পারিবারিক মঙ্গল অনুষ্ঠান ও পুজোপাঠে আনন্দলাভ। বন্ধু বিবাদের যোগ আছে। বিদ্যাচর্চায় উন্নতি। ... বিশদ
শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টা নাগাদ স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে খবর পেয়ে বৃজি পূর্বপাড়ার ওই বাড়িতে যায় পাটুলি থানার পুলিস। ঝুলন্ত অবস্থায় থাকা ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করে বাঘাযতীন স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানকার চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। পুলিস ঘটনাস্থল থেকে কোনও সুইসাইড নোট পায়নি। আত্মঘাতী ছাত্রীর বাবা অরবিন্দ মণ্ডল পুলিসকে জানিয়েছেন, ‘বৃহস্পতিবার রাতে মেয়েকে একটু বকাবকি করেছিলাম। কারণ, পড়াশোনা বাদ দিয়ে সারাক্ষণ মোবাইল নিয়ে খেলত। তাই বলে মেয়ে নিজেকে এভাবে শেষ করে দেবে, তা স্বপ্নেও ভাবিনি। ’
প্রাথমিক তদন্তে পাটুলি থানার পুলিসের অনুমান, বৃহস্পতিবার রাতে মোবাইল নিয়ে বকাবকির জেরেই সম্ভবত গলায় ওড়না জড়িয়ে আত্মঘাতী হয়েছে ওই ছাত্রী। এদিন সকালে আর পাঁচটা দিনের মতো মেয়েকে বাড়িতে একা রেখে বাবা অরবিন্দ মণ্ডল ও মা কবিতাদেবী কাজে বেরিয়ে যান। সেই সুযোগে ফাঁকা বাড়িতে আত্মঘাতী হয়েছে ওই ছাত্রী। মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। শুক্রবার রাত পর্যন্ত এই ঘটনায় পাটুলি থানায় কোনও অভিযোগ দায়ের হয়নি।