Bartaman Patrika
 

লাদাখের অচেনা গ্রামে 

অয়ন গঙ্গোপাধ্যায়: করোনা ভাইরাস অতিমারীর ধাক্কায় আজ বিশ্বজোড়া মানুষ গৃহবন্দি। যাঁদের পায়ের তলায় সরষে, তাঁদের কাছে এই বন্দিদশা আরও কষ্টের। দেশ-বিদেশের প্রিয় পর্যটনকেন্দ্রগুলিও গত কয়েক মাস ধরে খাঁ খাঁ করছে। সারা দুনিয়া আজ সুদিনের অপেক্ষায় বসে রয়েছে। এই বিপর্যয়ের মাঝেও অবশ্য কিছুটা আশার আলো দেখা যাচ্ছে। অনেক জায়গায় করোনার প্রকোপ কমায় নানা বিধিনিষেধ মেনে খুলছে কিছু কিছু পর্যটনকেন্দ্র। তবুও বুক ঠুকে বেরতে এখনও অনেকেই সাহস পাচ্ছেন না। আবার যোগাযোগ ব্যবস্থাও সর্বত্র স্বাভাবিক হয়নি। যাঁরা কাছেপিঠে ঘুরতে যাচ্ছেন, তাঁদের ভরসা নিজের অথবা ভাড়া গাড়ি। তবে এখন সশরীরে ঘুরতে যেতে না পারলেও মানস ভ্রমণ তো করা যেতেই পারে। তাই আজ চলুন ঘরে বসেই ঘুরে আসি লাদাখের এক অচেনা গ্রামে।
বছর দুয়েক আগের কথা। লে শহর থেকে এক সকালে গাড়ি নিয়ে রওনা হলাম লাদাখের জনপ্রিয় পর্যটনস্থল প্যাংগং হ্রদের পথে। এ আমার চেনা পথ। কতবার এই পথে এসেছি। তবুও যেন আশ মেটে না। এই পথের পাগলকরা সৌন্দর্যের টানে বারবার আসতে চায় মন। সিন্ধু নদকে পাশ কাটিয়ে শকতি গ্রাম, চাংলা গিরিবর্ত, দুরবুক পেরিয়ে পৌঁছে গেলাম ১৪ হাজার ফুট উচ্চতায় সেই নয়নাভিরাম হ্রদের তীরে। প্রথম রাতটা কাটালাম হ্রদের তীরে স্পাংমিক গ্রামের এক বিলাসবহুল তাঁবু আবাসে। পরদিন অচেনা দুর্গমপথে যাত্রা। স্পাংমিক গ্রাম পেরিয়ে শুরু হওয়া সেই পথে পর্যটকদের সংখ্যা হাতে গোনা। এটা লাদাখের সব থেকে সৌন্দর্যময় পথযাত্রা।
পরদিন সকালে উঠে ভোরের প্যাংগংয়ের দৃশ্যটি দেখে বাকরুদ্ধ হয়ে গেলাম। কনকনে ঠান্ডা হাওয়া অথচ রোদ ঝলমলে দিন। আকাশের রং ঘন নীল। নীলের বুকে পালকের মতো উড়ে চলেছে সাদা মেঘের দল। ব্রেকফাস্ট সেরে আবার এগিয়ে চলা নতুন গন্তব্যের উদ্দেশে। হ্রদের তীর ধরে গাড়ি এগিয়ে চলেছে। এদিকে প্যাংগং হ্রদের অন্যরূপ। আরও সুন্দর দেখতে লাগছে তাকে। নিস্তব্ধ চরাচর। প্রায় ৯ কিলোমিটার যাওয়ার পরে প্রথম যাত্রাবিরতি মান গ্রামে। অদূরেই হ্রদ। গোটা কয়েক ঘরবাড়ি নিয়ে একটুকরো বসতি। এদিকের গ্রামগুলির অধিকাংশই চাংপা আদিবাসীদের ডেরা। চারপাশে রুক্ষ পাহাড়ের ঘেরাটোপ। গ্রামের মানুষের চাহিদা মেটাতে সামান্য চাষাবাদও হচ্ছে। এখান থেকে রওনা দিয়ে এরপর পৌঁছলাম মেরক গ্রামে। হ্রদছোঁয়া এই গ্রামও আড়ে বহরে আগেরটার মতোই। ভাবলেই অবাক লাগে যে, এত দুর্গম প্রান্তরে মানুষ বসবাস করে কী করে। যত এগচ্ছি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আরও মায়াবী হয়ে উঠছে। পথের বাঁদিকে সমান্তরালে বয়ে চলেছে প্যাংগং হ্রদের নীলাভ জলরাশি। হ্রদের অদূরেই আকসাই চীন সীমান্ত। সাম্প্রতিক