গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
মূলত দু’টি ক্ষেত্রে খরচ করার জন্য টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। বন্যা নিয়ন্ত্রণের কাজের জন্য বিভিন্ন সামগ্রী যেমন, মাটি, বালি, বালির বস্তা, বাঁশ, পাম্প প্রভৃতি কেনার জন্য টাকা দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে স্লুইস গেট, রেগুলেটর প্রভৃতি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য টাকা খরচ করা যাবে। বাঁধ সংস্কার সহ বিভিন্ন জায়গায় মেরামতির কাজের জন্য টাকা দেওয়া হবে। বিভিন্ন ডিরেক্টরেটের চিফ ইঞ্জিনিয়াররা সর্বোচ্চ কত টাকা খরচ করতে পারবেন, তার সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। সেচদপ্তরের অবসরপ্রাপ্ত আধিকারিক ও কর্মী সংগঠনের প্রবীণ নেতা মনোজ চক্রবর্তী জানিয়েছেন, আর্থিক বছর শুরু হওয়ার অনেক আগে টাকা বরাদ্দ করায় খুবই সুবিধা হয়েছে। তবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করাটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, অনেক সময় বর্ষার শুরুতেই রাজ্যে বন্যা হয়।