Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

বাংলা ভাষার প্রতি ঠাকুরবাড়ির ভালোবাসা
পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

বাংলা নববর্ষের দিন জানব বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসার কথা। সেই ইংরেজ আমলে রবীন্দ্রনাথের পরিবারের সদস্যরা কীভাবে এই ভাষার জন্য লড়াই করেছিলেন, তুলে ধরা হল তারই টুকরো কিছু স্মৃতি। 
 
পয়লা বৈশাখই এখন শুধু বাংলায় আসে, বাংলা তারিখ মেনে পালিত হয়। শুনে হয়তো কেউ হা-হা করে উঠবে। বলবে, কেন পঁচিশে বৈশাখ? হ্যাঁ, কবির জন্মদিনও বাংলা তারিখ মেনে পালিত হয়। অবশ্যই তা সীমিত পরিসরে, কবি-অনুরাগীমহলে। পয়লা বৈশাখ সমাজের সর্বস্তরে, পালিত হয় সাড়ম্বরে । বাংলা ক্যালেন্ডারের ব্যবহার এখন কমতে কমতে তলানিতে এসে ঠেকেছে। ঠাম্মা শুধু একাদশী-পূর্ণিমা খুঁজতে বাংলা ক্যালেন্ডার খোঁজেন। বাংলা ভাষার ছিরিছাঁদও কেমন বদলে গিয়েছে। অকারণে চলে ইংরেজি শব্দের আনাগোনা। বদলেছে পোশাক-আশাকও।
গল্প নয়, ষোলোআনা সত্যি। পাশের বাড়ির  মৌটুসিকে সেদিন উপেন্দ্রকিশোরের ‘টুনটুনির বই’-এর কথা বলছিলাম। অবন ঠাকুরের ‘বুড়ো আংলা’-র কথা বলছিলাম। দক্ষিণারঞ্জনের ‘ঠাকুরমার ঝুলি’র কথা সবে বলতে শুরু করেছি, সে আমায় থামিয়ে দিয়ে বললে, ‘জানো না বোধহয়, আমি বাংলা পড়তে পারি না!’
আজ আমরা বাংলা নববর্ষ হই-হই করে পালন করব। ‘পয়লা বৈশাখ’ না বলে ‘১লা বৈশাখ’ বললেও অবাক হওয়ার কিছু নেই। আগামী কাল থেকে দাবদাহময় বৈশাখ একলাই পড়ে থাকবে। ভুলেও আমরা ‘বৈশাখ’ বলব না, বলব ‘এপ্রিল’। ইংরেজি মাস-তারিখেই চলবে দৈনন্দিন কাজকারবার।
বাংলা ভাষা অনাদরে অবহেলায় এভাবে থাকতে চায় না। সব্বাইকে, বিশেষত ছোটদের ডাকছে। তারা কাছে আসুক। আরও ভালোবাসুক। আমাদের প্রতিমুহূর্তে পথ দেখায় জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ি। ঠাকুরবাড়ির সকলেই বাংলা ভাষাকে ভীষণ ভালোবাসতেন। বাংলা নববর্ষের দিনে ভাষার প্রতি তাঁদের ভালোবাসা কত গভীর ছিল, সে গল্পই 
না হয় শোনাই।
পিতা হিসেবে মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ছিলেন অসাধারণ। ছেলেমেয়েদের বাড়তি সচ্ছলতার মধ্যে বড় করেননি। রবীন্দ্রনাথের মধ্যে যে অসীম সম্ভাবনা, তা তিনিই প্রথম বুঝতে পেরেছিলেন। স্বীকৃতি দিয়েছিলেন। পাহাড়ে বেড়াতে নিয়ে গিয়ে পুত্রকে চেনাতেন রাতের আকাশ। পিতা হিসেবে তিনি ছিলেন দায়িত্ববান, স্নেহ- ভালোবাসাময়। বাংলা ভাষার প্রতিও তাঁর ছিল গভীর ভালোবাসা। বানানো সাহেবিয়ানারও ছিলেন ঘোরতর বিরোধী। প্রপৌত্র  সৌম্যেন্দ্রনাথের নামকরণ মহর্ষিই করেছিলেন। ‘যাত্রী’ নামে আত্মকথা লিখেছেন সৌম্যেন্দ্রনাথ। সে বইতে আছে একটি ঘটনার কথা, যা জানার পর, পড়ার পর আমরা নিশ্চিত প্রাণিত হব। দেবেন্দ্রনাথকে এক আত্মীয় চিঠি লিখেছিলেন ইংরেজিতে। চিঠিটি ইংরেজিতে লেখা বুঝতে পারার পরই মহর্ষি পত্রবাহককে দিয়ে তা ফেরত পাঠিয়েছিলেন। পত্রগ্রহণ করেননি।
কেন মহর্ষি চিঠি ফেরত পাঠালেন, যিনি লিখেছিলেন সে চিঠি, ফেরত পেয়েও তা প্রথমে বুঝতে পারেননি। বুঝতে পেরেছিলেন একটু তলিয়ে ভাবার পর। বুঝতে পেরে খুব লজ্জা পেয়েছিলেন। কেন অকারণে ইংরেজিতে লিখতে গেলেন ভেবে খুব অনুশোচনা হয়েছিল।
