Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। শিল্প, সাহিত্য, বিজ্ঞানের মতো শরীরচর্চাও জাতীয় সংস্কৃতির অঙ্গ হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেল।
উনিশ শতকের বাংলায় জাতীয়তাবাদের পুনরুত্থানের অন্যতম কাণ্ডারী নবগোপাল মিত্রের হাতে গড়ে উঠেছিল প্রথম বাঙালির সার্কাস। যার নাম ছিল ‘ন্যাশনাল সার্কাস’। সেই নিরীক্ষাকে বাণিজ্যিকভাবে সফল করে প্রিয়নাথ বসু উদ্বুদ্ধ করলেন কৃষ্ণলাল বসাকের মতো আরও বেশ কিছু বাঙালিকে এই পেশায় আসতে। পরবর্তী সময়ে বাঙালি পরিচালিত সার্কাসের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল এস কে গুহ ওরফে বুঢঢা বাবুর ‘রিংলিং সার্কাস’ এবং বি এন বসুর ‘লায়ন সার্কাস’। সেই পরম্পরাতেই বাংলার মাটিতে গড়ে উঠল অজন্তা সার্কাস, পানামা সার্কাস আর এম্পায়ার সার্কাস। জিমন্যাস্ট ও ভারোত্তোলক সুবোধ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তাঁর পরিবারের হাতে তৈরি হল প্রথমে ইন্টারন্যাশনাল তারপর অলিম্পিক সার্কাস এবং ১৯৮৬ সালে ফেমাস সার্কাস। এছাড়াও গোপাল তরফদারের নটরাজ সার্কাস এবং তাঁর পুত্রের এভারেস্ট সার্কাসের কথা বলতেই হয়।রাজা রামমোহন রায়ের পৌত্র হরিমোহন বা মহারাজা মণীন্দ্রচন্দ্র নন্দীর মতো সমাজের নামী মানুষরাও সার্কাস নিয়ে উৎসাহ দেখিয়েছেন। তবে, সার্কাসের বেশির ভাগ কুশীলবরা আসতেন সমাজের পিছিয়ে পড়া স্তর থেকে। জীবিকার উৎস হওয়ার পাশাপাশি সার্কাস তাদের সামাজিক স্বীকৃতি এবং পেশাগত উন্নতির সুযোগ দিয়েছিল। প্রফেসর বোসের সার্কাসে বন্য পশুদের নিয়ে খেলা দেখানো সুশীলা সুন্দরী ও মৃন্ময়ী ছিলেন সমাজের প্রান্তিক পরিসর থেকে উঠে আসা সফল সার্কাস শিল্পী। অবশ্য খেলা দেখানোর সময় বাঘের আক্রমণে গুরুতর জখম হয়ে সুশীলা সুন্দরীর পেশাদার জীবন শেষ হয় অকালে। তুলনায় মৃন্ময়ীর কথা কম আলোচিত হয়েছে। সুশীলার সহশিল্পী ছিলেন এই মৃন্ময়ী। সুশীলার সুপারস্টার স্ট্যাটাসের পাশেই যাকে বলে সার্কাসের ‘পোস্টার গার্ল’ ছিলেন এই মৃন্ময়ী। মানে, সার্কাসের পোস্টারে ভারত মাতা রূপে দেখা যেত মৃন্ময়ীর ছবি। উজ্জ্বল পোশাকে সজ্জিত, সিংহবাহিনী, হাতে বরাভয় মুদ্রা। লোক ভেঙে পড়ত সার্কাসের তাঁবুতে ভারতমাতাকে দেখতে। সেই ভূমিকায় সিংহ নিয়ে দুঃসাহসিক খেলা দেখাতেন মৃন্ময়ী।
তবে স্টেজের আড়ালে তাঁর জীবন বয়ে চলেছে সম্পূর্ণ বিপরীত খাতে। মৃন্ময়ীর স্বামী বিয়োগ হল। শুরু হল বৈধব্য পালন ও কৃচ্ছ্রসাধন। সার্কাসের সব থেকে খারাপ খুপরি বরাদ্দ হল তাঁর। আলোচাল আর কাঁচকলার খাদ্য হল দৈনন্দিন বরাদ্দ। শুধু সার্কাসের প্রয়োজনেই কদম ছাঁট চুলটা বোধহয় বাদ থেকেছিল। দিনের শেষে যে তাঁকে সিংহ নিয়ে ভারতমাতার ভূমিকায় অভিনয় করতে হতো!
তবে সার্কাস দল গড়ে তোলা এবং দীর্ঘদিন তা সফল ভাবে চালানো অত্যন্ত কঠিন। সার্কাসের ইতিহাসে তাই দল ভেঙে যাওয়া বা বিক্রি হওয়ার তথ্যে ভরা। কিন্তু তা সত্ত্বেও বিশ্বযুদ্ধের বছরগুলি বাদ দিয়ে গত শতকের প্রায় পুরোটা জুড়েই পারিবারিক বিনোদন হিসেবে সার্কাসের একচেটিয়া কদর ছিল। সেই বাজারের টানে বাংলার ঘরের সার্কাসগুলি ছাড়াও কলকাতায় আসত দেশি-বিদেশি নামী সার্কাস কোম্পানিগুলি। তাই শুধু পার্ক সার্কাসের মতো বড় ময়দান নয়, অন্যান্য মাঠেও সার্কাসের তাঁবু পড়ত। আজকের হিন্দুস্থান বিল্ডিং ও ইমলের জায়গায় যে ফাঁকা মাঠ ছিল, সেখানেও বসত সার্কাসের আসর। কিংবা ওয়াচেল মোল্লার দোকানবাড়ির জায়গায় তাঁবু ফেলত মোল্লা সাহেবের নিজের মিনার্ভা সার্কাস।
সার্কাসের তাঁবু ফেলার আগে শুধু জমির মালিক নয়, পাড়ার লোকেরও অনুমতি নিতে হতো। তাঁরাও নানা আপত্তি তুলতেন। কেউ যদি বলতেন সার্কাসের জন্য বাড়ির ছেলেপুলেদের লেখাপড়া হবে না, তো কেউ বলতেন নানা জায়গার লোক সার্কাস দেখতে এসে পাড়া নোংরা করবে। আবার অন্য একদল আশঙ্কা করতেন যে, বাঘ সিংহের ডাকে বাড়ির গোরুগুলো ঘাবড়ে গিয়ে দুধ দেওয়ার পরিমাণ কমিয়ে দেবে। সার্কাস কোম্পানিকে এমন মুশকিলে ফেলার পর শুরু হতো উল্টো খেলা। হ্যাঁ, আপত্তি তুলে নিতে পারি, কিন্তু ফ্রি পাশ দিতে হবে। একটা ফ্যামিলি পাশ দেবেন, তো বলুন!     কিন্তু গত শতকের শেষ থেকেই বিনোদনের চরিত্র বদলাতে শুরু করায় সার্কাসগুলির কঠিন সময় শুরু হয়। একসময় মনোহর আইচ বা রেবা রক্ষিতের মতো বিখ্যাত ব্যায়ামবিদদের পাশাপাশি ভিড় টানত নানা রকম জন্তু জানোয়ারের খেলা। কিন্তু সার্কাসের সেই অংশটাই বাদ দিতে হয় ১৯৯৮ সালে বন্য প্রাণীর খেলা দেখানো নিষিদ্ধ হয়ে যাওয়ায় পর। অনেকের মতে, সার্কাস তার মূল আকর্ষণটাই যেন এর ফলে হারিয়ে ফেলে। বিদেশি খেলোয়াড় ও তাদের চমকদারি খেলা দিয়ে সেই অভাব ঢেকে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করতে করতেই ২০১১ সালে শিশুদের খেলা দেখানোর উপরেও বসে নিষেধাজ্ঞা। অথচ, এদের শারীরিক নমনীয়তায় চলত জিমন্যাস্টিকের খেলাগুলি। এরপর এল নোট বন্দি আর ২০২০ সালে করোনা মহামারী। পরপর ধাক্কায় সারা দেশের সঙ্গে বাংলার সার্কাসের একে একে নিভিছে দেউটি।
এটাই হয়তো সার্কাসের নিয়তি। যে আঠারো-উনিশ শতকের যুগসন্ধির সন্তান সার্কাস, সেই সময়টা আজ বদলে গিয়েছে। তাই সার্কাসের সঙ্কট হয়তো এই দিন বদলের সমার্থক। তবু এখনও শীত এলে সার্কাসের তাঁবু পড়ে কলকাতার কয়েকটি মাঠে। সীমিত সামর্থ্য নিয়েই শো চলতে থাকে। তবে তার মধ্যেই  কান পাতলে শোনা যায় কয়েক প্রজন্মের বাঙালির মনে ছোটবেলার স্মৃতি হয়ে বেঁচে থাকা সার্কাসের কথা। 
10th  March, 2024
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
অপরাজিতা
মীনাক্ষী সিংহ

