Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

 লাইব্রেরি অব কংগ্রেসে কয়েক ঘণ্টা...

 আমেরিকা থেকে ফিরে তোমাদের জন্য লিখেছেন মৃণালকান্তি দাস।

প্রথমে মনে হয়েছিল কোনও রাজপ্রাসাদ। ইতালীয় ঘরানায় তৈরি এই বাড়ি প্রাসাদই তো বটে!
এই বাড়ির ইতিহাস প্রায় ২১৯ বছরের পুরানো। সেই ১৮০০ সালে আমেরিকান রাষ্ট্রপতি জন অ্যাডামস আমেরিকার কেন্দ্রীয় সরকারের দপ্তর ফিলাডেলফিয়া থেকে ওয়াশিংটন ডিসিতে সরিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে কংগ্রেস থেকে অনুমোদন নিয়েছিলেন। ওয়াংশিংটন ডিসি হয়ে উঠেছিল আমেরিকার নয়া রাজধানী। এই সময় ওয়াশিংটন ডিসিতে কংগ্রেস সদস্যদের নানা ধরনের তথ্য সংগ্রহ ও বইপত্র ব্যবহারের জন্য কোনও উপযুক্ত গ্রন্থাগার ছিল না। রাষ্ট্রপতি অ্যাডামস শুধুমাত্র কংগ্রেস সদস্যদের ব্যবহারের জন্য মাত্র ৫ হাজার ডলার ব্যয়ে একটি ছোট লাইব্রেরি তৈরির জন্য মার্কিন কংগ্রেস থেকে অনুমোদন নেন। তার পরবর্তী প্রেসিডেন্ট টমাস জেফারসন হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভ থেকে দু’জন সদস্যকে এই লাইব্রেরি পরিচালনার জন্য নিয়োগের বিধান অনুমোদন করান। এরপর অনুমোদিত অর্থে ইংল্যান্ড থেকে ১১ ট্রাঙ্ক ভর্তি বই আর ১ ট্রাঙ্ক ম্যাপ এনে ক্যাপিটল হিলের যেটুকু অংশ তখন তৈরি হয়েছিল তারই একপাশে ছোট আকারের লাইব্রেরিটি স্থাপিত হয়। নাম রাখা হয়েছিল  ‘দ্য লাইব্রেরি অব কংগ্রেস’।
১৮১৪ সালে ইংরেজ সেনারা তাদের মার্কিন উপনিবেশ রক্ষার চেষ্টায় ওয়াশিংটনে এসে ক্যাপিটল হিলে কেন্দ্রীয় সরকারের মূল দপ্তরটি দখল করে নিয়েছিল। লাইব্রেরি অব কংগ্রেস সম্পূর্ণ পুড়িয়ে নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছিল। ব্রিটিশ সেনারা লাইব্রেরি অব কংগ্রেস পুড়িয়ে দেওয়ার পর গ্রন্থাগারটি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়। গ্রন্থাগারে সংরক্ষিত কোনও বই সেই সময় রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। পরবর্তীতে যুদ্ধ শেষ হলে লাইব্রেরিটি নতুন করে গড়ে তোলার জন্য কংগ্রেস থেকে পুনরায় ব্যবস্থা নেওয়া হয়। প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জেফারসন যখন ফ্রান্সে মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে ছিলেন, তখন সেখানকার দোকানে ঘুরে ঘুরে আমেরিকা সম্পর্কে বহু দুষ্প্রাপ্য গ্রন্থ সংগ্রহ করে এনে নিজের লাইব্রেরিতে রেখেছিলেন। ১৮১৪ সালের পর যখন লাইব্রেরি অব কংগ্রেস নতুন করে গড়ে তোলার কাজ শুরু হয়,  তখন তিনি মার্কিন কংগ্রেসকে জানান,  তার বইগুলো তিনি এই লাইব্রেরিতে দিতে ইচ্ছুক। তারা যে দাম দিতে পারবেন তাতেই তিনি সেই অমূল্য বইগুলো লাইব্রেরিকে দিয়ে দেবেন। কংগ্রেস মাত্র ২৩,৯৫০ ডলারে ৬,৪৮৭টি বাছাই করা বই জেফারসনের কাছ থেকে লাইব্রেরির জন্য কিনে নেয়। এভাবেই শুরু লাইব্রেরির জন্য বই সংগ্রহের কাজ। ১৮৯৭ সালে জেফারসন বিল্ডিংয়ের নির্মাণ কাজ শেষ হয়। ৫০ জন সুনির্বাচিত স্থপতি, ভাস্কর ও চিত্রকর লাইব্রেরি বাড়িটি নিখুঁত ও শিল্পমণ্ডিত করে গড়ে তোলেন। অন্য বাড়ি পরে তৈরি হয়। তিনটি বাড়ির মধ্যে জেফারসন বিল্ডিং বয়সে সবচেয়ে পুরনো। তারপরও বাড়িটি অতি সুন্দরভাবে সাজানো। ইতালীয় স্থাপত্যরীতিতে তৈরি এই জেফারসন বিল্ডিংয়ের সবচেয়ে বড় পড়ার ঘরটি তিন তলায়।
কালক্রমে এর আকৃতি ও সংগ্রহের বিশালত্বের সঙ্গে সঙ্গে লাইব্রেরির দরজা খুলে দেওয়া হয়েছে সর্বসাধারণের জন্য। এই গ্রন্থাগারে এখন প্রায় ৪৭০ ভাষার ১৬৪ মিলিয়নের বেশি বই,  জার্নাল ও সংবাদপত্রসহ নানা নথিপত্র সংরক্ষিত রয়েছে, বিশ্বের মধ্যে যা বৃহত্তম এবং অনন্য। বিভিন্ন বিষয়ের বই থরে থরে সাজানো। যার যে বই দরকার, কম্পিউটারের সাহায্যে মুহূর্তে এনে হাজির করে দেওয়ার ব্যবস্থা আছে এখানে। এই গ্রন্থাগারের সংগ্রহশালার তাকগুলো পাশাপাশি সাজালে তা প্রায় ৫৩২ মাইল দীর্ঘ হবে,  এমনই বিশাল এই গ্রন্থাগার। এর আর্কিটেকচারাল ডিজাইনও এককথায় অসাধারণ। প্লেটো,  নিউটন,  শেক্সপিয়রের মতো প্রতিভাধরদের লেখা বই-ই শুধু নয়, তাদের পূর্ণ অবয়বের মূর্তিতে এই গ্রন্থাগারের বিভিন্ন তলা সাজিয়ে তোলা হয়েছে।  ‘ক্যাপিটল হিল’  মার্কিন সরকারের প্রধান কর্মকেন্দ্র। তারই লাগোয়া একটি পাড়া জুড়ে তিন-তিনটি বিশালাকার বাড়িতে চলছে এই গ্রন্থাগারের বিস্ময়কর কর্মযজ্ঞ।
অভিজাত, ব্যস্ত ইনডিপেন্ডেন্স অ্যাভিনিউ ও তার পিছনের সেকেন্ড স্ট্রিট পর্যন্ত জায়গা জুড়ে বিশাল টমাস জেফারসন বিল্ডিং। পাশাপাশি ইনডিপেন্ডেন্স অ্যাভিনিউয়ের অন্য ফুটপাতে ম্যাডিসন মেমোরিয়াল বিল্ডিং। আর জেফারসন বিল্ডিংয়ের পিছনে,  সেকেন্ড স্ট্রিটের অন্যদিকের ফুটপাতে জন অ্যাডামস বিল্ডিং। পাশাপাশি তিনটি বাড়িতে রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়া যায়। কিন্তু অবিরাম চলতে থাকা বাস ও গাড়ির স্রোত এবং নিরন্তর পথচলতি মানুষের ভিড় এড়ানোর জন্য এই তিনটি বাড়িতে যাওয়ার সুবিধার্থে রাস্তার তলা দিয়েও আন্ডারগ্রাউন্ড রোড নির্মাণ করা হয়েছে। সেই আন্ডারগ্রাউন্ড রোডে দিন-রাত সবসময় আলো জ্বলে। পড়ুয়ারা এ-বাড়ি থেকে ও-বাড়িতে যান। শুধু তা-ই নয়,  বই ভর্তি ছোট আকারের মোটর ট্রাকও এ-বাড়ি থেকে ও-বাড়িতে যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। সবেতেই আধুনিকতার ছোঁয়া।