সীমান্ত উত্তেজনায় এই অঞ্চল আজ খবরের শিরোনামে উঠে এসেছে। সীমান্ত অঞ্চল বলে পথে সেনাবাহিনীর কড়াকড়ি যথেষ্ট। কয়েকবার সঙ্গে আনা পারমিট চেকপোস্টে দেখাতে হল। পাহাড়ের মাথায় ছড়িয়ে রয়েছে সেনাদের ছাউনি। এদিকে সেভাবে পথ বলতে কিছু নেই। গাড়ির চাকার দাগ ধরে সাবধানে এগিয়ে চলেছি। থাকুম-এর পরে প্যাংগং পাহাড়ের বাঁক ঘুরে চলে গিয়েছে ইন্দো-চীন সীমান্ত পেরিয়ে চীন দেশে। হ্রদকে আর দেখা যাচ্ছে না। পথ আরও দুর্গম। অবশেষে এলাম চুশুল। এটাই সেই সীমান্ত গ্রাম যেখানে ১৯৬২ সালে চীন-ভারতের অন্যতম যুদ্ধক্ষেত্র হয়ে উঠেছিল। গ্রাম লাগোয়া বিস্তৃত উপত্যকা। সবুজ মাঠে দলবেঁধে চরছে পশমিনা ছাগল। এখানে দেখলাম বুদ্ধ মন্দির, ওয়ার মেমোরিয়াল। দূরে দেখা গেল দুই দেশের সেনাদের ফ্ল্যাগ মিটিং পয়েন্ট। যাত্রাপথে মাঝে মধ্যেই পেরতে হচ্ছে পাহাড়ি ঝোরা। পেরিয়ে গেলাম অতি দুর্গম সাগা গিরিবর্ত। লোমা পৌঁছে দেখা পেলাম সিন্ধু নদের। পথের শেষ পর্বে প্রকৃতি সুন্দর থেকে সুন্দরতর হয়ে উঠেছে। দু’পাশে দিগন্তবিস্তৃত রুক্ষ উপত্যকা। লোমা থেকে চলেছি হানলে গ্রামের পথে। এই অংশের রাস্তার অবস্থা ভালো। এই পথ দিয়ে একসময় ভারত আর তিব্বতের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য চলত। রংগো গ্রাম পেরিয়ে বিকেলবেলা পৌঁছলাম হানলে গ্রামে। স্পাংমিক থেকে এখানে আসতে ১৭৬ কিলোমিটার পথ পেরতে হল। যে পথের সিংহভাগই দুর্গম।
প্রথম দর্শনেই হানলে গ্রাম মন জয় করে নিল। এ যেন প্রকৃতির বিস্ময়লোক। চওড়া উপত্যকার এক কোণে গ্রামের অবস্থান। উপত্যকার বুক চিরে বইছে হানলে চু নদী। এই অঞ্চল চাংথাং ওয়াইল্ড লাইফ স্যাংচুয়ারির অধীনে। এখানে দু’রাত থেকে ঘুরে নেব উপত্যকার নানা অংশ। নদী ব্রিজ পেরিয়ে এলাম গ্রামের অন্দরে। এখানে হোম স্টে-তে রাত্রিবাস। নিরালা গ্রাম্যজীবন। গ্রামের প্রবেশপথের লাগোয়া টিলার ওপর রয়েছে ১৭ শতকের বিশালাকার এক বৌদ্ধ গুম্ফা। এর অনেকটাই আজ ধ্বংসপ্রাপ্ত। রয়েছে নানা মাপের চোর্তেন। উপর থেকে উপত্যকার দৃশ্য দেখে মন ভরে যায়। গ্রামের অন্যপ্রান্তে আরেকটি টিলার মাথায় বসানো রয়েছে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন টেলিস্কোপ। হানলে গ্রামের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত সারাদিন ধরে চষে বেড়ালাম। নদীর ধারে দেখতে পেলাম কত রকমের পাখি। উপত্যকার বুকে আপনমনে ঘুরে বেড়াচ্ছে কিয়াং গাধা, ইয়াক। রুক্ষ প্রকৃতিও যে কত সুন্দর হতে পারে অচেনা সীমান্ত গ্রাম হানলে তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ। হানলে বেড়িয়ে অন্য পথ ধরে ফিরে চললাম লে শহরে।
ছবি: সুবীর কাঞ্জিলাল 
09th  August, 2020
রোপওয়েতে জুড়ছে এলিফ্যান্টা 

