কাজকর্ম, বিদ্যাশিক্ষায় দিনটি শুভ। বৃত্তিগত প্রশিক্ষণে সাফল্যের সুবাদে নতুন কর্মপ্রাপ্তির সম্ভাবনা। দেহে আঘাত লাগতে পারে। ... বিশদ
২৫ ডিসেম্বর থেকেই কার্যত পিকনিকের তোড়জোর শুরু হয়ে যায়। জানুয়ারিভর বাঙালিরা পিকনিকে মজে থাকেন। আর পিকনিক মানেই পাতে মুরগির মাংস থাকবে। যার ফলে ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে গোটা জানুয়ারি মাস মুরগির চাহিদা বেড়েই চলে। জোগানে যাতে ঘাটতি না পড়ে তারজন্য পোলট্রি ফার্মের মালিকরা মুরগির সাইজ বড় করার দিকে নজর দেন।
দু’ দিন আগে বহরমপুর শহর সহ জেলার অন্যান্য জায়গায় ১৯০-২০০ টাকা কেজি দরে মুরগির কাটা মাংস বিক্রি হয়েছে। গোটা মুরগি ১২০ টাকা কেজি দরে বিকিয়েছে। ২৫ ডিসেম্বর কাটা মুরগির মাংসের দাম বেড়ে হয়েছে ২২০ টাকা কেজি। গোটা মুরগি বিকোচ্ছে ১৩৫ টাকা কেজি দরে।
বহরমপুরের মুরগির মাংস বিক্রেতা ইয়াসিন মোল্লা বলেন, হোটেল, রেস্টুরেন্টের যারা প্রতিদিনের খরিদ্দার তাদের দাম কেজিতে ১০ টাকা কম। বাকি খুচরো বাজারে ২২০ টাকায় বিক্রি করছি। ইয়াসিনের বক্তব্য, আগামী একমাস প্রতিদিন এক থেকে দেড় কুইন্টাল মাংস বিক্রি করব। ফতেপুরের মুরগির মাংস বিক্রেতা গোপাল প্রামাণিক বলেন, মোদ্দা কথা, এখন মাংস বিক্রির সিজন। আগামী দশ দিনের বায়না নেওয়া আছে। তারসঙ্গে ফ্লোটিং খরিদদার রয়েছে। বছরের এই সময়ের দিকেই আমরা তাকিয়ে থাকি। মুরগির মাংসের দাম বাড়লেও ডিমের দাম সামান্য কমেছে। বড়দিন পার হতেই ডিমের দাম প্রতি পিস সাড়ে সাত টাকা থেকে সাত টাকায় নেমে এসেছে। ডিসেম্বর মাসে দিন কয়েক আট টাকা প্রতি পিস দরেও ডিম বিক্রি হয়েছে।