গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
এদিন সাংবাদিক বৈঠকে খগেন বলেন, মালদহের জেলাশাসক তৃণমূলের জেলা সভাপতির ভূমিকা পালন করছেন। আর মালদহের পুলিস সুপার তৃণমূলের জেলা সহ সভাপতির ভূমিকায় রয়েছেন। তৃণমূল ভোট লুট, বুথ দখল, বুথ জ্যাম, সন্ত্রাস করার পরিকল্পনা করে প্রতিটি নির্বাচনে। মালদহের জেলাশাসক ও পুলিস সুপার তাঁদের সাহায্য করেন। এঁরা পদে থাকলে জেলায় অবাধ ও স্বচ্ছ নির্বাচন সম্ভব নয়। এমন আরও বেশকিছু আধিকারিক এই জেলায় রয়েছেন। খগেনবাবুর আরও দাবি তাঁদের সরানোর দাবিতে ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনকে চিঠিও দেওয়া হয়েছে।
খগেনবাবু আরও বলেন, ওই কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী মালদহের এসপি ও পরে ডিআইজি থাকার সময়ও তৃণমূলের কথায় চলতেন। এমনকী বামনগোলায় নারীদের শ্লীলতাহানির পরে আমরা পুলিস সুপারের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম। তখন তৎকালীন ডিআইজি তথা বর্তমান তৃণমূল প্রার্থীর নির্দেশে পুলিস সুপার আমাদের সঙ্গে দেখাই করেননি। আর এবার পুলিস সুপার বেসরকারি হোটেলে কিছু পুলিস আধিকারিকের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। সেখানে প্রাক্তন ডিআইজি তথা মালদহ উত্তরের তৃণমূল প্রার্থী উপস্থিত ছিলেন। নিজের অফিস ছেড়ে পুলিস সুপার বেসরকারি জায়গায় মিটিং করতে পারেন কি না, সেই প্রশ্নও এদিন তোলেন খগেন।
তবে এই অভিযোগ প্রসঙ্গে মালদহের পুলিস সুপার প্রদীপ কুমার যাদবের প্রতিক্রিয়া মেলেনি। তিনি ফোন রিসিভই করেননি। তবে মালদহের জেলাশাসক নীতিন সিঙ্ঘানিয়া বলেন, রাজনৈতিক দলগুলির অভিযোগ জানানোর পূর্ণ স্বাধীনতা রয়েছে। তবে যে অভিযোগ করা হয়েছে, তা ভিত্তিহীন ও অসত্য।