সাহেবি-পোশাক পরে সৌম্যেন্দ্রনাথ বেজায় রকম বকা খেয়েছিলেন পিতা সুধীন্দ্রনাথের কাছে। সাহেব-দোকান থেকে সাহেবি-পোশাক  কিনে দিয়েছিলে এক নিকটাত্মীয়। নতুন পোশাক পেয়ে আহ্লাদে আটখানা, পরার পর সৌম্যেন্দ্রনাথকে সাহেব-বালকই লাগছিল। সে পোশাক পরে পিতার কাছে দাঁড়াতেই গলার টাই এক ঝটকায় খুলে দিয়ে বলেছিলেন, ‘কখনও এসব পরবে না।’ সৌম্যেন্দ্রনাথও বুঝতে পেরেছিলেন, অন্যায় করে ফেলেছেন। আত্মকথায় লিখেছেন, ‘সেই আমার জীবনে প্রথম ও শেষ সাহেব সাজা।’
ঠাকুরবাড়িতে গল্পের শেষ নেই। ঠাকুরবাড়ির বাঙালিয়ানা, বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসা, একের পর এক বলে গেলে ‘গল্প’ বলেই এখন মনে হবে। বাংলা নববর্ষের দিনে বাংলা ভাষাকে ভালোবাসার এইসব গল্প বাঙালিকে নতুন করে ভাবাবে, বাংলা ভাষাকে ভালোবাসতে শেখাবে।
রবীন্দ্রনাথও সাহেবিয়ানার ঘোরতর বিরোধী ছিলেন। বাংলা ভাষার প্রতি তাঁর ভালোবাসার কোনও তুলনা হয় না। সেসব না বলে বরং অবনীন্দ্রনাথের কথা বলি। ভাইপোদের মধ্যে রবীন্দ্রনাথ তাঁকেই  বেশি ভালোবাসতেন। ‘ঘরোয়া’ ও ‘জোড়াসাঁকোর ধারে’ বই দু’টি মুখে মুখে রানি চন্দকে বলেছিলেন অবনীন্দ্রনাথ। তিনি লিখে রেখেছিলেন। অবনীন্দ্রনাথকে নিয়ে রানি চন্দ একটি বই লিখেছিলেন। সে বইতে আছে, ‘জোড়াসাঁকোর ধারে’তেও এই ঘটনাটির কথা আছে। সে সময় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিলেন আশুতোষ মুখোপাধ্যায়। ভীষণ তেজস্বী। লোকে বলত, ‘বাংলার বাঘ’। তিনি ছিলেন অবনীন্দ্রনাথের বন্ধু। আশুতোষ জানতেন, অবনীন্দ্রনাথের লেখালেখির খবর সবাই না জানলেও ছবি আঁকার খবর দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিদেশের মানুষও জানে। বিখ্যাত এই বন্ধু  ‘আর্ট’ নিয়ে বক্তৃতা করুক ইউনিভার্সিটিতে, এমনটাই চেয়েছিলেন আশুতোষ মুখোপাধ্যায়। খান তিরিশেক বক্তৃতা। দেশের শিল্প-রসিকরা আসবেন এই বক্তৃতা শুনতে, আসবেন অনেক সাহেবসুবো, উচ্চপদস্থ আমলারা।  বন্ধুর কথা ফেলতে পারেননি অবনীন্দ্রনাথ, বক্তৃতা করতে রাজি হয়েছিলেন।
অনেক ‘স্টাডি’, ‘লেকচার’-এর জন্য বিস্তর পরিশ্রম। হাসিমুখে এসব করলেন অবনীন্দ্রনাথ। উচ্চপদস্থ ইংরেজরা, আমলারা তো আর বাংলা বুঝবেন না, আশুতোষ বললেন, ‘বলতে হবে ইংরেজিতে।’
বাংলা ছেড়ে ইংরেজিতে কেন! শ্রোতার আসনে পড়ুয়ারাই থাকবে বেশি । তারা তো সবাই বাঙালি। অবনীন্দ্রনাথ জানিয়ে দিলেন, ইংরেজিতে নয়, তিনি বাংলাতেই  বলবেন। সাহেবরা এলে বাংলাই শুনতে হবে। আশুতোষ আবারও জানিয়েছিলেন, লাট সাহেবের ইচ্ছে অন্তত প্রথম বক্তৃতাটা ইংরেজিতে হোক। না, অবনীন্দ্রনাথ রাজি হননি।
অবনীন্দ্রনাথের প্রথম দিনের বক্তৃতা শুনেই মুগ্ধ হয়েছিলেন উপাচার্য। চেয়ারের হাতল চাপড়ে বলেছিলেন, ‘তুমি বাংলাতেই বলবে।...এমনটিই চেয়েছি।’
বাংলা নববর্ষের দিনে বাংলা ভাষার প্রতি এই ভালোবাসার কথা জেনে আমাদেরও বাংলা ভাষাকে আরও ভালোবাসতে ইচ্ছে করবে। আরও  আরও ভালোবাসব।
14th  April, 2024
হরেকরকম হাতের কাজ: মটকা পেন্টিং

ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

14th  April, 2024
ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে আবিষ্কার
কল্যাণকুমার দে

ঘুম! পড়তে বসলেই ঘুম পেয়ে যায়। এর জন্য বাবা-মায়ের কাছে কম বকুনি খেতে হয় না। বকুনি খেয়েও কিন্তু অভ্যেসটা পাল্টায় না। আসলে ঘুমের অভ্যেসটা আমাদের জন্মাবার সঙ্গেই তৈরি হয়ে যায়। কিন্তু প্রশ্ন হল, আমরা কেন ঘুমোই? জীবনে কি ঘুম অত্যন্ত জরুরি? বিশদ

14th  April, 2024
এপ্রিল ফুলের খুনসুটি

পেরিয়ে এলাম পয়লা এপ্রিল। ইংরেজি চতুর্থ মাসের ১ তারিখ মানেই এপ্রিল ফুলস’ ডে। বোকা বানানোর দিন। কীভাবে বন্ধুদের সঙ্গে দিনটি মজা করে কাটল, সেই গল্পই শোনাল পূর্ব বর্ধমানের ঘোড়ানাশ উচ্চ বিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। ‘ফুল’ একটি ইংরেজি শব্দ। এর অর্থ বোকা। এপ্রিল ফুলের অর্থ এপ্রিল মাসের বোকা।
বিশদ

07th  April, 2024
যাত্রী যখন গান্ধীজি

১৯৪৬ সালের জানুয়ারি মাস। শীতের বিকেলে সোদপুর স্টেশন দিয়ে কু-ঝিকঝিক আওয়াজ করে গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে যাত্রীবাহী ট্রেন। স্ব-পার্ষদ খাদি আশ্রমে বসে রয়েছেন জাতির জনক। আচমকা বললেন, মাদ্রাজ যেতে হবে। এখান থেকেই ট্রেন ধরব
বিশদ

07th  April, 2024
বিরল সংখ্যা

গণিত মানেই মগজাস্ত্রে শান। সংখ্যার খেলা। কত ধরনেরই যে বিস্ময় লুকিয়ে রয়েছে, তা বলে বোঝানো যায় না। এক একটা সংখ্যাতেই কত না রহস্য। এই ধর, ছয় দশ পাঁচ পঁয়ষট্টির কথা। সংখ্যায় লিখলে— ৬৫। দেখে কী মনে হচ্ছে!
বিশদ

07th  April, 2024
রুকু ঝুকুর চাওয়া পাওয়া
অংশুমান কর

আমরা গ্রামের বাড়ি যাব। ঝুকুর জন্মের পর এই প্রথম আমাদের সকলের একসঙ্গে গ্রামের বাড়ি যাওয়া। ও তাই খুব আনন্দে আছে। কতবার আমাকে বলছে, ‘দাদা তুই আর আমি ধানগাছে চড়ে দোল খাব।’ আমি ওকে বলিনি যে, ধানগাছে চড়ে দোল খাওয়া যায় না। বিশদ

