গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সুচন্দ্রা চৌধুরীর দাবি, ‘সরকারি কর্মী বা স্থায়ী শিক্ষকরা নির্বাচনী হিংসায় মারা গেলে তাঁদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়। অথচ ৬০ বছরের একমাস আগে মৃত্যু হলেও স্যাক্টরা গ্র্যাচুইটির টাকা পান না। সেখানে নির্বাচনী হিংসায় কারও মৃত্যু হলে টাকা পাওয়া দূর অস্ত। এই ঝুঁকি নিয়ে তাঁরা কেন নির্বাচনে অংশ নেবেন?’ তিনি বলেন, ‘গত নির্বাচনে বিরোধী দলের এক নেতা এবং এক স্যাক্ট শিক্ষক এই ইস্যুতে হাইকোর্টে মামলা করেছিলেন। তখন আদালত জানিয়েছিল, অনিয়মিত কর্মীদের ভোটে ব্যবহার করা যাবে না। তা সত্ত্বেও এ বছর নির্বাচন কমিশন সেই পথে হেঁটেছে।’ এ প্রসঙ্গে কমিশনের আধিকারিকদের দাবি, কলেজই নাম পাঠিয়েছে। পোর্টাল থেকে নাম নেওয়া হয়েছে। সেখানে শিক্ষকদের অনিয়মিত বা নিয়মিত—কোনও ভাগ করা ছিল না। এর পাশাপাশি পার্শ্বশিক্ষক ঐক্য মঞ্চের যুগ্ম আহ্বায়ক ভগীরথ ঘোষ বলেন, ‘অন্তত ১২ থেকে ১৩ হাজার পার্শ্বশিক্ষকের কাছে ভোটের ডিউটির চিঠি এসেছে। আমাদের এনগেজমেন্ট লেটারে বলা হয়েছিল, চাকরির ধরন পুরোপুরি আংশিক এবং চুক্তিভিত্তিক। অনিয়মিত শিক্ষক হওয়া সত্ত্বেও নির্বাচন কমিশনের এই পদক্ষেপের নিন্দা করি।’ এ নিয়ে কি কমিশনের দ্বারস্থ হবে সংগঠন? এ প্রশ্নের উত্তরে ভগীরথবাবু জানান, গতবার এই ইস্যুতে কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছিলেন তাঁরা। তখন লিখিতভাবে কিছু না জানানো হলেও মৌখিকভাবে তাঁরা বলেছিলেন, পার্শ্বশিক্ষকদের তাঁরা স্থায়ী শিক্ষক হিসেবেই মনে করেন। সেই উত্তর পেয়ে তাঁরা আর এ বছর কমিশনের দ্বারস্থ হওয়ার কথা ভাবেননি। তবে নির্বাচনী ডিউটিতে অংশ না নেওয়ার ব্যাপারে অনেকেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন।