Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

 ভগিনী নিবেদিতা

 আমাদের এই দেশকে গড়ে তোলার জন্য অনেকে অনেকভাবে স্বার্থত্যাগ করে এগিয়ে এসেছিলেন। এই কলমে জানতে পারবে সেরকমই মহান মানুষদের ছেলেবেলার কথা। এবার ভগিনী নিবেদিতা। লিখেছেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়।

‘ভবিষ্যৎ ভারত-সন্তানদের কাছে তুমি একাধারে জননী, সেবিকা ও বন্ধু হয়ে ওঠো।’ স্বামী বিবেকানন্দ যাঁর সম্বন্ধে এই কথাগুলো বলেছিলেন তিনি হলেন একজন বিদেশিনী— মার্গারেট এলিজাবেথ নোবল যাঁর নাম, যাঁকে আমরা চিনি ‘ভগিনী নিবেদিতা’ বলে। তাঁর জন্ম যদিও হয়েছিল বিদেশের মাটিতে, তবু সেই মহীয়সী নারীর মন, প্রাণ, স্বপ্ন সব কিছুতে ছেয়েছিল শুধুই ভারতবর্ষ! সেই মার্গারেট নোবল ঩কী করে ‘সিস্টার নিবেদিতা’ হয়ে উঠেছিলেন আজ তোমাদের শোনাব সেই কথা।
মার্গারেটের বাবার নাম স্যামুয়েল চিরমন্ড নোবল এবং মায়ের নাম মেরি ইসাবেল। বাবা ছিলেন ধর্মযাজক। দাদামশাই হ্যামিলটন ছিলেন তখনকারের আয়ারল্যান্ডের স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন বিশিষ্ট নেতা। মার্গারেটের জন্মের আগেই তাঁর ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছিলেন স্বয়ং ঈশ্বরই, হয়তো এটাকেই বলে বিধিলিপি। ১৮৬৭ সালের ২৮ অক্টোবর। উত্তর আয়ারল্যান্ডের টাইরন প্রদেশের ডানগ্যানন নামে একটি ছোট শহর। মেরি ইসাবেল জন্ম দিতে চলেছেন তাঁর প্রথম সন্তানের। কিন্তু বুক তাঁর কাঁপছে ভয়ে! তিনি ঈশ্বরের কাছে মনে মনে শপথ করলেন, যদি তাঁর প্রথম সন্তান সুস্থভাবে পৃথিবীর আলো দেখে, তাহলে তিনি সেই সন্তানকে ঈশ্বরের চরণেই সমর্পণ করবেন। ঠিক এর পর মুহূর্তেই জন্ম নিলেন মার্গারেট নোবল। সুতরাং তাঁর জন্মই হয়েছিল ঈশ্বরের নির্ধারিত কাজ করবার জন্যই।
মাত্র দশ বছর বয়সে তিনি হারালেন তাঁর বাবাকে। অল্প বয়স থেকেই তাঁর ওপর সংসারের অনেক দায়দায়িত্ব এসে পড়ল। মার্গারেটের বয়স তখন সবে তেরো। সংসারের খরচ বাঁচাতে তিন বছরের ছোট ছেলেকে নিজের বাবার বাড়িতে রেখে মানুষ করবার কথা ভাবলেন মেরি ইসাবেল। কিন্তু তাকে সেখানে পৌঁছে দেবে কে? মার্গারেট দায়িত্ব নিয়ে ছোট ভাইকে ভুলিয়ে ভালিয়ে দীর্ঘপথ এমনকী সমুদ্র পেরিয়ে দাদামশায়ের বাড়ি ঠিক পৌঁছে দিয়ে এলেন। এমনি আত্মবিশ্বাসী আর সাহসী ছিলেন তিনি সেই ছোট্টবেলা থেকেই।
