কাজকর্ম, বিদ্যাশিক্ষায় দিনটি শুভ। বৃত্তিগত প্রশিক্ষণে সাফল্যের সুবাদে নতুন কর্মপ্রাপ্তির সম্ভাবনা। দেহে আঘাত লাগতে পারে। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত অজয়ের সঙ্গে ওই বাড়িতে আরও কয়েকজন থাকতেন। তাঁরা সকলেই পশ্চিমবঙ্গে ফিরে যান। ঘরে থেকে যান শুধুমাত্র অজয়। বাড়ি ফাঁকা থাকায় খাবারের লোভ দেখিয়ে প্রথমে এক কিশোরীকে অভিযুক্ত ঘরে ডাকেন। তারপর তাকে শৌচালয়ে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। তবে সে চিৎকার শুরু করায় জলের ড্রামে মাথা চুবিয়ে খুন করে। এদিকে বোনকে খুঁজতে খুঁজতে তার দিদি সেই ঘরে এলে তাকেও ধর্ষণ করে একইভাবে খুন করে অজয়। তারপর বাড়িতে তালা দিয়ে কাছের একটি লজে এসে ওঠেন। জানা গিয়েছে, তদন্তে নেমে পুলিস অজয়ের ঘর থেকে দু’টি দেহ উদ্ধার করে। পরে তল্লাশি শুরু করলে কাছের একটি লজে তার হদিশ মেলে। জানা গিয়েছে, অজয় পশ্চিমবঙ্গে পালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিল। তবে তার আগেই তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিস জানিয়েছে, ‘অভিযোগ পেয়েই আমরা তদন্ত শুরু করি। এলাকায় জিজ্ঞাসাবাদ করে অজয়ের খোঁজ পাই। খবর আসে যে, তিনি পালানোর ছক কষছেন। সেইমতো পশ্চিমবঙ্গে ফেরার ট্রেনের টিকিটও কাটা হয়ে গিয়েছে। তড়িঘড়ি পদক্ষেপ নেওয়া হয়। পুনের কাছে একটি হোটেল থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।’ অজয়ের বিরুদ্ধে খুন ও ধর্ষণ সহ বেশ কয়েক ধারায় মামলা দায়ের হয়েছে। এই ঘটনার প্রতিবাদে শুক্রবার রাজগুরুনগর থানার সামনে এলাকাবাসী বিক্ষোভ দেখায়।