বহু প্রচেষ্টার পর পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে শরিকি সহমত। ব্যবসা, পেশা ও ধর্মকর্মে শুভ সময়। ... বিশদ
ম্যাচের ২৪ ঘণ্টা আগে ক্লপকে সম্মান জানিয়ে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলেন লিভারপুল কর্তারা। তাঁর কোচিংয়ে জেতা সব ট্রফি নিয়ে বিশেষ ফটোসেশন সারেন জার্মান কোচ। সেই সঙ্গে আরও একবারের জন্য ঘুরে দেখেন অ্যানফিল্ডের চারদিক। এই সময় চিকচিক করে ওঠে তাঁর চোখের কোণ, আবেগের আনন্দাশ্রু। তবে নিজেকে দ্রুত সামলে নেন অভিজ্ঞ কোচ। লিভারপুলের সোনালি দিনগুলি কখনও ভুলবেন না তিনি। ক্লপের কথায়, ‘এটা আমার জীবনের সবচেয়ে আবেগপ্রবণ একটা সপ্তাহ ছিল। কোনওদিনও ভাবিনি, এতো বছর দলের দায়িত্ব সামলাতে পারব। এজেন্ট প্রথম যখন লিভারপুলে কোচিংয়ের কথা জানায়, সেই মুহূর্তে কী আনন্দ হয়েছিল তা বলে বোঝাতে পারব না। যেন আমার স্ত্রী বিয়ের প্রস্তাব পাঠিয়েছে। কোনওকিছু না ভেবেই হ্যাঁ বলেছিলাম। তবে শুরুর দিকে একটা ভীতি কাজ করেছিল। চিন্তা ছিল, পুরোপুরি এক নতুন পরিবেশে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারব কিনা। তবে এখানকার মানুষের কাছ থেকে পাওয়া ভালোবাসা আমি সারাজীবন বুকে বয়ে বেড়াব। বিদায়বেলায় একগুছ ভালো মুহূর্ত সঙ্গে নিয়ে যাচ্ছি। তাই এখন আমি মুক্ত কণ্ঠে বলতে পারি— আই উইল নেভার ওয়াক অ্যালোন।’