গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
আল-কায়েদার শাখাগুলির মধ্যে ইয়েমেনের শাখাকেই সবচেয়ে ভয়ঙ্কর হিসেবে গণ্য করা হয়। ওসামা বিন লাদেনের মৃত্যুর পরও তারা জঙ্গি কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে। ২০০৯ সালে আমেরিকার একটি পণ্যবাহী বিমানে বিস্ফোরণের চেষ্টা করে ওই জঙ্গিগোষ্ঠী। ২০১৫ সালে প্যারিসে শার্লে এবদো পত্রিকার কার্যালয়ে জঙ্গি হামলারও দায় স্বীকার করে ওই গোষ্ঠী। ২০১৯ সালে আমেরিকার ফ্লোরিডার নাভাল স্টেশনে জঙ্গি হামলাতেও তাদের হাত ছিল। আল-কায়েদার তরফে যে ভিডিয়ো প্রকাশ করা হয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে সংগঠনের পতাকায় মোড়া আল-বাতারফির দেহ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তবে দেহে কোনও অস্বাভাবিকত্ব দেখা যায়নি।
২০২০ সালে মার্কিন ড্রোন হামলায় মৃত্যু হয় আল কায়দার ইয়েমেন শাখার তত্কালীন প্রধান কাসিম আল-রিমির। তারপরে দায়িত্ব পান আল-বাতারফি। সৌদি আরবের রিয়াধের বাসিন্দা আল-বাতারফি ১৯৯৯ সালে আফগানিস্তানে এসে তালিবানের সঙ্গে একযোগে আমেরিকার বিরুদ্ধে যুদ্ধও করেন। ২০১০ সালে সংগঠনের ইয়েমেন শাখায় যোগ দেন। পরে একবার ধরা পড়লেও ইয়েমেনের অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষ ও ব্যাপক জঙ্গি কার্যকলাপের জেরে ছাড়া পেয়ে যান।