বহু প্রচেষ্টার পর পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে শরিকি সহমত। ব্যবসা, পেশা ও ধর্মকর্মে শুভ সময়। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ক্যান্টিন চালানোর অভিজ্ঞতা রয়েছে, এমন স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে ভোটকর্মীদের জন্য খাবার তৈরির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। অনেক সরকারি অফিস ছাড়াও গ্রামীণ এলাকায় সরকারি উদ্যোগে তৈরি হওয়া ‘পথসাথী’তে ক্যান্টিন চালানোর জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বিভিন্ন স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে। এর মাধ্যমে স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিরও কিছু রোজগার হবে।
প্রশাসনের এই উদ্যোগে খুশি ভোটকর্মীরা। ভোটগ্রহণের সঙ্গে দীর্ঘদিন যুক্ত পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারি কর্মচারী ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় নেতা পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ভোটের সময় খাওয়া দাওয়া প্রায় হয় না বললেই চলে। সেখানে খাবারের ব্যবস্থা করা একটা বড় ব্যাপার। বিশেষ করে প্রত্যন্ত এলাকায় এই সমস্যা আরও বেশি হয়। ভোটের আগের দিন ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে গিয়ে খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা করতে হয়। এর সঙ্গে ভোটের প্রস্তুতির কাজও থাকে। স্বনির্ভর গোষ্ঠী খাবারের ব্যবস্থা করলে বড় ঝক্কি দূর হবে। খাবারের যে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে, তা ন্যায্য বলে মনে করছেন ভোটকর্মীরা। প্রসঙ্গত, তাঁদের খাবারের জন্য প্রতিদিন ১৭০ টাকা করে দেওয়া হয়।