 দেশের দীর্ঘতম রোপওয়ে হতে চলেছে মুম্বই থেকে এলিফ্যান্টা দ্বীপের যোগাযোগ। সমুদ্রের উপর দিয়ে দীর্ঘ ৮ কিমি পথ পেরিয়ে পৌঁছনো যাবে এলিফ্যান্টা দ্বীপের গুহা মন্দিরে। বিশদ

06th  September, 2020
আবার ফুলের উপত্যকায় 

 অতিমারীর আবহেই উত্তরাখণ্ড পর্যটন দপ্তর বিশ্ব ঐতিহ্যের ফুলের উপত্যকা (ভ্যালি অব ফ্লাওয়ারস) খুলে দিয়েছে পর্যটকদের জন্য। বিশদ

06th  September, 2020
দরজা খুলছে থাইল্যান্ড 

 পর্যটনের স্বর্গরাজ্য থাইল্যান্ড। কিন্তু করোনার জেরে বন্ধ রয়েছে এদেশের ঢোকার পথ। এবার বিদেশি পর্যটকদের জন্য দরজা খুলে দিচ্ছে এই দেশও। বিশদ

06th  September, 2020
নির্জনের চুপকথা 

দিগারডি যাওয়ার পথে বাঁশিটাঁড়ে এসে গাড়ি থামিয়ে এক পশলা জিরেন নেওয়া আমাদের বরাবরের সিলেবাসে। কারণটা হল সড়কটা এখান থেকে অনেকটা গড়ানে নেমে এক ঝাঁপে ভুচুণ্ডি পাহাড়ের পেট ফুঁড়ে বেরিয়ে গিয়েছে। বিশদ

06th  September, 2020
প্রকৃতির মাঝে, পাহাড়ের কোলে 

কোভিড নাইন্টিন বিনোদনপ্রিয় বাঙালির দিনগুলোকেই আলুনি করে দিয়েছে। সিনেমা হল বন্ধ। করোনার জন্য ঘোরার প্ল্যানও বিশ বাঁও জলে। বদলে মাস্ক, স্যানিটাইজার, কন্টেইনমেন্ট জোন, হটস্পট শব্দগুলো সারাক্ষণ কান পচিয়ে দিল। লাগাতার পাঁচমাস ঘরে আর কাহাতক বসে থাকা যায়। নিয়মবিধির মধ্যে থেকে অনেকেই চাইছেন ছোট্ট ট্যুরে যদি কয়েকটা দিন প্রাণভরে শ্বাস নিয়ে আসা যায়। ভ্রমণপিপাসুদের জন্য এমনই কয়েকটি হটস্পটের সন্ধান দিচ্ছেন বাপ্পাদিত্য রায়চৌধুরী।  
বিশদ

06th  September, 2020
মেজাজটাই আসল রাজা... 

