অংশীদারি কারবারে মন্দার সম্ভাবনা। যে কোনও কাজকর্মে বাধার মধ্যে উন্নতি। বৃত্তিগত শিক্ষা লাভে বিশেষ সাফল্য। ... বিশদ
মহম্মদ ইউনুসের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা তলানিতে এসে ঠেকেছে। প্রায় প্রতিদিনই হিন্দুদের উপর হামলার খবর মিলছে। তাতে মৃত্যুও হয়েছে অনেকের। পাশাপাশি বাড়িতে বা মন্দিরে হামলাও ‘সাধারণ’ ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। যদিও ইউনুস যুক্তি দিয়েছিলেন, ধর্মীয় নয়, এইসব হামলার কারণ রাজনৈতিক। অর্থাত্, আওয়ামি লিগের কর্মী বা সমর্থক হওয়ার জন্য হিন্দুদের উপর হামলা হচ্ছে। পাল্টা প্রশ্ন উঠেছে, কোনও নির্দিষ্ট দলের সমর্থক হলেই কি হামলা চালানো যুক্তিযুক্ত? এক্ষেত্রে মৃত ছাত্রের পরিবার স্পষ্টই জানিয়েছে, অর্ণব কোনও রাজনৈতিক দল বা সংগঠনের সঙ্গে কোনওদিন যুক্ত ছিলেন না।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, রাস্তার পাশের একটি চায়ের দোকানের সামনে মোটরবাইকে বসে চা খাচ্ছিলেন অর্ণব। আচমকাই চার-পাঁচজন দুষ্কৃতী বাইকে চেপে এসে প্রথমে ধারালো অস্ত্র দিয়ে অর্ণবকে একের পর এক কোপ মারে। অর্ণব রাস্তায় লুটিয়ে পড়লে তাঁকে লক্ষ্য করে পর পর গুলি করা হয়। একটি গুলি তাঁর মাথা ফুঁড়ে যায়। স্থানীয়রা অর্ণবকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিত্সক মৃত বলে ঘোষণা করেন। ঘটনাস্থল থেকে কার্তুজের পাঁচটি খোল উদ্ধার হয়েছে। খুলনা মহানগর পুলিসে ডেপুটি কমিশনার (দক্ষিণ) মহম্মদ মনিরুজ্জামান জানিয়েছেন, কেন ও কী কারণে ওই ছাত্রকে খুন করা হল, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
অন্যদিকে, সাতক্ষীরা জেলার লাঙ্গলদাড়িয়ায় অনিমেষ সরকার নামে এক যুবককে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। অনিমেষ ছিলেন পেশায় সাইকেল মিস্ত্রি। এক্ষেত্রেও মৌলবাদীদের দিকে অভিযোগের আঙুল উঠেছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।