বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
মনোনয়ন জমা দেওয়ার জন্য জেলা কালেক্টরেটের দক্ষিণ দিকের নির্দিষ্ট পথ রাজনৈতিক দল তথা প্রার্থীদের জন্য প্রশাসন নির্দিষ্ট করে রেখেছে। এদিন শ্রীরূপা সেদিকে না গিয়ে কালেক্টরেটের পশ্চিম প্রান্তে পোস্ট অফিস মোড় লাগোয়া রাস্তা দিয়ে প্রবেশ করেন। সেখানে পুলিস আগে থেকেই ব্যারিকেড করে রেখেছিল। ফলে বিজেপি প্রার্থী বাধা পান। তা নিয়েই বিতণ্ডার সূত্রপাত। এর আগে উত্তর মালদহের বিজেপি প্রার্থী খগেন মুর্মুর ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটেছিল। খগেনও মনোনয়ন জমার দিন অনুগামীদের নিয়ে পশ্চিম দিকের রাস্তা ধরে কালেক্টরেট চত্বরে প্রবেশ করেন। পুলিসের বাধা পেয়ে বিজেপি নেতারা সেদিনও চটে যান। ওই জায়গায় জমায়েত করে থাকা এসইউসি নেতাকর্মীদের সঙ্গে বিজেপির লোকজন গণ্ডগোলে জড়িয়ে পড়ে। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিস খগেন সহ বিজেপি নেতৃত্বকে ওই পথেই জেলাশাসকের অফিসে ঢুকতে দিতে একপ্রকার বাধ্য করে। সেদিনের উদাহরণ তুলে ধরে এদিনও বিজেপির তরফ থেকে প্রবেশের অনুমতি দিতে পুলিসের উপর চাপ সৃষ্টি করা হয়।
শ্রীরূপা বলেন, এদিন মালদহে দাবদাহ চলে। তারমধ্যে দলের কর্মী-সমর্থকরা আমার সমর্থনে ইংলিশবাজার শহরের রাস্তায় মিছিল করেন। কালেক্টরেট চত্বরে পৌঁছে সকলেই ক্লান্ত হয়ে পড়েন। তীব্র রোদের মধ্যে দীর্ঘ পথ ঘুরে কালেক্টরেটের দক্ষিণ প্রান্ত হয়ে প্রবেশ করার মতো পরিস্থিতি ছিল না। মানবিক দিকটিও পুলিসের ভেবে দেখা উচিত। আমরা কারও সঙ্গে বিবাদে জড়াতে চাই না।