বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
প্রসঙ্গত, এবার লোকসভা আসনে দিলীপ ঘোষকে সরিয়ে অগ্নিমিত্রা পালকে প্রার্থী করেছে বিজেপি। তবে এনিয়ে বিজেপির অন্দরে দ্বন্দ্বের চোরাস্রোত বইছে এখনও। বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের সিদ্ধান্তে অসন্তুষ্ট হয়ে বসে গিয়েছেন অনেকেই। অনেকে দলও ছেড়েছেন ইতিমধ্যেই। এমনকী মেদিনীপুর কেন্দ্র থেকে সরানো নিয়ে আক্ষেপের সুর শোনা গিয়েছিল দিলীপের গলাতেও। ‘কে চাষ করে, কে ফসল তোলে’-বলতে ছাড়েননি দিলীপবাবু। তাই দিলীপের কাটা ঘায়ে এদিন মমতা নুনের ছিটে দিলেন বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। সেইসঙ্গে টেনে আনলেন অগ্নিমিত্রাকেও। এনিয়ে প্রতিক্রিয়ার জন্য অগ্নিমিত্রাকে ফোন করা হলেও ফোনে পাওয়া যায়নি তাঁকে।
তবে, এদিন মেদিনীপুরের তৃণমূল প্রার্থী জুন মালিয়ার ভূয়সী প্রশংসা করেন মমতা। বারংবার তাঁর মুখে ঘুরে ফিরে আসে জুনের নাম। মমতা বলেন, ‘জুন একজন অভিনেত্রী। কিন্তু, ওর মধ্যে কোনও অহংকার নেই। একেবারে মাটির মেয়ে জুন। ও মেদিনীপুরের বিধায়ক। এলাকায় পড়ে থেকে অনেক কাজ করেছে। পালিয়ে যায়নি। সারাক্ষণ কাজ করে যায়।’ মমতার সংযোজন, ‘জুনকে ভোটে জেতালে আপনাদের এলাকায় যা যা প্রবলেম আছে, আমি দেখে দেব। এমনিতেই অনেক প্রবলেম মিটিয়ে দিয়েছি।’
জুন বলেন, ‘দিদি আমাকে যে সুযোগ দিয়েছেন, তার জন্য তাঁকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমি মেদিনীপুর বিধানসভায় গত তিন বছর ধরে মমতা দিদির উন্নয়নের ধারা পৌঁছে দিচ্ছি। মানুষের আশীর্বাদ পেলে আগামী পাঁচ বছরে আরও অনেক কিছু করতে চাই মেদিনীপুরের মানুষের জন্য।’