উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
ইডেনে ফ্লাডলাইটে গোলাপি বলে মহম্মদ সামিকে সামলাতে গিয়ে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা বেজায় মুশকিলে পড়বেন বলে বিশেষজ্ঞমহলের ধারণা। সাম্প্রতিক দুরন্ত ফর্মের পাশাপাশি আসন্ন দিন-রাতের টেস্টে সামি আরও একটা সুবিধা পাবেন। সেটা হল গোলাপি বলে খেলার পূর্ব অভিজ্ঞতা। ২০১৬ সালে সিএবি সুপার লিগের ফাইনাল ম্যাচে ইডেনে গোলাপি বলে হাত ঘুরিয়ে প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেট ও দ্বিতীয় ইনিংসে ২ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। চেনা ইডেনে গোধূলি বেলায় বোলিং কিংবা গোলাপি বলে স্যুইং সম্পর্কে যথেষ্ট ওয়াকিবহাল সামি। এবার দেশের জার্সিতে প্রথমবার গোলাপি বল হাতে তুলে নেওয়ার আগে নিজের বোলিং সংক্রান্ত একটা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ফাঁস করলেন তিনি। স্টার স্পোর্টস চ্যানেলে এক ‘লাইভ’ অনুষ্ঠানে সামি বলেন, ‘আমি মনে করি, একজন বোলারের সবসময় পিচের উপর নজর রাখা উচিত। উইকেটের চরিত্র বুঝে বোলিং করতে হবে। যখন পিচ স্লো হয়ে আসে তখন আমি চেষ্টা করি একটু ফুল-লেংথ বল করার। তারই মাঝে মাঝে বাউন্সার দিয়ে বিভ্রান্ত করতে চাই ব্যাটসম্যানদের। মোদ্দা কথা, নিয়মিত বলের লেংথ পাল্টে ব্যাটসম্যানকে বোকা বানাতে হবে। এটাই আমার বোলিংয়ের অন্যতম অস্ত্র।’