শরীর-স্বাস্থ্যের হঠাৎ অবনতি। উচ্চশিক্ষায় বাধা। সৃষ্টিশীল কাজে উন্নতি। পারিবারিক কলহ এড়িয়ে চলুন। জ্ঞাতি বিরোধ সম্পত্তি ... বিশদ
সেলস কাউন্টার থেকে বিক্রি করে, সেখানেই রাখা হবে সর্ষের তেল।
জেলের এক আধিকারিক জানান, এই লকডাউনের বাজারেও বন্দিরা বিপুল পরিমাণ সর্ষের তেল তৈরি করেছেন। এখন তাঁদের তৈরি সর্ষের তেলেই রান্না হচ্ছে জেলে। আগামীদিনে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে বাণিজ্যিক উৎপাদনে গুরুত্ব আরোপ করা হবে। উদ্দেশ্য একটাই, আবাসিকদের স্বাবলম্বী করে তোলা।
জেল সূত্রে খবর, ঘানি থেকেই সর্ষের তেল তৈরি হচ্ছে এখানে। সেজন্য বসানো হয়েছে উন্নতমানের যন্ত্রপাতি। উৎপাদন শুরুর পর প্রথমে পরীক্ষামূলকভাবে জেলের রান্নাতেই ব্যবহার করা হয় ওই তেল। প্রতিদিনই হয় উৎপাদন। এই কাজের জন্য বন্দিদের বেশ কয়েকজনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। তার মধ্যে সাজাপ্রাপ্ত বন্দিরাও আছেন। কাজের বিনিময়ে মজুরি পান তাঁরা। অনেকে সেই টাকা মাসে মাসে বাড়িতেও পাঠান। জেল সূত্রে জানা গিয়েছে, লকডাউনের আগেও দমদম জেলে নানা সামগ্রী তৈরি করতেন বন্দিরা। সেইসব কাজও তাঁদের হাতকলমে শেখানো হয়েছিল বাইরে থেকে প্রশিক্ষক এনে। এখন করোনা আবহে জেলে বাইরের লোকজনের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ। তাই অন্যান্য সামগ্রী উৎপাদনের কাজ আপাতত বন্ধ রেখে শুধু সর্ষের তেল তৈরির কাজটুকুই চলছে।