লন্ডনের এক বোর্ডিং স্কুলে মার্গারেট পড়াশুনো করে সাফল্যের সঙ্গেই স্কুল জীবন শেষ করলেন। তারপর উইম্বলডনে একটি স্কুল খুলে সেখানে পড়াতে শুরু করলেন। সেই সঙ্গে নানান পত্র-পত্রিকায় প্রবন্ধ লিখেও সুনাম অর্জন করলেন। মার্গারেটের মনে কিন্তু অস্থিরতা— প্রকৃত ধর্মজীবন কী তা জানবার জন্য তিনি যখন ব্যাকুল, চিন্তাগ্রস্ত, ঠিক তখনই ১৮৯৫ সালের নভেম্বর মাসের এক সন্ধেবেলা লন্ডনের এক অভিজাত পরিবারের বাড়িতে তাঁর প্রথম সাক্ষাৎ হল স্বামী বিবেকানন্দের সঙ্গে। স্বামীজির মুখে ভারতীয় ধর্মের কথা শুনে তিনি বিস্মিত ও মুগ্ধ হয়ে গেলেন! স্বামীজিকে নানান প্রশ্ন করে তিনি বুঝতে পারলেন এতদিন যে প্রকৃত ধর্মজীবনের পথ তিনি খুঁজছিলেন, এই ভারতীয় সন্ন্যাসীই সেই পথ তাঁকে দেখাতে পারবেন। মার্গারেট তাঁকে মনে মনে ‘গুরু’ হিসেবে মেনে নিলেন। স্বামীজিও বুঝলেন এই বিদেশিনী মেয়েটিই পারবে ভারতবর্ষের মেয়েদের শিক্ষিত করে তুলতে। তাই তিনি এই কাজের জন্য আহ্বান জানালেন মার্গারেটকে।
মার্গারেট ১৮৯৮ সালের ২৮ জানুয়ারি নিজের স্বদেশ ছেড়ে ভারতবর্ষের মাটিতে পা দিলেন। স্বামীজির পবিত্র সংস্পর্শে এসে মার্গারেটও পেলেন তাঁর ‘মাস্টার’কে!
ভারতবর্ষে আসবার পর সংঘ-জননী শ্রীশ্রীমা সারদার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিলেন স্বামীজি মার্গারেটের। সারদা মা তাঁকে পরম আদরে কাছে টেনে নিলেন। নিজে হাতে করে তাঁকে শ্রীশ্রীঠাকুর রামকৃষ্ণদেবের প্রসাদ খাওয়ালেন এবং নিজেও সেই বিদেশিনীর সঙ্গে একসঙ্গে বসে সেই মহাপ্রসাদ গ্রহণ করলেন। বললেন, ‘আজ থেকে তুমি আমার খুকি।’ মার্গারেট তাঁর ডায়েরিতে এই দিনটি ‘জীবনের সেরা দিন’ বলে লিখে রেখে গেছেন।
স্টার থিয়েটারে সকলের সঙ্গে এরপর একদিন মার্গারেটের পরিচয় করিয়ে দিলেন স্বামীজি। তিনি সবাইকে বললেন, ‘মার্গারেট হলেন ইংল্যান্ডের দেওয়া ভারতবর্ষকে একটি উপহার! ... মার্গারেট তাঁর প্রাণ ভারতবর্ষের সেবায় দিতে এসেছেন।’
২৫ মার্চ স্বামীজি মার্গারেটকে দীক্ষা দিলেন। এবং তাঁর নাম রাখলেন ‘নিবেদিতা’। নিবেদিতা তাঁর ডায়েরিতে লিখলেন, এটি তাঁর জীবনের সবচেয়ে ‘আনন্দময় সকাল।’
এরপরই শুরু হল ভগিনী নিবেদিতার কর্মকাণ্ড। ১৬নং বোসপাড়া লেনে নিবেদিতা খুললেন মেয়েদের জন্য স্কুল। সে স্কুলের প্রতিষ্ঠা করলেন স্বয়ং শ্রীশ্রীমা শ্রীরামকৃষ্ণের পুজো করে। সেই স্কুলে যাতে শহরের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা তাঁদের মেয়েদের পাঠান সে জন্য স্বামীজিও অনেক চেষ্টা করতেন। নিবেদিতা নিজে বাড়ি বাড়ি গিয়ে অভিভাবকদের পায়ের কাছে হাঁটু গেড়ে বসে তাঁদের কাছে মেয়েদের পড়াশুনো শেখানোর জন্য ভিক্ষা চাইতেন। এইভাবে তিনি এদেশে মেয়েদের শিক্ষার জন্য অক্লান্তভাবে চেষ্টা