অংশীদারি কারবারে মন্দার সম্ভাবনা। যে কোনও কাজকর্মে বাধার মধ্যে উন্নতি। বৃত্তিগত শিক্ষা লাভে বিশেষ সাফল্য। ... বিশদ
পরিকল্পনা অনুযায়ী, ১৯ কাঠা জায়গার উপরে ওই হাসপাতালটিতে পিপিপি মডেলে মাল্টি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুর কর্তৃপক্ষ। সেখানে প্রসূতির চিকিৎসার পাশাপাশি কার্ডিওলজি, অর্থোপেডিক, নিউরো সহ ক্রিটিকাল কেয়ার ইউনিট খোলা হবে। সামনেই কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়েতে কোনও দুর্ঘটনা ঘটলে সঙ্গে সঙ্গে সেখানে চিকিৎসাও করানো যাবে আহতদের। ১০০ বেডের ওই হাসপাতালটি তৈরি করার জন্য আটতলা বহুতল ভবন তৈরি হবে। প্রায় ৬০ কোটি টাকায় এই ভবন তৈরি করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
কাঁচরাপাড়া পুরসভা লাগোয়া এই হাসপাতালকে মাল্টি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল করা হলে বহু মানুষের উপকার হবে। পুরসভার চেয়ারম্যান কমল অধিকারী বলেন, ওখানে একটি উন্নতমানের মাল্টি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল করা হবে। সেখানে সাধারণ মানুষ স্বাস্থ্য সাথী কার্ড দিয়ে চিকিৎসার সুযোগ পাবে। যাঁদের অন্য কোনও স্বাস্থ্য বিমা থাকবে, তাঁরাও চিকিৎসার সুযোগ পাবেন। স্বাস্থ্যদপ্তরের সঙ্গে কথাবার্তা এগিয়ে গিয়েছে। খুব শীঘ্রই পুরসভার হাতে ওই জমি হস্তান্তর করা হবে। তারপরেই কাজ শুরু করব।
এ ব্যাপারে জেলা স্বাস্থ্য অধিকর্তা ডাঃ সমুদ্র সেনগুপ্ত বলেন, স্থানীয় বিধায়ক একটি প্রস্তাব দিয়েছেন। সেই প্রস্তাব স্বাস্থ্যদপ্তরে গিয়েছে। জেলাশাসকের নির্দেশে অফিসারদের টিম পরিদর্শন করে গিয়েছে। খুব শীঘ্রই এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়ে যাবে। পুরসভার উদ্যোগে ১০০ বেডের হাসপাতাল করতে পারলে ভালোই হবে। নিজস্ব চিত্র