শাস্ত্র অধ্যয়নে গতি বৃদ্ধি ও পরীক্ষায় শুভ ফল লাভের সম্ভাবনা। নতুন কর্মপ্রাপ্তি হতে পারে। দাম্পত্যে ... বিশদ
অর্থমন্ত্রী জানান। তিনি আরও বলেন, কেন্দ্রীয় সরকারের প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী জিএসডিপির অনুপাতে ঋণ কমানোর ক্ষেত্রে সবথেকে ভালো পারফরম্যান্স যে চারটি রাজ্য করেছে, তার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গও একটি। এই ব্যাপারে উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান প্রভৃতি রাজ্যের পারফরম্যান্স যে খুবই খারাপ তা কেন্দ্রীয় সরকারের রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে।
বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রকল্পে রাজ্য সরকারকে আর্থিকভাবে কতখানি বঞ্চিত করা হয়েছে তা এদিন বিধানসভায় উল্লেখ করেন অর্থমন্ত্রী। আবাস যোজনায় টাকা ছাড়ার অনুমোদনের চিঠি কেন্দ্রীয় মন্ত্রক দিয়েছিল দু’বছর আগেই। কিন্তু সেই অর্থ আমাদের দেওয়াই হয়নি। গ্রামীণ আবাস যোজনায় ৮১৪০ কোটি টাকা, ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পে ৬৯১৯ কোটি টাকা এবং জলজীবন মিশনে ২৫২৪ কোটি টাকা রাজ্যকে দেয়নি কেন্দ্র। আরও কয়েকটি কেন্দ্রীয় প্রকল্পে রাজ্যের প্রাপ্য অর্থের পরিমাণ উল্লেখ করেন তিনি। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন সম্প্রতি সংসদে পশ্চিমবঙ্গে ১০০ দিনের কাজের ভুয়ো জব কার্ডের যে সংখ্যা উল্লেখ করেছেন, তাকে বিভ্রান্তিকর বলেই মন্তব্য করেন চন্দ্রিমাদেবী। তিনি মনে করেন, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এই ব্যাপারে ঠিকমতো পরিচালিত হননি। তিনি জানান, বিজেপিশাসিত রাজ্যগুলিতে পশ্চিমবঙ্গের থেকে অনেক বেশি ভুয়ো জব কার্ড বাতিল করা হয়েছে। কিন্তু তারপরও ওই রাজ্যগুলির জন্য টাকা বরাদ্দ করছে মোদি সরকার। এহেন কেন্দ্রীয় বঞ্চনা সত্ত্বেও সামাজিক ও উন্নয়ন খাতে রাজ্য সরকার কীভাবে অর্থ বরাদ্দ বাড়িয়েছে, তার বিস্তারিত খতিয়ান দেন রাজ্যের অর্থমন্ত্রী।