গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
মৃতের পরিবারের অভিযোগ, মঙ্গলবার হোলির দিন বিকেলে এলাকার এক ব্যক্তি এসে অবিনাশবাবুকে মারধর করে। পেটে লাথি মারায় গুরুতর জখম হন তিনি। রাতে পেটে তীব্র ব্যথা হলে পরিবারের সদস্যরা তাঁকে ওষুধ খাওয়ান। কিন্তু তাতেও কাজ না হওয়ায় এদিন সকালে অবিনাশবাবুকে আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। তারপর জেলা হাসপাতালেই তাঁর মৃত্যু হয়। ঘটনার পর এলাকার পরিবেশ থমথমে রয়েছে।
এদিন পশ্চিম চকচকা গ্রামে এসে তদন্ত করেন কুমারগ্রাম থানার আইসি শমীক চট্টোপাধ্যায়, কামাখ্যাগুড়ি পুলিস ফাঁড়ির ওসি অনির্বাণ মজুমদার। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে পুলিস ঘটনার বিস্তারিত খোঁজ নেয়।
বৃদ্ধের মা পুরনো ঘটনা প্রসঙ্গে বলেন, ৬-৭ বছর আগে আমার ছেলের এক নাতি ওই অভিযুক্ত ব্যক্তির ট্রাক্টরে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। সেসময় আমার ছেলে রাগের মাথায় বলেছিল ট্রাক্টরটি পুড়িয়ে দেবে। পুরনো ওই শত্রুতার জেরেই এত বছর পর পরিকল্পিতভাবে ওকে মারধর করেছে।
এব্যাপারে কুমারগ্রাম থানার পুলিস জানিয়েছে, ঘটনায় যুক্ত একজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ঘটনার তদন্ত চলছে।