করে গেছেন। কারণ, সেই সময় আমাদের দেশে মেয়েদের পড়াশুনো শেখানোর তেমন চল ছিল না। তাদের তিনি পড়াশুনোর সঙ্গে সঙ্গে সেলাই, ছবি আঁকা, হাতের কাজও শেখাতেন। বয়স্কা বিবাহিতা এবং বিধবা মহিলারাও যাতে লেখাপড়া, সেলাই ইত্যাদি শিখতে পারেন সে ব্যবস্থাও তিনি করেছিলেন। শ্রীশ্রীমা সারদাও তাঁর গৃহী ভক্তদের বলতেন তাঁদের মেয়েদের নিবেদিতার স্কুলে পাঠানোর জন্য।
১৮৯৯ সালে কলকাতায় প্লেগরোগ মহামারির আকার ধারণ করল। স্বামীজির নির্দেশে নিবেদিতা রামকৃষ্ণ মিশনের সন্ন্যাসীদের সঙ্গে নিয়ে সেবা কাজে নেমে পড়লেন। সেই সঙ্গে শহরের রাস্তাঘাট, পাড়াকে আবর্জনামুক্ত করতে নিজে হাতে ঝাড়ু-বালতি নিয়ে নেমে পড়তেও এতটুকু কুণ্ঠা বোধ করলেন না তিনি। এক মেমসাহেবকে এমনভাবে কাজ করতে দেখে পাড়ার ছেলেরা লজ্জিত হয়ে তখন নিজেরাই এগিয়ে এসে তাঁর সঙ্গে হাত লাগাল। আজীবন ভগিনী নিবেদিতা ভারতবাসীর সেবা করে গেছেন। ১৯০৬ সালে পূর্ববঙ্গে দুর্ভিক্ষ ও বন্যা কবলিত মানুষের সেবা করতে গিয়ে তিনি ব্রেন-ফিভারে আক্রান্ত হন, তবু জল-কাদা ভেঙে মানুষের বাড়ি বাড়ি ঘুরে সেবা করেছিলেন সেই অসুস্থ শরীরেও!
ভারতবর্ষের শিল্পের উন্নতির জন্যও তিনি অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর, নন্দলাল বসুর মতো শিল্পীদের অনুপ্রেরণা দিয়েছেন। উদীয়মান বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসুকে সাহায্য করেছেন আর্থিকভাবে যাতে তিনি তাঁর বৈজ্ঞানিক গবেষণাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন। পাশাপাশি ভারতবর্ষের স্বাধীনতা সংগ্রামীদের অত্যন্ত ভরসাস্থল ও প্রেরণাদাত্রী ছিলেন তিনি।
নিবেদিতার লেখা বইগুলোর মধ্যে অন্যতম হল— ‘The Master as I saw Him’, ‘The web of Indian Life’, ‘Hints on National Education in India’, ‘Glimpses of Famine and Flood in East Bengal in 1906’, ‘Notes, of some wanderings with Swami Vivekananda’. ইত্যাদি।
তিনি নিজেকে বলতেন— ‘রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের নিবেদিতা’। ‘ভারতবর্ষ’ শব্দটি তিনি জপ করতেন ভাবে বিভোর হয়ে। ভারতবর্ষের সমস্ত কিছুর প্রতি তাঁর ছিল পূজার দৃষ্টি। তাইতো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর সম্বন্ধে বলেছিলেন, ‘তিনি যখন বলিতেন “Our People” তখন তাহার মধ্যে যে একান্ত আত্মীয়তার সুরটি লাগিত আমাদের কাহারো কণ্ঠে তেমনটি ত লাগে না।’
ছবি : সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে
27th  October, 2019
বিকেলবেলার আলো