জেফারসন বিল্ডিংয়ের মেঝে থেকে পাথরের স্তম্ভগুলো ১৬০ ফুট উঁচু। শুধু এই একটি হলেই ৪৫,০০০ হাজারেরও বেশি রেফারেন্স বই আছে। ২১২ জন পাঠক একসঙ্গে বসে পড়তে পারেন এই একটি হলঘরে। এটি ছাড়া আরও পড়ার ঘর আছে। প্রতিটি ডেস্কে পৃথক আলো,  আরামদায়ক চেয়ারের ব্যবস্থা আছে। এত পাঠকের ভিড়,  কিন্তু গোটা হলঘর ‍নিস্তব্ধ,  নিরিবিলি পরিবেশ। কেউ কাউকে বিরক্ত করে না। যে যার মতো করে পড়াশোনা চালিয়ে যায়। পাশেই কম্পিউটার ক্যাটালগ সেন্টার। সেখানে দলে-দলে লোক কম্পিউটার টার্মিনালে তাঁর প্রয়োজনীয় বিষয়টি জেনে নিতে পারেন। জেফারসন বিল্ডিংয়ে লাইব্রেরির স্থান সংকুলান না হওয়ায় এই বাড়ির পিছনে,  রাস্তার অন্য পারে তৈরি হয় জন অ্যাডামস বিল্ডিং। ১৯৩৯ সালে। সেটি জেফারসন বিল্ডিংয়ের মতো অত জাঁকজমকপূর্ণ না হলেও বাড়ির সামনের দিক সুন্দর মার্বেল পাথরে মোড়া আর তার প্রধান প্রবেশপথে ব্রোঞ্জের বিরাট দরজা। তাতে শোভা পায় বারোটি মনুষ্য-মূর্তি। এই চমৎকার মূর্তিগুলো সেসব ঐতিহাসিক পুরুষদের,  যাঁরা পৃথিবীর নানা দেশে লেখার হরফ আবিষ্কার করেছিলেন। জন অ্যাডামস বিল্ডিংয়েও যখন লাইব্রেরির স্থান সংকুলান হল না,  তখন তৈরি করতে হয় আরও একটি বাড়ি। জেফারসন বিল্ডিংয়ের পাশাপাশি ইনডিপেন্ডেন্স অ্যাভিনিউয়ের অন্য দিকে সেই নতুন বাড়ি জেমস ম্যাডিসন মেমোরিয়াল বিল্ডিং। নির্মিত হয় ১৯৮০ সালে। ফলে গোটা লাইব্রেরি অব কংগ্রেসের স্থান-পরিধি দ্বিগুণ হয়ে যায়। এই তিনটি বৃহৎ বাড়ি ছাড়াও অন্যত্র এই লাইব্রেরির কর্মকেন্দ্র আছে। এই তিন বিল্ডিং মিলে সাধারণ পাঠকদের জন্য ২১টি পড়ার ঘর রয়েছে।
বড়দিন ও পয়লা জানুয়ারির ছুটি ছাড়া বছরের আর সব দিন লাইব্রেরি খোলা থাকে। পড়ার ঘর,  প্রদর্শনী,  ফিল্ম শো— এমনকী গোটা লাইব্রেরি ঘুরিয়ে দেখার ব্যবস্থা রয়েছে। লাইব্রেরিতে নিয়মিতভাবে নানা ডকুমেন্টরি ফিল্ম দেখানো হয়। গান শোনানোর ব্যবস্থা রয়েছে। যার যেদিকে আগ্রহ, সব পাওয়া যায় হাতের মুঠোয়। এ যেন এক অজানা ভুবন।
শুনে অবাক হচ্ছেন? না, অবাক হইনি আমি। কারণ, এই  ‘দ্য লাইব্রেরি অব কংগ্রেস’  যে দেশের সম্পত্তি, সেই দেশের নাম আমেরিকা। দুনিয়ার সর্বশক্তিমান দেশে যে এমন এক বিশাল লাইব্রেরি থাকবে, তা তো স্বাভাবিক। লাইব্রেরি তো দুনিয়ার ইতিহাস আগলে রাখে। ভবিষ্যতের দিশা দেখায়।
ছবি: সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে
08th  September, 2019
বিকেলবেলার আলো

