উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
এদিন তিনি বলেন, আমি গুলি চালাতে বলছি না। কিন্তু, কার্যক্ষেত্রে পুলিসকে ‘রাফ অ্যান্ড টাফ’ হতে হবে। ভয় পেলে পুলিসের চাকরি করা যায় না। ভীতুরা চাকরি ছেড়ে নাটক করুন, কবিতা লিখুন। এখন কাক-বক লিখলেও কবিতা হয়ে যায়!
উল্লেখ্য, উত্তর মালদহের হবিবপুর, বামনগোলা, গাজোল প্রভৃতি এলাকায় মাঝেমধ্যেই আন্দোলনে নামেন আদিবাসীরা। বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে এলাকার বাসিন্দারা মাঝেমধ্যেই রাস্তা অবরোধ করেন। ফলে যানবাহনের গতি রুদ্ধ হয়ে যায়। এমনিতেই যানজটের কবলে পড়ে মালদহবাসীর হাঁসফাঁস অবস্থা, তার উপর ঘনঘন অবরোধে জেলাবাসীকে আরও বিপাকে পড়তে হয়। সোমবারও জেলার একাধিক জায়গায় আদিবাসীদের দীর্ঘক্ষণ রাস্তা অবরোধের জেরে চরম ভোগান্তি হয় যাত্রীদের।
মুখ্যমন্ত্রী এদিন ‘সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফ’ প্রকল্প নিয়ে মালদহ জেলা পুলিসের সমালোচনা করেন। জেলায় দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে বলে মুখ্যমন্ত্রী তোপ দাগেন। জেলার পুলিশ সুপার অলোক রাজোরিয়াকে দাঁড় করিয়ে এব্যাপারে তিনি কৈফিয়ত তলব করেন। সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফ কর্মসূচির পর এই জেলার আইনশৃঙ্খলা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী খোঁজখবর নেন। তখনই তিনি হবিবপুর থানা এলাকার রাস্তা অবরোধ নিয়ে প্রশ্ন করেন। তিনি বলেন, ঝাড়খণ্ড থেকে নৌকো করে টাকা নিয়ে আসা হয়। তারপর দু'জনে মিলে জেলায় অশান্তি পাকায়। আমার কাছে খবর আছে। বাংলা থেকে রাজনৈতিক দলগুলো ঝাড়খণ্ডে গিয়ে অশান্তি পাকালে কেমন হবে? এই প্রশ্নও করেন তিনি।