31st  March, 2024
মহাকাশযাত্রীদের খাবার-দাবার
উৎপল অধিকারী

মহাকাশ বড়ই রহস্যময় স্থান। এই রহস্যের উদ্ঘাটন করার জন্য মানুষ দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মানুষ সশরীরে সেখানে হাজির হয়েছে। এই অকুতোভয় সাহসী মহাকাশযাত্রীরা জীবন বাজি রেখে অসীম ধৈর্য নিয়ে মহাকাশযানে তাঁদের গবেষণা করছেন। বিশদ

31st  March, 2024
চরম দারিদ্র্য থেকে সর্বোচ্চ শিখরে

পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টের প্রথম উচ্চতা মেপেছিলেন রাধানাথ শিকদার। এই বাঙালি গণিতবিদের সাফল্যের গল্প শোনালেন সোমনাথ সরকার বিশদ

31st  March, 2024
কবিগুরুর দোল উৎসব
সায়ন্তন মজুমদার

১৯২৫ সালে দোল উপলক্ষ্যে সেজে ওঠে আম্রকুঞ্জ। কিন্তু বিকেলের ঝড়বৃষ্টিতে সব লণ্ডভণ্ড হয়ে যায়। বৃষ্টি থামতে রবীন্দ্রনাথ সকলকে নিয়ে চলে যান এখনকার পাঠভবনে। সেখানে অভিনীত হয় ‘সুন্দর’ নাটকটি। বিশদ

24th  March, 2024
খেলাধুলোর আনন্দ

পড়াশোনায় ফাঁক পেলেই চলছে চুটিয়ে খেলা। ব্যাট-উইকেট, ফুটবল নিয়ে সকলে নেমে পড়ছে। খেলার আনন্দের বিকল্প নেই। নিজেদের প্রিয় খেলার বিষয়ে জানাল মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর হাই স্কুলের পড়ুয়ারা। বিশদ

24th  March, 2024
লাগল যে দোল

ম্যাজিক মানেই অজানাকে নতুন করে জানা। ম্যাজিকের অলীক দুনিয়ায় একবার ঢুকে পড়লে ঘোর লাগে চোখে। জাদুর দুনিয়ায় নানা ধাঁধা। প্রতিটাই পরখ করে দেখতে মন চায়। এবার সেই সুযোগই তোমাদের সামনে হাজির করলেন থিম ম্যাজিশিয়ান সোমনাথ দে। তিনি মাসে দুটো করে ম্যাজিক শেখাচ্ছেন তোমাদের। তাঁর থেকে সেই ম্যাজিক বৃত্তান্ত জেনে তোমাদের সামনে হাজির করলেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

24th  March, 2024
চাঁদের  তাপমাত্রা

খন বিভিন্ন দেশ চন্দ্রাভিযানে নেমেছে। কিছুদিন আগে ভারতের চন্দ্রযান-৩ চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পা রেখেছিল। চাঁদের বুকে ঘোরাফেরা করে গবেষণা চালিয়েছে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর চন্দ্রযান ৩-এর রোভার প্রজ্ঞান। এখন অবশ্য চিরঘুমে ঢলে পড়েছে সে।  
বিশদ

17th  March, 2024
মহাসাগরের গভীরে ঘুমন্ত ‘অষ্টম’ মহাদেশ

সাতটি মহাদেশের কথা আমাদের সকলেরই জানা। কিন্তু বিজ্ঞানীরা বলছেন অষ্টম মহাদেশের কথা। আশ্চর্যের বিষয় এই আট নম্বর মহাদেশটিকে আমরা পৃথিবীর মানচিত্রে এখনও সেভাবে দেখতে পাই না। কারণ এই মহাদেশটি  সমুদ্রের গভীরে নিমজ্জিত ।       
বিশদ

17th  March, 2024
ডিজনির  দুনিয়া

মিকি মাউস, ডোনাল্ড ডাকের সঙ্গে তোমাদের সকলের পরিচয় আছে। সুদূর ফ্রান্সের রাজধানীতে রয়েছে এদের নিয়ে আস্ত পার্ক। সেই ডিজনিল্যান্ডের গল্প শোনালেন কৌশানী মিত্র
বিশদ

17th  March, 2024
একনজরে
আজ, শুক্রবার প্রথম দফার ভোটগ্রহণ হবে উত্তরবঙ্গের তিনটি লোকসভা আসনে। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ি কেন্দ্রে মোট ৩৭ জন প্রার্থীর ভাগ্যবন্দি হবে ইভিএমে। গণতন্ত্রের এই উৎসবে ...