করোনা আবহে এখন সকলের মনেই আতঙ্ক। মারণ ভাইরাস ঘরবন্দি করে ফেলেছে গোটা বিশ্বকে। প্রায় স্তব্ধ হয়ে গিয়েছে সমস্ত শিল্প। ট্রেন বা বিমান পরিষেবা কবে আবার স্বাভাবিক হবে তার নিশ্চয়তা নেই। তবু হাত-পা গুটিয়ে ঘরে বসে থাকলে তো চলবে না। মাস্ক-স্যানিটাইজার সহযোগে এই ‘নিউ নর্মাল’ দুনিয়ায় একটু প্রকৃতির শ্বাস নেওয়ার জন্য কি কাছে-পিঠে বেরিয়ে পড়া যায় না? বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা ঐতিহ্যশালী রাজবাড়ির আতিথেয়তায় কয়েকটা দিন কাটিয়ে এলে মন্দ কী? কোথায়, কেমন সেসব রাজবাড়ির অন্দরমহল? রাজঅতিথি হতে পকেটে রেস্তই বা কতটা প্রয়োজন? করোনা পরিস্থিতিতে জায়গাগুলো কতটা নিরাপদ? সবদিক খোঁজখবর নিয়ে লিখেছেন বাপ্পাদিত্য রায়চৌধুরী।
বিশদ

09th  August, 2020
সুন্দরী ছিবো 

বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী: দার্জিলিং থেকে মাত্র ৬ কিমি দূরে এক অসামান্য পার্বত্য সৌন্দর্যমণ্ডিত স্থান ছিবো। এখানকার পাহাড়ের গায়ে গজিয়ে ওঠা বাড়িঘর দেখলে মনে হবে কাঠের বাক্স সাজানো রয়েছে পাহাড়ের ঢালে।   বিশদ

15th  March, 2020
বারবার সা ম থা র 

নবনীতা ভট্টাচার্য: গুহার সামনে গিয়ে থমকে দাঁড়ালাম। ঢালু জমি থেকে অন্ধকারে ঢুকে গিয়েছে গুহার মুখ। মরচে ধরা শুকনো পাতায় ঢাকা শুরুর পথ। হুড়মুড়িয়ে ঢুকতে গিয়ে বকুনি খেলাম।  বিশদ

15th  March, 2020
গ্রামীণ সংস্কৃতির নিদর্শন
রাজস্থানের শিল্পগ্রাম

 অয়ন গঙ্গোপাধ্যায়: রাজস্থানের উদয়পুর শহরের একপ্রান্তে রয়েছে আরাবল্লী পর্বতের সীমারেখা। সেই পাহাড়ের পাদদেশেই ৭০ একর জায়গা জুড়ে ছড়িয়ে পশ্চিম ভারতের গ্রামীণ শিল্প-সংস্কৃতির অপূর্ব নিদর্শন সমৃদ্ধ এথনিক ভিলেজ ‘শিল্পগ্রাম’। বিশদ

01st  March, 2020
  ভ্রমণ মেলার আকর্ষণ ছিল কাশ্মীর

 সম্প্রতি ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রে হয়ে গেল তিন দিনের ভ্রমণ মেলা— ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ফেয়ার সামার। দ্বিতীয় বছরের এই ভ্রমণ মেলায় প্রধান আকর্ষণ ছিল জম্মু-কাশ্মীরের স্টল। ৩৭০ ধারা বিলোপের পরে এই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলটিতে পর্যটন ব্যবসা ভয়ঙ্কর ক্ষতির মুখোমুখি হয়েছে। বিশদ

