শাস্ত্র অধ্যয়নে গতি বৃদ্ধি ও পরীক্ষায় শুভ ফল লাভের সম্ভাবনা। নতুন কর্মপ্রাপ্তি হতে পারে। দাম্পত্যে ... বিশদ
অস্থায়ী কর্মীদের বিক্ষোভ এদিনেও দিনভর অব্যাহত ছিল। গত মঙ্গলবার দুপুর থেকে শুরু হয়েছে তাঁদের বিক্ষোভ। ওই কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক ভবনের সামনে তাঁরা লাগাতার অবস্থান বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছেন। আন্দোলনকারী কর্মীদের দাবি, তাঁরা ‘মাদার’ কোম্পানির হয়ে কাজ করবেন। বর্তমানে যে প্রাইভেট কোম্পানিতে তাঁরা রয়েছেন সেটি ‘কালো’ তালিকাভুক্ত। তাই ওই কোম্পানির হয়ে তাঁরা কাজ করবেন না। এছাড়া দু’মাস হয়ে গেলেও এখনও তাঁরা বেতন পাননি। এই ইস্যুতে এর আগে একাধিকবার বিক্ষোভ করলেও কোনও সুরাহা না-মেলায় ফের তাঁরা অবস্থান বিক্ষোভে বসেন। এক রোগীর আত্মীয় শম্ভুনাথ দাস বলেন, আজ হার্টের রোগী নিয়ে এইমসে দেখাতে এসে জানতে পারি, নতুন রোগী দেখানো যাবে না। কিছু না জানিয়ে এইভাবে একটা জরুরি পরিষেবা ইচ্ছামতো বন্ধ করা যায়! শ’য়ে শ’য়ে মানুষ রোগী দেখাতে এসে সমস্যায় পড়েছেন। এদিন বিকেলে এক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এইমস কর্তৃপক্ষ দাবি করেন, হাউসকিপিং স্টাফরা বিক্ষোভ দেখানোর কারণে রোগী পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে। যে কোম্পানিতে তাঁরা নিযুক্ত সেটি আদৌ ‘ব্লাক লিস্টেড’ নয়। অস্থায়ী কর্মীরা ব্যক্তিগত নথিপত্র জমা না দেওয়ার কারণেই তাঁদের বেতন দেওয়া যাচ্ছে না। বারবার মিটিং করে, এই বিষয়গুলি তাঁদের জানিয়েও কোন কাজ হয়নি। আমরা তাঁদেরকে বলা হয়েছে, এইমসের মতো একটি নামী স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানে পরিষেবা যথাযথভাবে চালিয়ে যেতে এই বিক্ষোভ এখনই বন্ধ হওয়া জরুরি। অবিলম্বে কাজে যোগ দেওয়ার জন্যই তাঁদের অনুরোধ করা হয়েছে।