অংশীদারি কারবারে মন্দার সম্ভাবনা। যে কোনও কাজকর্মে বাধার মধ্যে উন্নতি। বৃত্তিগত শিক্ষা লাভে বিশেষ সাফল্য। ... বিশদ
গলওয়ান সংঘর্ষের পর থেকে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলএসি) বরাবর কীভাবে দু’পক্ষ টহলদারি চালাবে, তা নিয়ে দুই দেশের মধ্যে টানাপোড়েন চলছেই। যদিও দু’পক্ষই সেই তিক্ততা ভুলে সামনে তাকাতে চাইছে। গত বছর কাজানে ব্রিকস সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে চীনের প্রেসিডেন্ট জি জিনপিংয়ের বৈঠকের পর থেকে দু’দেশের সম্পর্ক অনেকটাই উন্নত হয়েছে বলে দাবি ওয়াংয়ের। দু’দিনের সফরে চীনে এসেছেন মিশ্রি। মার্কিন রাজনীতিতে পালাবদল হতেই বেজিংয়ের সুর বদলাচ্ছে কি না, এদিনের বৈঠকের পর তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কারণ বিদেশমন্ত্রীর পাশাপাশি ওয়াং চীনের কমিউনিস্ট পার্টির পলিটব্যুরোর সদস্য। এছাড়া ভারত-চীন সীমান্ত সমস্যা সমাধানে বিশেষ প্রতিনিধিও তিনি। দু’দেশের সীমান্ত সমস্যা নিয়ে ভারতের বিশেষ প্রতিনিধি অজিত ডোভালের সঙ্গেও বৈঠক করেছিলেন তিনি। এক মাসের মধ্যে দু’টি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকের পরেই চীনের সুর বদলের বিষয়টি আরও স্পষ্ট হয়েছে।
প্রেস বিবৃতিতে ওয়াং জানান, দুই দেশের উচিত যাবতীয় সুযোগকে কাজে লাগানো। তার জন্য এগিয়ে আসতে হবে দু’পক্ষকেই। পারস্পরিক বোঝাপড়া ও সহযোগিতার ভিত্তিতে যৌথভাবে লক্ষ্যপূরণ করতে হবে। দুই দেশের জনগণের ভবিষ্যতের জন্যই ভারত ও চীনের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ভালো হওয়া প্রয়োজন বলে দাবি চীনের বিদেশমন্ত্রীর। -ফাইল চিত্র