01st  March, 2020
মানালিতে ইগলু  

বরফে ঢাকা মানালিতে এবার অন্যতম আকর্ষণ ইগলু হোটেল। এই শীতে যাঁরা মানালি যাবেন, তাঁরা নতুন অভিজ্ঞতার স্বাদ নিতে পারেন। নিজেদের এস্কিমো ভেবে থাকতে পারেন ইগলুতে। স্কি ড্রাইভাররা নিজেদের থাকার জন্য এই ইগলুগুলি তৈরি করেন বরফ দিয়ে। পর্যটকদের যদি ইগলুতে থাকার সুযোগ করে দেওয়া যায়, সেই ভাবনাতেই এই ইগলু হোটেলের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।  
বিশদ

16th  February, 2020
হীরক রাজার দেশে 

পুরুলিয়া জেলার রঘুনাথপুর সাব-ডিভিশনের অন্তর্গত নান্দুয়াড়া গ্রামের জয়চণ্ডী পাহাড়। আদ্রা জংশন স্টেশন থেকে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই অপূর্ব সুন্দর পাহাড়। প্রায় ৪৫০টি সিঁড়ি কষ্ট করে বেয়ে পাহাড়ের উপর উঠতে হয়। উপরে রয়েছে জয়চণ্ডী মাতার মন্দির ও বজরঙ্গবলীজির মন্দির। 
বিশদ

16th  February, 2020
গ্যারান্টেড ডিপারচার পরিষেবা আসছে 

শুভজিৎ ঘোষ: বিগত কয়েক বছরে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক পর্যটন শিল্পে ভারত খুবই উন্নতি করেছে। আর এই উন্নত বাজারকে মাথায় রেখেই পর্যটন সংস্থা ‘এসওটিসি’ ভারতে আরও বেশি করে বিনিয়োগ করতে চাইছে। প্রসঙ্গত, এই বছর সংস্থার ৭১তম বর্ষও বটে।  
বিশদ

16th  February, 2020
ভালো থেকো চুইখিম 

অজন্তা সিনহা: সদ্য চাকরি থেকে অবসর নিয়েছি। ভিলেজ ট্যুরিজম নিয়ে কাজ করছেন এমন একজনের কাছে খবর পেলাম চুইখিমের। এবারের ট্রিপে আমার সঙ্গী আরও তিন কর্মব্যস্ত তরুণী। তাঁরা থাকেন কলকাতা, দিল্লি ও মুম্বই। তিন শহরের মহিলা ব্রিগেড নিয়ে ফেব্রুয়ারিতে চললাম চুইখিম।  
বিশদ

16th  February, 2020

Pages: 12345

একনজরে
ফি-বছর ডেঙ্গুর আঁতুড়ঘরে পরিনত হয় দমদম ও দক্ষিন দমদম পুরসভার বিস্তীর্ন এলাকা। তাই মরসুমের শুরু থেকেই এবার সতর্ক পা ফেলতে চাইছে দমদম। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