বাটলারের বিস্ফোরণ এখনও ভোলেনি ইডেন। ব্যাট হাতে কেকেআরের বিরুদ্ধে রুদ্রমূর্তি ধরেন রাজস্থানের তারকা ব্যাটার। ঘরের মাঠে কেকেআরকে হারানোর নায়ক তিনি। স্টার্ক, বরুণদের কার্যত বল ফেলার জায়গা দেননি ইংল্যান্ডের এই ক্রিকেটার। ...

বাচ্চার জন্য দুধ গরম করতে গিয়ে গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণ। আর সেই আগুনে তিনটি বাড়ি ভস্মীভূত হল। জলের অভাবে আগুন নেভাতে পারলেন না বাসিন্দারা। বৃহস্পতিবার দুপুরে ভরতপুর থানার গোপালপুর গ্রামে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। ...

কানাডার ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সোনা চুরির ঘটনা। পুলিসের জালে দুই ভারতীয় বংশোদ্ভূত সহ ৬। গত বছর টরেন্টোর প্রধান বিমানবন্দর থেকে ৪০০ কেজির সোনার বার ও ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৫১: দিল্লির বাদশাহ আলম শাহ সিংহাসন ছাড়েন
১৭৭০: ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু
১৮৬৭: ভারতীয় পণ্ডিত ও কলকাতা হিন্দু সমাজের বিশিষ্ট নেতা স্যার রাজা রাধাকান্ত দেব বাহাদুরের মৃত্যু
১৯০৬: নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী  পিয়ের ক্যুরির মৃত্যু
১৯০৯: শ্রীরামকৃষ্ণ অনুশাসনের স্বামী লোকেশ্বরানন্দ জন্ম গ্রহণ করেন
১৯৩৩: ক্রিকেট বিশ্বের শ্রেষ্ঠ আম্পায়ার ডিকি বার্ডের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী সুরেখা সিক্রির জন্ম
১৯৪৮: বাংলা রঙ্গমঞ্চের অভিনেত্রী তারা সুন্দরী প্রয়াত হন  
১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম করবেটের মৃত্যু
১৯৫৪: পাকিস্তানের গণপরিষদে উর্দু এবং বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়
১৯৫৬: অভিনেতা মুকেশ ঋষির জন্ম  
১৯৫৭: শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির জন্ম
১৯৫৮: সাহিত্যিক অনুরূপা দেবীর মৃত্যু
১৯৬৮: অভিনেতা আরশাদ ওয়ারশি’র জন্ম
১৯৭২: ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিভাল্ডোর জন্ম  
১৯৭৫: ভারত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট উৎক্ষেপন করে
১৯৭৭: ভারতীয় দীর্ঘ জাম্পার অঞ্জু ববি জর্জের জন্ম
১৯৮৭: রুশ টেনিস খেলোয়াড় মারিয়া শারাপোভার জন্ম  
১৯৯৫: ভারতীয় ক্রিকেটার দীপক হুড্ডার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৮৭ টাকা ১০৫.৫০ টাকা
ইউরো ৮৮.০২ টাকা ৯০.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
18th  April, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী ৩৬/৫৮ রাত্রি ৮/৫। মঘা নক্ষত্র ১৪/১০ দিবা ১০/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৬/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৪/৪২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৭ গতে ১০/১৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৮/৫৬। মঘা নক্ষত্র দিবা ১২/১১। সূর্যোদয় ৫/১৭, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৭ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৬ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: চেন্নাইকে ৮ উইকেটে হারাল লখনউ

11:30:00 PM

আইপিএল: ৮২ রানে আউট কেএল রাহুল, লখনউ ১৬১/২ (১৭.১ ওভার), টার্গেট ১৭৭

11:15:12 PM

আইপিএল: ৫৪ রানে আউট কুইন্টন ডিকক, লখনউ ১৩৪/১ (১৫ ওভার), টার্গেট ১৭৭

10:57:07 PM

আইপিএল: ৪১ বলে হাফসেঞ্চুরি ডিককের, লখনউ ১২৩/০ (১৪.১ ওভার), টার্গেট ১৭৭

10:53:44 PM

আইপিএল: ৩১ বলে হাফসেঞ্চুরি কেএল রাহুলের, লখনউ ৯৮/০ (১০.৪ ওভার), টার্গেট ১৭৭

10:34:00 PM

আইপিএল: লখনউ ৫৪/০ (৬ ওভার), টার্গেট ১৭৭

10:13:07 PM