কর্মের উন্নতি হবে। হস্তশিল্পীদের পক্ষে সময়টা বিশেষ ভালো। ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মের প্রসার। আর্থিক দিকটি অনুকূল। ... বিশদ
অশান্তির পর একটা সময় গ্রামবাসী সহ মহিলারা দুর্নীতিপরায়ণ নেতাদের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছিলেন। অবরোধ-আন্দোলনে একপ্রকার থমকে গিয়েছিল সন্দেশখালি। সেই আন্দোলনের লাভ ঘরে তুলতে বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী করা হয় সন্দেশখালির রেখা পাত্রকে। ভোটের আগে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ফোনে সরাসরি কথাও বলেছিলেন রেখাদেবীর সঙ্গে। পাকা ‘সার্ফার’-এর মতো প্রত্যাশার সেই ঢেউয়ের মাথায় চড়ে বসেছিল বিজেপি। কিন্তু লোকসভা ভোটে এই কেন্দ্রে হার সহ রাজ্যে আশানুরূপ ফল না হওয়ায় সেই ঢেউ বাস্তবের কঠিন মাটিতে আছড়ে পড়ে। এলাকাবাসীদের অভিযোগ, ভোটের পর বিজেপি প্রার্থী রেখাদেবীকে আর সন্দেশখালিতে দেখা যায় না। তিনি সন্দেশখালির মানুষের খোঁজখবরও নেন না। এর ফলে ঝাঁকে ঝাঁকে আন্দোলনকারী বিজেপি ছেড়ে অন্য দলে চলে গিয়েছেন। যদিও সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন রেখাদেবী। তিনি বলেন, আমি সন্দেশখালিতে সব সময় আসি। সন্দেশখালির মানুষের খোঁজখবরও নিই।
এই বিষয়ে সন্দেশখালির বিধায়ক সুকুমার মাহাত বলেন, লোকসভা ভোট মিটতেই সন্দেশখালি ছেড়ে চলে যান রেখা পাত্র। এরপর সন্দেশখালির মহিলারা বুঝতে পারেন, সন্দেশখালি নিয়ে বিজেপির সেই আন্দোললেন মূল ভিত্তিই মিথ্যা আর গুজব। তাই ফের আমাদের দলে ফিরে এসেছেন আন্দোলনকারী মহিলারা। আমাদের সঙ্গেই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে উন্নয়নের কাজে শামিল হয়েছেন। নিজস্ব চিত্র