আজ ব্যবসাদিক্ষেত্রে শুভ অগ্রগতি হতে পারে। কর্মস্থলে জটিলতা কমবে। অর্থাগম যোগ আছে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১১১২: ইতিহাসের এই দিনে চীনা জ্যোতির্বিদরা সূর্যের অভ্যন্তরে কালো বায়বীয় বস্তুর অস্তিত্ব লক্ষ করেন
১৫১৯: কালজয়ী চিত্রশিল্পী লিওনার্দো দা ভিঞ্চির মৃত্যু
১৮৮৩:  শ্রীরামকৃষ্ণের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের প্রথম সাক্ষাৎ ঘটে কলকাতার কাশীশ্বর মিত্রের নন্দনবাগান বাড়িতে
১৯০৮: বিপ্লবী প্রফুল্ল চাকীর মৃত্যু
১৯২১: চলচ্চিত্রকার সত্যজিৎ রায়ের জন্ম
১৯৩১: বিশিষ্ট গীতিকার ও সুরকার পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৫৯: ভারতের প্রথম বিজ্ঞান সংগ্রহশালা, বিড়লা শিল্প ও কারিগরি সংগ্রহশালা কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হয়
১৯৬৯: ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার ব্রায়ান লারার জন্ম
১৯৭৫: ইংরেজ ফুটবলার ডেভিড বেকহ্যামের জন্ম
২০০৮: মায়ানমারে ‘নার্গিস’ ঝড়ে মৃত্যু অন্তত ১ লক্ষ ৩৮ হাজার মানুষের
২০১১: অ্যাবোটাবাদে মার্কিন বাহিনীর অভিযানে নিহত আল কায়দার জঙ্গি ওসামা বিন লাদেন



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৬১ টাকা ৮৫.০৫ টাকা
পাউন্ড ১০২.২৬ টাকা ১০৬.৭৪ টাকা
ইউরো ৮৭.২৫ টাকা ৯১.৩০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
01st  May, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৫০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৮৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,২৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮০,৬০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮০,৭০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
01st  May, 2024

দিন পঞ্জিকা

১৮ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ১ মে ২০২৪। সপ্তমী ১/৩৮ প্রাতঃ ৫/৪৭ পরে অষ্টমী ৫৭/১৫ রাত্রি ৪/২। শ্রবণা নক্ষত্র ৫৫/৮ রাত্রি ৩/১১। সূর্যোদয় ৫/৭/৫৮, সূর্যাস্ত ৫/৫৯/২৯। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫০ মধ্যে পুনঃ ৯/২৬ গতে ১১/৮ মধ্যে পুনঃ ৩/২৫ গতে ৫/৯ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪৩ গতে ৮/৫৮ মধ্যে পুনঃ ১/২৫ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪২ গতে ৩/২৫ মধ্যে। রাত্রি ৮/৫৮ গতে ১০/২৭ মধ্যে। বারবেলা ৮/২১ গতে ৯/৫৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৪ গতে ১/১০ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২১ গতে ৩/৪৪ মধ্যে। 
১৮ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ১ মে ২০২৪। অষ্টমী রাত্রি ১২/৪৯। শ্রবণা নক্ষত্র রাত্রি ১২/২৩। সূর্যোদয় ৫/৯, সূর্যাস্ত ৬/১। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৪ মধ্যে ও ৯/২১ গতে ১১/৬ মধ্যে ও ৩/২৮ গতে ৫/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৯ গতে ৯/০ মধ্যে ও ১/২১ গতে ৫/৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৪ গতে ৩/২৮ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/০ গতে ১০/২৭ মধ্যে। কালবেলা ৮/২২ গতে ৯/৫৮ মধ্যে ও ১১/৩৫ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২২ গতে ৩/৪৫ মধ্যে। 
২১ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: রাজস্থানকে ১ রানে হারাল হায়দরাবাদ

11:37:08 PM

আইপিএল: ১৩ রানে আউট হেটমার, রাজস্থান ১৮১/৫(১৭.৪ ওভার)(টার্গেট ২০২)

11:18:32 PM

আইপিএল: ৭৭ রানে আউট পরাগ, রাজস্থান ১৫৯/৪(১৫.৫ ওভার)(টার্গেট ২০২)

11:06:58 PM

আইপিএল: রাজস্থান ১৫৭/৩,(১৫ ওভার) টার্গেট ২০২

11:03:12 PM

আইপিএল: ৬৭ রানে আউট জয়সওয়াল, রাজস্থান ১৩৫/৩(১৩.৩ ওভার)(টার্গেট ২০২)

10:55:32 PM

আইপিএল: রাজস্থান ১০০/২,(১০ ওভার) টার্গেট ২০২

10:35:00 PM