আজ ক্লাস ফাইভ থেকে বিনন্দ সিক্সে উঠেছে। ওর এরকম নামটা মা রেখেছিল। মা একটা পুরনো বই ঠাকুরমার কাছ থেকে পেয়েছিল। বইটার নাম ‘লক্ষ্মীচরিত্র’। বইটার মলাটে একটা লক্ষ্মী ঠাকুরের রঙিন ছবি আছে। মা সন্ধেবেলা বইটা নিয়ে পড়তে বসে।
বিশদ

21st  April, 2024
পশ্চিম আকাশে সূর্যোদয়

শুক্রের আহ্নিক গতি অন্য গ্রহগুলির মতো নয়। সৌর জগতে কেন ব্যতিক্রমী এই গ্রহ জানালেন স্বরূপ কুলভী বিশদ

21st  April, 2024
মুদ্রা যখন বিশালাকৃতির পাথর

টাকা-পয়সা বা মুদ্রা সম্পর্কে আমাদের সকলেরই কমবেশি ধারণা আছে। সভ্যতার ঊষালগ্নে চালু ছিল বিনিময় প্রথা। তারপর এল তামা, সোনা ও রুপোর মুদ্রা। বর্তমান সময়ে ধাতব মুদ্রার পাশাপাশি কাগজের নোট চালু আছে।
বিশদ

21st  April, 2024
বাংলা ভাষার প্রতি ঠাকুরবাড়ির ভালোবাসা
পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

বাংলা নববর্ষের দিন জানব বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসার কথা। সেই ইংরেজ আমলে রবীন্দ্রনাথের পরিবারের সদস্যরা কীভাবে এই ভাষার জন্য লড়াই করেছিলেন, তুলে ধরা হল তারই টুকরো কিছু স্মৃতি।  বিশদ

14th  April, 2024
হরেকরকম হাতের কাজ: মটকা পেন্টিং

ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

14th  April, 2024
ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে আবিষ্কার
কল্যাণকুমার দে

ঘুম! পড়তে বসলেই ঘুম পেয়ে যায়। এর জন্য বাবা-মায়ের কাছে কম বকুনি খেতে হয় না। বকুনি খেয়েও কিন্তু অভ্যেসটা পাল্টায় না। আসলে ঘুমের অভ্যেসটা আমাদের জন্মাবার সঙ্গেই তৈরি হয়ে যায়। কিন্তু প্রশ্ন হল, আমরা কেন ঘুমোই? জীবনে কি ঘুম অত্যন্ত জরুরি? বিশদ

14th  April, 2024
এপ্রিল ফুলের খুনসুটি

পেরিয়ে এলাম পয়লা এপ্রিল। ইংরেজি চতুর্থ মাসের ১ তারিখ মানেই এপ্রিল ফুলস’ ডে। বোকা বানানোর দিন। কীভাবে বন্ধুদের সঙ্গে দিনটি মজা করে কাটল, সেই গল্পই শোনাল পূর্ব বর্ধমানের ঘোড়ানাশ উচ্চ বিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। ‘ফুল’ একটি ইংরেজি শব্দ। এর অর্থ বোকা। এপ্রিল ফুলের অর্থ এপ্রিল মাসের বোকা।
বিশদ

07th  April, 2024
যাত্রী যখন গান্ধীজি

১৯৪৬ সালের জানুয়ারি মাস। শীতের বিকেলে সোদপুর স্টেশন দিয়ে কু-ঝিকঝিক আওয়াজ করে গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে যাত্রীবাহী ট্রেন। স্ব-পার্ষদ খাদি আশ্রমে বসে রয়েছেন জাতির জনক। আচমকা বললেন, মাদ্রাজ যেতে হবে। এখান থেকেই ট্রেন ধরব
বিশদ

07th  April, 2024
বিরল সংখ্যা

গণিত মানেই মগজাস্ত্রে শান। সংখ্যার খেলা। কত ধরনেরই যে বিস্ময় লুকিয়ে রয়েছে, তা বলে বোঝানো যায় না। এক একটা সংখ্যাতেই কত না রহস্য। এই ধর, ছয় দশ পাঁচ পঁয়ষট্টির কথা। সংখ্যায় লিখলে— ৬৫। দেখে কী মনে হচ্ছে!
বিশদ

07th  April, 2024
রুকু ঝুকুর চাওয়া পাওয়া
অংশুমান কর

আমরা গ্রামের বাড়ি যাব। ঝুকুর জন্মের পর এই প্রথম আমাদের সকলের একসঙ্গে গ্রামের বাড়ি যাওয়া। ও তাই খুব আনন্দে আছে। কতবার আমাকে বলছে, ‘দাদা তুই আর আমি ধানগাছে চড়ে দোল খাব।’ আমি ওকে বলিনি যে, ধানগাছে চড়ে দোল খাওয়া যায় না। বিশদ

