কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
গত ২৮ জুন ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টের নির্দেশে জমি দুর্নীতি মামলায় জামিন পেলেন হেমন্ত। জেল মুক্তির পরই ফের মুখ্যমন্ত্রী পদে বসার জন্য শুরু হয়ে যায় তোড়জোড়। সেইমত গতকাল, বুধবার রাতেই ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেন চম্পই সোরেন। গতকাল একসঙ্গেই রাজভবনে যান চম্পই ও হেমন্ত। সেখানে রাজ্যপাল সিপি রাধাকৃষ্ণণের হাতে পদত্যাগপত্র তুলে দেন জেএমএমের বর্ষীয়ান নেতা। এরপরই হেমন্ত সোরেন সরকার গঠনের দাবি জানান। গতকালই সর্বসম্মতিক্রমে হেমন্তকে দলের পরিষদীয় নেতা নির্বাচিত করা হয়। সেই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করে জোট শরিক কংগ্রেস ও আরজেডিও।
আজ, বৃহস্পতিবার সকালে রাজ্যপালের ডাকে রাজভবনে যান হেমন্ত সোরেন। সঙ্গে ছিলেন ঝাড়খণ্ডের প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি রাজেশ ঠাকুর এবং আরজেডি নেতা সত্যানন্দ ভক্তও। তারপরেই দুপুরে হেমন্তকে মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানান রাজ্যপাল। প্রথমে ঠিক ছিল আগামী রবিবার ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন হেমন্ত। কিন্তু পরে সিদ্ধান্ত বদলে আজ, বৃহস্পতিবারই শপথ নেওয়ার কথা ঘোষণা করে জেএমএম মুখপাত্র।
উল্লেখ্য, এই মুহূর্তে ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার(জেএমএম) শীর্ষ পদে রয়েছেন শিবু সোরেন। হেমন্ত দলের কার্যকরি সভাপতি। সূত্রের খবর, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা দলের বর্ষীয়ান নেতা চম্পই সোরেনকে কার্যকরি সভাপতি পদে বসানো হতে পারে।