শাস্ত্র অধ্যয়নে গতি বৃদ্ধি ও পরীক্ষায় শুভ ফল লাভের সম্ভাবনা। নতুন কর্মপ্রাপ্তি হতে পারে। দাম্পত্যে ... বিশদ
(প্রসূনবাবুর স্ত্রী, দে বাড়ির ছোট বউ)
দুই হাতের দুই কব্জিতে (হাতের তালুর দিকের অংশে) ধারালো অস্ত্রের আঘাত।
গলার বাম থেকে ডান দিকে লম্বা কাটা দাগ। এটিও ধারালো অস্ত্রের।
মৃত্যুর কারণ
আঘাতের কারণে মৃত্যু। ‘অ্যান্টিমর্টেম ইন নেচার’। যার মানে, জীবিতাবস্থায় করা আঘাতগুলির কারণে মারা গিয়েছেন।
প্রিয়ংবদা দে
(প্রসূন-রোমির কিশোরী কন্যা)
ভোঁতা কোনও জিনিস বা অস্ত্র অথবা ধাক্কাধাক্কির জন্য রক্ত জমে যাওয়ার চিহ্ন বুক, দুটি পায়ের বিভিন্ন জায়গা ও ঠোঁটে।
খুলির উপরের নরম অংশে বাহ্যিক আঘাতের জেরে রক্ত জমে যাওয়ার চিহ্ন।
দুই হাত ও পায়ে নীল হয়ে যাওয়ার চিহ্ন (রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা কমে গেলে হয়, বিষক্রিয়ার কারণে হতে পারে)।
পাকস্থলিতে লাইনিং-এর নীচে রক্তক্ষরণ (বিষক্রিয়ায় হয়েছে)।
পাকস্থলিতে কিছুটা হজম হওয়া হলুদাভ ও সাদাটে খাবারে অংশবিশেষ। সেখান থেকে ওষুধের গন্ধ বেরচ্ছিল।
মৃত্যুর কারণ বিষক্রিয়া
সুদেষ্ণা দে
(বড় বউ)
দুই হাতের দুই কব্জিতেই ধারালো অস্ত্রের আঘাত।
কব্জির প্রধান প্রধান শিরা কাটা।
গলায় ধারালো অস্ত্রের একটি ক্ষতচিহ্ন।
মৃত্যুর কারণ
আঘাতের কারণে মৃত্যু। অ্যান্টিমর্টেম ইন নেচার। যার মানে জীবিতাবস্থায় করা আঘাতের কারণে মৃত্যু (হেমারেজিক শক)। সম্ভবত অতিরিক্ত রক্তক্ষরণই এই শকের কারণ।
তিনজনের
মৃত্যুর সময়
শেষ খাবার খাওয়ার
৩ থেকে ৬ ঘণ্টার মধ্যে। ময়নাতদন্ত হওয়ার ৩৬ থেকে ৪৮ ঘণ্টা আগে।