গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
একদা ‘প্রযুক্তি-বিরোধী’ সিপিএমেরও কিন্তু এখন আলাদা ডিজিটাল টিম রয়েছে। সূত্রের খবর, সকলেই স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করেন। তাঁরাই এআই সঞ্চালিকা তৈরি করেছেন। আর একইসঙ্গে ফিরে এসেছে অতীতের ‘কালিমা’। এ বিষয়ে সিপিএমের রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য পলাশ দাস বলেন, ‘সিপিএম কোনওদিন কম্পিউটার আটকায়নি। এটা ভুল ব্যখ্যা। আর নির্বাচনের সময় ফ্লেক্স, গান, নাটক তৈরি হয়। ডিজিটাল মিডিয়াতেও অ্যানিমেশন, পোস্টার হয়। কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা তারই অঙ্গ। এটা মানব না কেন?’ পলাশবাবুর কটাক্ষ, ‘কেউ কেউ ইলেক্টোরাল বন্ড বা চুরির টাকা দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঢালাও প্রচার করছে। আর অন্যরা যাতে সেটা করতে না পারে, সে জন্য আইটি অ্যামেন্ডমেন্ড অ্যাক্ট আনছে। স্রেফ বিরোধীদের প্রচারকে পিছনের সারিতে ঠেলে দিতে। এখানেও তারা এআই ব্যবহার করছে। যখনই বিজেপির বিরুদ্ধে সোশ্যাল মিডিয়ায় আমরা লিখতে যাই, সেটা মানুষের আর সামনে থাকে না।’
সমতাকে নিয়ে সিপিএমের অন্দরে প্রতিক্রিয়া কেমন? সূত্রের খবর, পরীক্ষামূলকভাবে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা যেতে পারে বলেই জানিয়েছেন নেতৃত্ব। দলের দীর্ঘদিনের নেতা, রাজ্য কমিটির সদস্য তথা দমদম লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী সুজন চক্রবর্তী বলছেন, ‘এই প্রজন্মের ছেলে-মেয়েরা নতুনত্ব নিয়ে চলে। আমরা সেগুলি নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করি। বামেদের আপত্তি মানুষের অধিকার কেড়ে নেওয়ায়। কাজের সুযোগ নষ্ট না করে আমাদের চলতে হবে।’