আজ ক্লাস ফাইভ থেকে বিনন্দ সিক্সে উঠেছে। ওর এরকম নামটা মা রেখেছিল। মা একটা পুরনো বই ঠাকুরমার কাছ থেকে পেয়েছিল। বইটার নাম ‘লক্ষ্মীচরিত্র’। বইটার মলাটে একটা লক্ষ্মী ঠাকুরের রঙিন ছবি আছে। মা সন্ধেবেলা বইটা নিয়ে পড়তে বসে।
বিশদ

21st  April, 2024
পশ্চিম আকাশে সূর্যোদয়

শুক্রের আহ্নিক গতি অন্য গ্রহগুলির মতো নয়। সৌর জগতে কেন ব্যতিক্রমী এই গ্রহ জানালেন স্বরূপ কুলভী বিশদ

21st  April, 2024
মুদ্রা যখন বিশালাকৃতির পাথর

টাকা-পয়সা বা মুদ্রা সম্পর্কে আমাদের সকলেরই কমবেশি ধারণা আছে। সভ্যতার ঊষালগ্নে চালু ছিল বিনিময় প্রথা। তারপর এল তামা, সোনা ও রুপোর মুদ্রা। বর্তমান সময়ে ধাতব মুদ্রার পাশাপাশি কাগজের নোট চালু আছে।
বিশদ

21st  April, 2024
বাংলা ভাষার প্রতি ঠাকুরবাড়ির ভালোবাসা
পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

বাংলা নববর্ষের দিন জানব বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসার কথা। সেই ইংরেজ আমলে রবীন্দ্রনাথের পরিবারের সদস্যরা কীভাবে এই ভাষার জন্য লড়াই করেছিলেন, তুলে ধরা হল তারই টুকরো কিছু স্মৃতি।  বিশদ

14th  April, 2024
হরেকরকম হাতের কাজ: মটকা পেন্টিং

ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

14th  April, 2024
ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে আবিষ্কার
কল্যাণকুমার দে

ঘুম! পড়তে বসলেই ঘুম পেয়ে যায়। এর জন্য বাবা-মায়ের কাছে কম বকুনি খেতে হয় না। বকুনি খেয়েও কিন্তু অভ্যেসটা পাল্টায় না। আসলে ঘুমের অভ্যেসটা আমাদের জন্মাবার সঙ্গেই তৈরি হয়ে যায়। কিন্তু প্রশ্ন হল, আমরা কেন ঘুমোই? জীবনে কি ঘুম অত্যন্ত জরুরি? বিশদ

14th  April, 2024
এপ্রিল ফুলের খুনসুটি

পেরিয়ে এলাম পয়লা এপ্রিল। ইংরেজি চতুর্থ মাসের ১ তারিখ মানেই এপ্রিল ফুলস’ ডে। বোকা বানানোর দিন। কীভাবে বন্ধুদের সঙ্গে দিনটি মজা করে কাটল, সেই গল্পই শোনাল পূর্ব বর্ধমানের ঘোড়ানাশ উচ্চ বিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। ‘ফুল’ একটি ইংরেজি শব্দ। এর অর্থ বোকা। এপ্রিল ফুলের অর্থ এপ্রিল মাসের বোকা।
বিশদ

07th  April, 2024
যাত্রী যখন গান্ধীজি

১৯৪৬ সালের জানুয়ারি মাস। শীতের বিকেলে সোদপুর স্টেশন দিয়ে কু-ঝিকঝিক আওয়াজ করে গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে যাত্রীবাহী ট্রেন। স্ব-পার্ষদ খাদি আশ্রমে বসে রয়েছেন জাতির জনক। আচমকা বললেন, মাদ্রাজ যেতে হবে। এখান থেকেই ট্রেন ধরব
বিশদ

07th  April, 2024
বিরল সংখ্যা

গণিত মানেই মগজাস্ত্রে শান। সংখ্যার খেলা। কত ধরনেরই যে বিস্ময় লুকিয়ে রয়েছে, তা বলে বোঝানো যায় না। এক একটা সংখ্যাতেই কত না রহস্য। এই ধর, ছয় দশ পাঁচ পঁয়ষট্টির কথা। সংখ্যায় লিখলে— ৬৫। দেখে কী মনে হচ্ছে!
বিশদ

07th  April, 2024
রুকু ঝুকুর চাওয়া পাওয়া
অংশুমান কর

আমরা গ্রামের বাড়ি যাব। ঝুকুর জন্মের পর এই প্রথম আমাদের সকলের একসঙ্গে গ্রামের বাড়ি যাওয়া। ও তাই খুব আনন্দে আছে। কতবার আমাকে বলছে, ‘দাদা তুই আর আমি ধানগাছে চড়ে দোল খাব।’ আমি ওকে বলিনি যে, ধানগাছে চড়ে দোল খাওয়া যায় না। বিশদ