31st  March, 2024
মহাকাশযাত্রীদের খাবার-দাবার
উৎপল অধিকারী

মহাকাশ বড়ই রহস্যময় স্থান। এই রহস্যের উদ্ঘাটন করার জন্য মানুষ দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মানুষ সশরীরে সেখানে হাজির হয়েছে। এই অকুতোভয় সাহসী মহাকাশযাত্রীরা জীবন বাজি রেখে অসীম ধৈর্য নিয়ে মহাকাশযানে তাঁদের গবেষণা করছেন। বিশদ

31st  March, 2024
চরম দারিদ্র্য থেকে সর্বোচ্চ শিখরে

পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টের প্রথম উচ্চতা মেপেছিলেন রাধানাথ শিকদার। এই বাঙালি গণিতবিদের সাফল্যের গল্প শোনালেন সোমনাথ সরকার বিশদ

31st  March, 2024
কবিগুরুর দোল উৎসব
সায়ন্তন মজুমদার

১৯২৫ সালে দোল উপলক্ষ্যে সেজে ওঠে আম্রকুঞ্জ। কিন্তু বিকেলের ঝড়বৃষ্টিতে সব লণ্ডভণ্ড হয়ে যায়। বৃষ্টি থামতে রবীন্দ্রনাথ সকলকে নিয়ে চলে যান এখনকার পাঠভবনে। সেখানে অভিনীত হয় ‘সুন্দর’ নাটকটি। বিশদ

24th  March, 2024
খেলাধুলোর আনন্দ

পড়াশোনায় ফাঁক পেলেই চলছে চুটিয়ে খেলা। ব্যাট-উইকেট, ফুটবল নিয়ে সকলে নেমে পড়ছে। খেলার আনন্দের বিকল্প নেই। নিজেদের প্রিয় খেলার বিষয়ে জানাল মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর হাই স্কুলের পড়ুয়ারা। বিশদ

24th  March, 2024
একনজরে
বুধবার রাতে নদীয়ার কালীগঞ্জের বল্লভপাড়ায় দু’টি বাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিন যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হল। বাইকের গতি এতটাই বেশি ছিল যে এক যুবক ছিটকে একটি টোটোর কাচ ভেঙে ঢুকে যান। ...

রক্তক্ষরণ আটকাতে পারবে কি সিপিএম? আটকানো যাবে কি বামের ভোট রামে যাওয়া? —মূলত এই দু’টি প্রশ্নই এখন আলোচনার কেন্দ্রে। ব্রিগেড ভরাতে পারলেও ভোটবাক্স ভরাতে পারবেন কি না, তা নিয়েই এখন চিন্তিত সিপিএমের বঙ্গ রাজনীতির কুশীলবরা। ...

কথা ছিল বাড়ি ফিরে পাকা বাড়ি দেওয়ার। সেই স্বপ্ন নিয়ে আর ফেরা হল না। কফিনবন্দি হয়ে ফিরছে পরিযায়ী কিশোর শ্রমিক। কর্মরত অবস্থায় বহুতল ...

মতুয়া ঠাকুরবাড়ির মন্দিরের তালাভাঙা এবং মারধর সংক্রান্ত মামলায় শান্তনু ঠাকুর ও তাঁর পরিবারকে রক্ষাকবচ দিল হাইকোর্ট। উচ্চ আদালতে নির্দেশ, তাঁদের বিরুদ্ধে আপাতত কোনও কঠোর পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিস। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: কেকেআরকে ৮ উইকেটে হারাল পাঞ্জাব

11:31:28 PM

আইপিএল: ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি শশাঙ্ক সিংয়ের, পাঞ্জাব ২৪৬/২ (১৭.৪ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:26:31 PM

আইপিএল: ৪৫ বলে সেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ২১০/২ (১৬.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:13:32 PM

আইপিএল: ২৬ রানে আউট রাইলি রুশো, পাঞ্জাব ১৭৯/২ (১৩ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:56:50 PM

আইপিএল: ২৪ বলে হাফসেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ১২০/১ (৯.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:36:30 PM

আইপিএল: ৫৪ রানে আউট প্রভসিমরন, পাঞ্জাব ১০৭/১ (৭.৫ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:29:44 PM