জুনিয়র ডাক্তার সুমন সান্যাল জানিয়ে গেল অপারেশন থিয়েটার রেডি, এবার ডাঃ মিত্রকে যেতে হবে। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে চেয়ার ছেড়ে উঠলেন সার্জেন মাধবিকা মিত্র। আজ একটা ক্রিটিক্যাল অপারেশন। বছর সতেরোর মেয়েটির মায়ের মুখ মনে পড়ল মাধবিকার। বিশদ

18th  February, 2024
গুপ্ত রাজধানী: লোধি গার্ডেন
সমৃদ্ধ দত্ত

মন খারাপ হয়েছে? চলে আসতে হবে লোদি গার্ডেনে। বান্ধবীকে আজই বলতে হবে মনের কথা? গন্তব্য লোধি গার্ডেন। এই কি শেষ দেখা? দু’জনের পথ দু’দিকে বেঁকে যাবে? লোদি গার্ডেন সাক্ষী থাকুক। সুগার বেড়েছে। ডক্টর লুথরিয়া বলেছেন, এখনই ওষুধ শুরু করতে হবে না। আগে হাঁটুন। বিশদ

18th  February, 2024
একনজরে
রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাতে মধ্যস্থতা করতে ইউজিসি প্রাক্তন চেয়ারম্যান, নিয়েপা’র অধ্যাপক এবং সেন্ট্রাল অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইব্যুনালের প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যানদের নিয়ে নাগরিক কমিশন গঠিত হল। ...

