কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিককালে একাধিক প্রশাসনিক বৈঠকে সরকারি জমি বেহাত হয়ে যাওয়া নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একটি বড় শ্রেণির যোগসাজশে তা হচ্ছে বলে প্রকাশ্যেই জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। ফলে, তাঁদের বিগত দিনের কাজের ভিত্তিতে রাজ্যের ৩৫০ বিএলআরও রিপোর্ট কার্ডও তৈরি হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। আগামী কাল (৫ জুন) আলিপুরে সার্ভে বিল্ডিংয়ে দুপুর ১১টা থেকে চালু হবে এই গুরুত্বপূর্ণ পর্যালোচনা বৈঠক। ভূমি সংস্কার দপ্তরের আধিকারিকদের সশরীরে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে। জেলায় নিযুক্ত বিএলআরও, এসডিএলআরও, ডেপুটি ডিএলএলআরও এবং ডিএলএলআরওরা ভার্চুয়াল মাধ্যমে যোগ দেবেন এই বৈঠকে।
রাজ্যের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, সাম্প্রতিককালে জেলায় নিযুক্ত বেশ কয়েকজন আধিকারিকের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত চালিয়ে কড়া ব্যাবস্থা নেওয়া হয়েছে। বেশ কয়েকজন এসআরও’কে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে রেভিনিউ অফিসার র্যাঙ্কে। তা সত্ত্বেও ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তরের বিরুদ্ধে যে সমস্ত অভিযোগ এসেছে, প্রত্যেকটিই একেবারে তৃণমূল স্তরে নিযুক্ত এক শ্রেণির আধিকারিকদের জন্য। এটা আর কোনোভাবেই বরদাস্ত করা হবে না। এই বার্তা প্রত্যেকের কাছে পৌঁছনো প্রয়োজন বলেই এক আধিকারিক জানিয়েছেন। আবার জেলা স্তরে বেশ কিছু আধিকারিক নতুন করে ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তরে যোগ দিয়েছেন। এই বৈঠকের মাধ্যমে এই আধিকারিকদেরও দপ্তরের কাজ সম্পর্কে অবগত করা হবে বলেও জানা গিয়েছে।