কাজকর্ম, বিদ্যাশিক্ষায় দিনটি শুভ। বৃত্তিগত প্রশিক্ষণে সাফল্যের সুবাদে নতুন কর্মপ্রাপ্তির সম্ভাবনা। দেহে আঘাত লাগতে পারে। ... বিশদ
ডিসেম্বর মাসের ২৩ ও ২৪ ফের এই নাট্যোৎসব হয়। এলাকার গ্রাম্য লোকসংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য শিল্পীদের সংবর্ধনা ও সম্মাননা জানিয়ে লালন শেষপর্বের নাট্যোৎসবের সূচনা করে। এবার ঝাঁপান শিল্পী নিতাই মণ্ডল ও গ্রামীণ যাত্রাশিল্পী বাসুদেব সাহাকে রবীন্দ্রনাথ দত্ত সম্মানে ভূষিত করা হয়। মনোজ মিত্র স্মরণে এবার মঞ্চের নাম দেওয়া হয়েছিল মনোজ মিত্র মঞ্চ। নাটকের সঙ্গে ছিল চিত্র প্রদর্শনী, হস্তশিল্প ও খাবারের স্টল। যা লালনের সদস্যরা তৈরি করেছিলেন। এই দু’দিনে শান্তিপুর সাংস্কৃতিক চক্রের ‘প্রমিথিউস বাউন্ড’, কৃষ্ণনগর সিঞ্চনের ‘রূপকথার বাঘ’, করিমপুর নাট্যপ্রেমীর ‘ভালোবাসা’ ও গয়েশপুর সংলাপের ‘চৈতন্য’ নাটক মঞ্চস্থ হয়। এই নাট্যোৎসবের সূচনা করেন বিশিষ্ট নাট্যকার তথা অভিনেতা কৌশিক চট্টোপাধ্যায়। লালনের সদস্য ভাস্করজ্যোতি বিশ্বাস বলেন, আমরা এলাকার বিভিন্ন লোকশিল্পীকে রবীন্দ্রনাথ দত্ত স্মৃতি সম্মানে ভূষিত করি। সেই সঙ্গে সারা বছর এলাকার শিশুদের নিয়ে নাট্যচর্চা করি। আমাদের সদস্যরা বিভিন্ন জায়গায় নাটক করতে যান। আমরা তেহট্টের নাট্যচর্চা ও সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল সব
ধরনের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করি।