দেশজুড়ে আদর্শ নির্বচনী আচরণবিধি চলছে। ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার নির্বাচন। ওই দিন জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রে ভোট। কিন্তু বিতর্ক বেঁধেছে আবাস যোজনার ফর্ম পূরণকে কেন্দ্র করে। ...

শপিং মলের পর এবার গির্জা। ফের ছুরি নিয়ে হামলা অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে। সোমবার আচমকা ছুরির আঘাতে আহত হয়েছেন গির্জার বিশপ সহ আরও বেশ কয়েকজন পুণ্যার্থী। জখম ...

নিজেদের মধ্যে সব দ্বন্দ্ব ভুলে তমলুক লোকসভার প্রার্থী দেবাংশু ভট্টাচার্যকে জেতাতে হবে বলে তৃণমূল নেতাদের সাফ জানালেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার হলদিয়ায় একটি হোটেলে তমলুক লোকসভার ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব কণ্ঠ দিবস
হাজব্যান্ড অ্যাপ্রিসিয়েশন ডে
১৮৫০:  মাদাম তুসো জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা ম্যারি তুসোর মৃত্যু
১৮৫৩: প্রথম ট্রেন চলল সাবেক বোম্বাইয়ের ভিক্টোরিয়া থেকে থানে পর্যন্ত
১৮৬৭: উড়োজাহাজের আবিষ্কারক উইলবার রাইটের জন্ম
১৮৮৯: অভিনেতা চার্লি চ্যাপলিনের জন্ম
১৯১৬ - রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতনের বিশ্বভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন
১৯৫১: লেখক অদ্বৈত মল্লবর্মণের মৃত্যু
১৯৬৬: শিল্পী নন্দলাল বসুর মৃত্যু
১৯৭৮: অভিনেত্রী লারা দত্তর জন্
১৯৮৭: বিশিষ্ট অভিনেতা বিকাশ রায়ের মৃত্যু
২০২১: পিডিএফ ও ফটোশপের উদ্ভাবক ও সফটওয়্যার কোম্পানি এডোবির সহ-প্রতিষ্ঠাতা চার্লস গ্যাসকির মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৯৭ টাকা ৮৪.০৬ টাকা
পাউন্ড ১০২.৭৫ টাকা ১০৫.৩৮ টাকা
ইউরো ৮৭.৭৪ টাকা ৯০.১৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,১৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৯০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৩,৬০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৩,৭০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৩ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪। অষ্টমী ২০/১৫ দিবা ১/২৫। পুষ্যা নক্ষত্র ৫৯/৫৩ শেষ রাত্রি ৫/১৬। সূর্যোদয় ৫/১৯/২৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৩/৩২। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৯ গতে ১০/২০ মধ্যে পুনঃ ১২/৫২ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৪ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪০ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৬ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ১/৩০ গতে ৩/১ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫৪ গতে ৮/২৮ মধ্যে পুনঃ ১/১১ গতে ২/৪৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/১৯ গতে ৮/৪৫ মধ্যে। 
৩ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪। অষ্টমী অপরাহ্ন ৪/২৮। পুনর্বসু নক্ষত্র দিবা ৬/২৩। সূর্যোদয় ৫/২০, সূর্যাস্ত ৫/৫৫। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪০ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৩/২৭ গতে ৫/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/০ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ১/২৩ গতে ২/৫১ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫৪ গতে ৮/২৯ মধ্যে ও ১/১২ গতে ২/৪৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২০ গতে ৮/৪৬ মধ্যে। 
৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: কেকেআরকে ২ উইকেটে হারাল রাজস্থান

11:51:57 PM

আইপিএল: ৫৫ বলে সেঞ্চুরি বাটলারের, রাজস্থান ২২১/৮ (১৯.২ ওভার), টার্গেট ২২৪

11:37:08 PM

আইপিএল: ০ রানে আউট বোল্ট, রাজস্থান ১৮৬/ ৮(১৭.৩ ওভার), টার্গেট ২২৪

11:27:00 PM

আইপিএল: ২৬ রানে আউট পাওয়াল, রাজস্থান ১৭৮/৭(১৬.৫ ওভার), টার্গেট ২২৪

11:19:00 PM

আইপিএল: ৩৬ বলে হাফসেঞ্চুরি বাটলারের, রাজস্থান ১৩৬/৬ (১৪.৩ ওভার), টার্গেট ২২৪ (বিপক্ষ কেকেআর)

11:18:52 PM

আইপিএল: ০ রানে আউট হেটমায়ার, রাজস্থান ১২১/৬ (১২.২ ওভার), টার্গেট ২২৪ (বিপক্ষ কেকেআর)

11:04:22 PM