ধকারে ফুটপাত ব্যবসায়ীদের একাংশ সদরের মধ্যে যত্রতত্র আবর্জনা ফেলছে। এদিকে স্থানীয়দের কথায়, চাঁচল থানা রোডের ওই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করা এক প্রকার দূর্বিষহ হয়ে উঠেছে। সেখানে একটি পরিত্যক্ত ভবনের দেওয়ালে যেভাবে আবর্জনা জমছে, তাতে দুর্গন্ধময় হয়ে উঠেছে এলাকার পরিবেশ। ক্যারিব্যাগ, ডাবের খোলা, নানা ধরনের পচা ফল সহ বিভিন্ন পচনশীল অপচনশীল সামগ্রী সেখানে ফেলা হচ্ছে। সহজে আবর্জনা ফেলতে সদর এলাকাকেই বেছে নিয়েছেন একাংশ অসাধু ব্যবসায়ী।
স্থানীয় বাসিন্দা বলরাম মণ্ডল বলেন, বারোমাস আবর্জনা ডিঙিয়ে চলাচল করতে হয়। বৃষ্টি হলে আবর্জনার স্তূপ জলে ভেসে উঠে থই থই করে। ১০০ মিটারের মধ্যেই পঞ্চায়েত অফিস। তবু্ও তা কর্তৃপক্ষের চোখে পড়ে না। স্থানীয় বাসিন্দা অঙ্কুর দাস বলেন, চাঁচল সদরে আবর্জনা ফেলার জন্য নির্দিষ্ট ডাস্টবিন নেই। পঞ্চায়েত একটু উদ্যোগী হলেই আবর্জনামুক্ত পরিবেশ গড়া সম্ভব।
এপ্রসঙ্গে চাঁচল পঞ্চায়েতের পূর্ত ও কার্য সঞ্চালক অমিতেষ পাণ্ডে বলেন, পঞ্চায়েতের তরফে নিয়মিত ভাবে রাস্তাঘাট সাফাই করা হয়। যেখানে আবর্জনা জমেছে তা সরিয়ে ফেলা হবে। ডাস্টবিনের বিষয়টিও গুরুত্ব সহকারে ভাবা হচ্ছে।
নিজস্ব চিত্র।