গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
আহমদপুর স্টেশনের কাছে কথা হচ্ছিল স্কুলশিক্ষক তাপস দে-র সঙ্গে। তিনি বলেন, এনিয়ে তো মানুষ অনেকবার দাবি জানিয়েছে। একবার বিডিও অফিসেও সম্ভবত গণস্বাক্ষর সহ লিখিত আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু এতদিনেও সেই উদ্যোগ হয়নি। এবার প্রার্থীরা প্রচারে এলে তাঁদের কাছেও এই দাবি জানানো হবে। পাশেই দাঁড়িয়ে থাকা ছিলেন নান্টু আড়ি। তিনি বলেন, হয়তো গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে পুরসভায় উন্নীত হলে কর বেশি লাগবে। কিন্তু তবুও তো যাদের বাড়ি নেই, তাঁরা ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকার বদলে বাড়ি করার জন্য সাড়ে ৩ লক্ষ টাকার বেশি পাবেন। করোনার পর রেল পরিষেবাও দিনদিন খারাপ হচ্ছে। একাধিক দূরপাল্লার ট্রেন এখানে দাঁড়াচ্ছে না। ট্রেনের সংখ্যাও কমছে। এসব নিয়ে মানুষের ক্ষোভ রয়েছে। তবে বিধায়ক এলাকায় সময় দেন।
আহমদপুরে পূর্ণাঙ্গ থানা তৈরির দাবিও জোরালো হচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দা অরিন্দম চট্টোপাধ্যায় বলেন, এখানে একটি ফাঁড়ি রয়েছে। কিন্তু এই এলাকায় অপরাধের সংখ্যা বেশি। সাঁইথিয়া থেকে আহমদপুর অনেক দূরে। এখানেই আবার সাঁইথিয়ার বিডিও অফিস। তাই আহমদপুরের ফাঁড়িকে পূর্ণাঙ্গ থানায় উন্নীত করা আশু প্রয়োজন।
বিধায়ক অভিজিৎ সিনহা বলেন, দু’টি বিষয় নিয়েই আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। আমাদের প্রার্থী অসিত মালও আহমদপুরবাসীর পাশে রয়েছেন।
পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি প্রশান্ত সাধু বলেন, আমরা তো অনেকদিন আগেই বিধায়কের মাধ্যমে পুর উন্নয়ন নিগমে প্রস্তাব পাঠিয়েছিলাম। কেবলমাত্র দক্ষিণ গোবিন্দপুর মৌজা বাদ দিলে সব জায়গাতেই প্রচুর মানুষ বসবাস করেন। আমরা অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছি।