শরীর-স্বাস্থ্যের হঠাৎ অবনতি। উচ্চশিক্ষায় বাধা। সৃষ্টিশীল কাজে উন্নতি। পারিবারিক কলহ এড়িয়ে চলুন। জ্ঞাতি বিরোধ সম্পত্তি ... বিশদ
প্রসঙ্গত, সাহেববাঁধের জলে সম্প্রতি প্রচুর মরা মাছ ভেসে উঠেছিল। তারপরই স্থানীয় বাসিন্দারা জলের দূষণ নিয়ে সরব হয়েছিলেন। তাঁরা সাহেববাঁধের জল পরিষ্কার করার দাবি জানিয়েছিলেন। সেইমতো পুরসভার পক্ষ থেকে এর সমাধানের জন্য রাজ্যের জলসম্পদ দপ্তরে জানানো হয়। তার পরিপ্রেক্ষিতে এদিন কলকাতা থেকে দু’জন পরামর্শদাতা পুরসভায় আসেন।
বৈঠক প্রসঙ্গে পুরসভার প্রশাসকমণ্ডলীর চেয়ারম্যান সামিম দাদ খান বলেন, পরামর্শদাতারা পাঁচ রকম পরীক্ষার কথা বলেছেন। ওঁরা বেশকিছু বিষয় আমাদের কাছে জানতে চেয়েছিলেন। আমরা তা জানিয়েছি। এদিন সিদ্ধান্ত হয়েছে, গ্রিন অডিট করার পরই জল শোধনের কাজ শুরু হবে। ওদের টিম পুরুলিয়ায় থেকে কাজটা করবে। এর ফলে সাহেববাঁধের জল আরও স্বচ্ছ হবে।