বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রের অন্য দুই প্রার্থীও কোটিপতি। এই কেন্দ্রে প্রাক্তন ক্রিকেটার কীর্তি আজাদ তৃণমূলের প্রতীকে লড়ছেন। তাঁর তিন কোটি ৩০লক্ষ ৮৭হাজার ১২৩ টাকার অস্থাবর সম্পত্তি রয়েছে। তাঁর অবশ্য স্থাবর সম্পত্তি নেই। তাঁর হাতে এক লক্ষ ৯০হাজার টাকা নগদ রয়েছে। সিপিএম প্রার্থী সুকৃতি ঘোষালের ৭৬লক্ষ ৮৮হাজার ৬৪৭টাকার অস্থাবর সম্পত্তি রয়েছে। ৬৩লক্ষ ৯২হাজার ৬৮৯টাকার স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে।
এই কেন্দ্রে সিপিএম, তৃণমূল, বিজেপি ছাড়া সিপিআই(এমএল), এসইউসি সহ অন্যান্য দলগুলিও লড়াই করছে। সব দলই প্রচারে নেমেছে। তবে তৃণমূল এবং বিজেপি প্রচারে নজর কেড়েছে। দু’দলই প্রচারে নেমে একে অপরকে তোপ দাগছে। বুধবার বিজেপি প্রার্থী বিভিন্ন জেলা থেকে তাঁর অনুগামীদের হাজির করেছিলেন। তিনি বলেন, মনোনয়নপত্র জমা করে ট্রেলার দেখিয়েছি। পুরো সিনেমা এখনও বাকি রয়েছে। মানুষ এবার দুর্নীতির বিরুদ্ধে ভোট দেবে।
তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদ বলেন, প্রচারে নেমে মানুষের ভালো সাড়া পাচ্ছি। তাঁদের ভালোবাসায় অভিভূত। বর্ধমান-দুর্গাপুরের মানুষ আমাকে জয়ী করবেন। সিপিএম প্রার্থী বলেন, বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরে মানুষের কাছে যাচ্ছি। এই কয়েক বছরে একের পর এক কারখানা বন্ধ হয়েছে। কর্মসংস্থান হয়নি। চাষিরাও সমস্যায় রয়েছেন।
রাজনৈতিক মহলের মতে, এই কেন্দ্রটি এবার আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে। বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি ও ভারতীয় দলের প্রাক্তন ক্রিকেটার ময়দানে নেমে প্রচার জমিয়ে দিয়েছেন। কেউ কাউকে এক ইঞ্চি জমি ছাড়তে নারাজ। প্রচারে একে অপরকে টক্কর দিচ্ছেন। হলফনামায় দেওয়া সম্পত্তিও নজরকাড়া। বিজেপির দাবি, দিলীপবাবু নিজে কোনও কাজ না করলেও পারিবারিক সূত্রে তাঁর সম্পত্তি রয়েছে।