কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
স্থানীয় এবং স্কুল সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৯৮২ সালে ওই স্কুল চালু হয়েছে। প্রাক প্রাথমিক থেকে চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত ৬৪ জন পড়ুয়া স্কুলে রয়েছে। স্কুলের মোট তিনটি ক্লাসরুম। দুটি রুমে খুদে পড়ুয়াদের একত্রে কষ্ট করে বসানো হয়। একটি শ্রেণিকক্ষ বাজারের শৌচালয়ের পাশে থাকায় সেখানে পড়ুয়াদের বসানো হয় না। সেখানে স্কুলের অফিস সংক্রান্ত কাজ হয়। কিন্তু দুর্গন্ধে শিক্ষকরা বসতে পারেন না। স্কুল ঢোকার পথেই ওই শৌচালয়।
মালদহ সার্কেলের অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক ভরত ঘোষ বলেন, বাজার কমিটিকে বলা হয়েছে। শৌচালয়ে জলের ব্যবস্থা এবং নোংরা যাওয়ার জায়গা ঠিক রাখলেই সমস্যা মিটে যাবে। বিষয়টি স্থানীয় ব্লক এবং গ্রাম পঞ্চায়েত প্রশাসনের নজরে এনেছি। আবার বাজার কমিটিকে বলা হবে। সাহাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান মাম্পি সাহা দাস বলেন, শৌচালয় নিয়ে অসুবিধা রয়েছে। এটা ঠিক। আমার সমাধানের জন্য বাজার কমিটির সঙ্গে কথা বলব।