31st  March, 2024
মহাকাশযাত্রীদের খাবার-দাবার
উৎপল অধিকারী

মহাকাশ বড়ই রহস্যময় স্থান। এই রহস্যের উদ্ঘাটন করার জন্য মানুষ দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মানুষ সশরীরে সেখানে হাজির হয়েছে। এই অকুতোভয় সাহসী মহাকাশযাত্রীরা জীবন বাজি রেখে অসীম ধৈর্য নিয়ে মহাকাশযানে তাঁদের গবেষণা করছেন। বিশদ

31st  March, 2024
চরম দারিদ্র্য থেকে সর্বোচ্চ শিখরে

পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টের প্রথম উচ্চতা মেপেছিলেন রাধানাথ শিকদার। এই বাঙালি গণিতবিদের সাফল্যের গল্প শোনালেন সোমনাথ সরকার বিশদ

31st  March, 2024
কবিগুরুর দোল উৎসব
সায়ন্তন মজুমদার

১৯২৫ সালে দোল উপলক্ষ্যে সেজে ওঠে আম্রকুঞ্জ। কিন্তু বিকেলের ঝড়বৃষ্টিতে সব লণ্ডভণ্ড হয়ে যায়। বৃষ্টি থামতে রবীন্দ্রনাথ সকলকে নিয়ে চলে যান এখনকার পাঠভবনে। সেখানে অভিনীত হয় ‘সুন্দর’ নাটকটি। বিশদ

24th  March, 2024
খেলাধুলোর আনন্দ

পড়াশোনায় ফাঁক পেলেই চলছে চুটিয়ে খেলা। ব্যাট-উইকেট, ফুটবল নিয়ে সকলে নেমে পড়ছে। খেলার আনন্দের বিকল্প নেই। নিজেদের প্রিয় খেলার বিষয়ে জানাল মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর হাই স্কুলের পড়ুয়ারা। বিশদ

24th  March, 2024
একনজরে
মতুয়া ঠাকুরবাড়ির মন্দিরের তালাভাঙা এবং মারধর সংক্রান্ত মামলায় শান্তনু ঠাকুর ও তাঁর পরিবারকে রক্ষাকবচ দিল হাইকোর্ট। উচ্চ আদালতে নির্দেশ, তাঁদের বিরুদ্ধে আপাতত কোনও কঠোর পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিস। ...

আইপিএলে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়ম নিয়ে আগেই মুখ খুলেছিলেন রোহিত শর্মা ও রিকি পন্টিং। এবার একই সুর শোনা গেল দিল্লি ক্যাপিটালসের অক্ষর প্যাটেলের ...

কথা ছিল বাড়ি ফিরে পাকা বাড়ি দেওয়ার। সেই স্বপ্ন নিয়ে আর ফেরা হল না। কফিনবন্দি হয়ে ফিরছে পরিযায়ী কিশোর শ্রমিক। কর্মরত অবস্থায় বহুতল ...

ভোট মরশুমে চোখ রাঙাচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত গরম। আজ, শুক্রবার, লোকসভার দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। বৃহস্পতিবার আগামী পাঁচদিনের জন্য পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, বিহার, ঝাড়খণ্ড, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক এবং উত্তরপ্রদেশের ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: কেকেআরকে ৮ উইকেটে হারাল পাঞ্জাব

11:31:28 PM

আইপিএল: ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি শশাঙ্ক সিংয়ের, পাঞ্জাব ২৪৬/২ (১৭.৪ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:26:31 PM

আইপিএল: ৪৫ বলে সেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ২১০/২ (১৬.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:13:32 PM

আইপিএল: ২৬ রানে আউট রাইলি রুশো, পাঞ্জাব ১৭৯/২ (১৩ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:56:50 PM

আইপিএল: ২৪ বলে হাফসেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ১২০/১ (৯.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:36:30 PM

আইপিএল: ৫৪ রানে আউট প্রভসিমরন, পাঞ্জাব ১০৭/১ (৭.৫ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:29:44 PM