কাজকর্ম, বিদ্যাশিক্ষায় দিনটি শুভ। বৃত্তিগত প্রশিক্ষণে সাফল্যের সুবাদে নতুন কর্মপ্রাপ্তির সম্ভাবনা। দেহে আঘাত লাগতে পারে। ... বিশদ
পাসপোর্ট কাণ্ডে অন্যতম চক্রী সমরেশ ও তার ছেলে রিপন। গত সপ্তাহে তাদের বারাসত থেকে গ্রেপ্তার করে কলকাতা পুলিসের সিকিউরিটি কন্ট্রোল অফিস। এরপরেই এই কাণ্ডের তদন্তভার নেয় লালবাজারের গোয়েন্দা বিভাগ। প্রাথমিক পুলিস হেফাজতের শেষে বৃহস্পতিবার ফের ধৃতদের আদালতে পেশ করা হয়। পুনরায় পুলিস হেফাজতের আর্জি জানান সরকারি আইনজীবী। তখনই এজলাসে পাসপোর্ট কাণ্ডের তদন্তকারী অফিসারকে তলব করেন বিচারক। তিনি তদন্তকারী অফিসারকে (আইও) প্রশ্ন করেন, কেন পুনরায় হেফাজত চাওয়া হচ্ছে? তদন্ত কতদূর এগিয়েছে? তদন্তপ্রক্রিয়া দেখান। তদন্ত করে এর উৎস খুঁজে পেতে এত দেরি হচ্ছে কেন? এমনই চোখা চোখা বাক্যে আইও-কে বিদ্ধ করেন বিচারক। অন্যদিকে, অভিযুক্তদের আইনজীবীর সওয়াল, পাসপোর্ট ইস্যুর আগে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্তর হল প্রয়োজনীয় তথ্যের পুলিসি যাচাই। এরপরে ডাকঘর থেকে তা গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়। ফলে এই পাসপোর্টে কাণ্ডে পুলিস ও ডাকঘর বিভাগের যোগসাজশ রয়েছে। তাই তদন্তে তাদের ভূমিকা যেন লঘু করে না দেখা হয়, বিচারকের কাছে এমনই আর্জি জানিয়েছেন আইনজীবী। সেই বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা পেতে ধৃতদের মুখোমুখি বসিয়ে জেরার আবেদন মঞ্জুর হয়েছে। ধৃতদের পুনরায় পুলিস হেফাজতে পাঠিয়েছেন বিচারক। পরবর্তী শুনানিতে তিনি আইও-র কাছে তদন্ত রিপোর্ট চেয়েছেন।