পারিবারিক মঙ্গল অনুষ্ঠান ও পুজোপাঠে আনন্দলাভ। বন্ধু বিবাদের যোগ আছে। বিদ্যাচর্চায় উন্নতি। ... বিশদ
অন্যদিকে এদিন ১৪৪ ধারা লঙ্ঘন করে তৃণমূল প্রার্থী বিশ্বজিৎ দাস দলীয় কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে জেলাশাসকের দপ্তরের সামনে পৌঁছন। পরে অবশ্য পুলিস তাদের আটকে দেয়।
এবার লোকসভা নির্বাচনে উত্তর ২৪ পরগনায় সবচেয়ে হাই-ভোল্টেজ লোকসভা কেন্দ্র হল বনগাঁ। মতুয়া অধ্যুষিত এই কেন্দ্রে শেষ হাসি কে হাসবে, তা সময় বলবে। এদিন সকালে মনোনয়ন পত্র জমা দিতে যাওয়ার আগে শান্তনু ঠাকুর হরিচাঁদ ও গুরুচাঁদ ঠাকুরের মন্দিরে পুজো দেন। তারপর বড়মার ঘরের সামনে দাঁড়িয়ে প্রণাম করে রওনা দেন বারাসতে। এদিন তাঁর সঙ্গে কর্মী-সমর্থকদের উপস্থিতি ছিল নজরকাড়া। শান্তনু বলেন, প্রচুর কর্মী-সমর্থক এদিন আমার সঙ্গে এসেছেন। ফলাফল আগামী দিনে দেখে নেবেন। বিজেপির বনগাঁ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি দেবদাস মণ্ডল বলেন, কেবল বিজেপির ক্ষেত্রেই পুলিস ১৪৪ ধারা জারি রেখেছে। অথচ তৃণমূল প্রার্থী বহু কর্মী-সমর্থককে নিয়ে জেলাশাসকের দপ্তরে ঢুকলেও পুলিস নীরব। এ নিয়ে আমরা অভিযোগ জানিয়েছে। বারাসত লোকসভা আসনে বিজেপির প্রার্থী স্বপন মজুমদার বলেন, অন্যত্র প্রচারে ব্যস্ত থাকায় যেতে পারিনি।
শান্তনু ঠাকুর যখন মনোনয়ন পত্র জমা করছেন, সেই সময় জেলাশাসকের দপ্তরে এসে পৌঁছন তৃণমূলের প্রার্থী বিশ্বজিৎ দাস। তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা ১৪৪ ধারা ভেঙে জেলাশাসকের দপ্তরের কাছে চলে আসেন। পরে অবশ্য পুলিস আটকে দেয় তাঁদের। বিশ্বজিৎ দাসও বড়মার ঘরের সামনে প্রণাম করে মতুয়াদের সম্প্রদায়ের মানুষজনকে নিয়ে মনোনয়ন পত্র জমা দিতে আসেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ মমতাবালা ঠাকুর ও স্বরূপনগরের তৃণমূল বিধায়ক বীণা মণ্ডল। বিশ্বজিৎ দাস বলেন, মানুষের যা সাড়া পেয়েছি, তাতে বিজেপির ভিত নড়ে গিয়েছে। মানুষ বিজেপিকে ভোট দেবে না। তাছাড়া মতুয়াগড়ে শান্তনু ঠাকুর যে গুন্ডামি করেছেন, তার জবাব দেবেন মতুয়ারা।