শাস্ত্র অধ্যয়নে গতি বৃদ্ধি ও পরীক্ষায় শুভ ফল লাভের সম্ভাবনা। নতুন কর্মপ্রাপ্তি হতে পারে। দাম্পত্যে ... বিশদ
ঠিক এই আবহে বৃহস্পতিবার দিল্লির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে গরহাজির বিহারের মিলিজুলি সরকারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার। তৃতীয় মোদি সরকারের দুই স্তম্ভ নীতীশ কুমার এবং চন্দ্রবাবু নাইডু। রামলীলা ময়দানে নাইডু বসেছিলেন নরেন্দ্র মোদির পাশে। আর তাই আরও বেশি করে জল্পনা শুরু হয়েছে যে, বিজেপির দিল্লি জয়ের উদযাপনে নীতীশ কুমার কেন অনুপস্থিত? নির্দিষ্ট কোনও কারণ না দেখিয়ে নীতীশের পক্ষ থেকে শুধুমাত্র জানানো হয়েছে, তাঁর অন্য কর্মসূচি ছিল। তাঁর পরিবর্তে হাজির ছিলেন সংযুক্ত জনতা দলের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব রঞ্জন।
কিন্তু এই সাফাইয়ে বিতর্ক মেটেনি। দিল্লি বিজয়ের আবহেও বিজেপির অন্দরে চাপা গুঞ্জন নীতীশকে নিয়ে। কারণ, এই প্রথম নয়। গত রবিবার নীতীশ কুমার দিল্লি এসেছিলেন। একটি বিবাহ অনুষ্ঠানে। পরদিন অর্থাৎ, সোমবার তাঁর দেখা করার কথা ছিল নরেন্দ্র মোদি ও অমিত শাহের সঙ্গে। রাতে ফেরার কথা ছিল পাটনায়। অথচ আচমকা সোমবার দুপুরেই তিনি পাটনা ফিরে যান। মোদি কিংবা অমিত শাহ, কারও সঙ্গেই কেন দেখা করলেন না তিনি, সেই চর্চা পাটনায় এখনও চলছে। এরপর মনে করা হয়েছিল দিল্লি মুখ্যমন্ত্রীর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে আসবেন এবং তারপর হবে মোদি-শাহের সঙ্গে বৈঠক। অথচ সেটাও হল না। তাই নীতীশকে নিয়ে বিজেপির অন্দরে সংশয় ও দুশ্চিন্তা দুইই বাড়ছে। কারণ, এদিন রামলীলা ময়দানের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল বিজেপি এবং এনডিএ জোটের মুখ্যমন্ত্রীদের। সকলে যে এসেছিলেন এমন নয়। উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, অরুণাচল প্রদেশ এবং গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রীরা হাজির হতে পারেননি। তবে প্রত্যেকেই আগাম চিঠি লিখে জানিয়ে দিয়েছিলেন সেকথা। একমাত্র ব্যতিক্রম নীতীশ।