Bartaman Patrika
বিকিকিনি
 

ওড়িশায় একফালি তিব্বত

প্রচারের আলো নেই ওড়িশার এই গ্রামে। আছে শুধু শান্ত স্নিগ্ধ পরিবেশ। জিরাং থেকে ঘুরে এসে লিখলেন নন্দিতা মিত্র।

সত্যিই ওড়িশায় এমন একটি জায়গা আছে! চারিদিকে সবুজের মাঝখান দিয়ে বাঁধানো রাস্তা আর অসাধারণ সুন্দর প্রকৃতির মাঝে অবস্থিত এক অপূর্ব মনাস্ট্রি। নাম জিরাং। স্বল্পপরিচিত, কিন্তু দারুণ সুন্দর এই মনাস্ট্রি। প্রায় ৪০০০ মানুষ বসবাস করেন এই গ্রামে যাঁরা সকলেই বৌদ্ধধর্মাবলম্বী এবং তিব্বতিদের বংশধর। এঁদের প্রধান জীবিকা ভুট্টাচাষ, পশুপালন, নানারকম উলের জিনিস আর দামি কার্পেট তৈরি করা। আগে গ্রামবাংলায় যেমন ধানের গোলা দেখা যেত, এখানে তেমনই দেখা যায় ভুট্টার গোলা। বেশ বড়সড় রংচঙে মনাস্ট্রির আশপাশে আছে ছোট বড় সুদৃশ্য চোর্তেন (শান্তি স্তূপ)। তিব্বতীয় শৈলীতে তৈরি বাড়ি এবং মানুষজন নিয়ে একটি গ্রাম বৌদ্ধ জীবন ও সংস্কৃতির ওপর নির্ভর করে গড়ে উঠেছে।
গোপালপুর থেকে গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পড়লাম জিরাং-এর উদ্দেশ্যে। গজপতি জেলায় তিব্বতি জনপদ জিরাং। এখানে অবস্থিত মনাস্ট্রিকে নিয়েই গোটা অঞ্চলটিকে বলা হয় ‘ওড়িশার মিনি তিব্বত’। একঢালা কালো পিচের রাস্তার আশপাশে নারকেল গাছ আর শাল গাছের সারি স্বাগত জানায়। নিঝুম এলাকাটির একদিকের রাস্তা সোজা চলে গিয়েছে দারিংবাড়ির দিকে, যেটি শৈলশহর ‘ওড়িশার কাশ্মীর’ হিসেবে ইদানীং বেশ নাম করেছে। আশপাশেই রয়েছে মিদুবন্দা ঝরনা, হিলটপ ভিউ পয়েন্ট, খাসাদা ফলস, নেচারপার্ক প্রজাপতি পার্ক, এমু ফার্ম লাভার্স পয়েন্ট ইত্যাদি। শীতের দুপুরে নরম রোদে তখন হিমেল হওয়ার শিরশিরানি। ঘন জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে একসময় পৌঁছে গেলাম জিরাং মনাস্ট্রিতে যার পোশাকি নাম পদ্মসম্ভব বুদ্ধ মহাবিহার। এটি ওড়িশা-অন্ধ্রপ্রদেশ সীমান্ত অঞ্চল চন্দ্রগিরি গ্রামে অবস্থিত। অধিকাংশের কাছেই তা জিরাং মনাস্ট্রি বলে পরিচিত। একসময় দক্ষিণ এশিয়ার সবথেকে বড় মনাস্ট্রি ছিল এটি। বর্তমানে পূর্বভারতের বৃহত্তম তিব্বতি বৌদ্ধ বিহার। ধর্মসংস্কৃতি ছাড়াও বৌদ্ধ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হিসেবে এখানে সারা দেশ থেকে নবীন ভিক্ষুরা আসেন।
বনের গায়ে দুটো পাহাড়ি গ্রাম, জোড়াম্বা আর জোরাঙ্গা। তাদের মাঝামাঝি অবস্থান চন্দ্রগিরি। অমন ঘন জঙ্গল, পাহাড়ঘেরা চিরহরিৎ বৃক্ষের বেষ্টনীতে জিরাং গ্রাম গড়ে উঠেছে ষাট বছর ধরে। মাঝখানে রয়েছে চন্দ্রগিরির জিরাং বিহার। এই অঞ্চল গড়ে ওঠার পিছনে একটি ইতিহাসও রয়েছে। চীনের অত্যাচারে ১৯৫৯ সালে তৎকালীন তিব্বতের ধর্মগুরু ১৪তম দলাই লামা প্রায় ৮৫ হাজার তিব্বতি অনুগামীকে নিয়ে ভারত সরকারের কাছে আশ্রয়ভিক্ষা করেন। ভারত সরকার কোনও কোনও রাজ্যে তাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে দেয় এবং তাঁরা আলাদাভাবে সেইসব জায়গায় বৌদ্ধ জনপদ গড়ে তোলেন। প্রধান ধর্মগুরু দলাই লামা হিমাচল প্রদেশের ধরমশালায় থাকতে শুরু করেন। ভারত সরকার ওড়িশার গজপতি জেলার চন্দ্রগিরি নামক জায়গায় তিব্বতি সেই উদ্বাস্তুদের বেশ কিছুজনের জমির ব্যবস্থা করে দেয়। সারা ভারতের ৬টি ক্যাম্প বা সেটলমেন্ট-এর মধ্যে অন্যতম এই চন্দ্রগিরি। যে জায়গা তাঁদের দেওয়া হয়েছিল তার বেশ কিছু জায়গা জুড়ে স্কুল, মঠ আর বাড়ি বানান তাঁরা। আর বাকিটা চাষের কাজে লাগান। তিব্বতি শরণার্থী যাঁরা জিরাং গ্রামে বসবাস করেন (যা চন্দ্রগিরি নামে পরিচিত) তাঁরা এই জায়গাটিকে নিজস্ব ভাষায় বলেন ‘ফুন্টশলিং’, যার অর্থ প্রাচুর্য ও সুখের আবাস। ২০০৩ সালে এর ভিত্তিপ্রস্তর শুরু হয়ে প্রায় ৮ কোটি টাকার বিনিময়ে। ২০০৮ সালে এই মনাস্ট্রির কাজ সম্পূর্ণ হয়। তিব্বত, নেপাল আর ভূটানের স্থপতিরা এসেছিলেন এটি তৈরি করতে। ২০১০ সালে দলাই লামা এটির উদ্বোধন করেন। ধীরে ধীরে চতুর্দিকে ‘ওঁম মণিপদ্মে হুম’ এই মন্ত্রধ্বনি উচ্চারিত হতে থাকে সমগ্র চন্দ্রগিরিতে। এখানে একটি ছাত্রাবাসও রয়েছে যেখানে প্রায় ২০০ জন ছাত্র পড়াশোনা করে বিভিন্ন বিষয়ে। ২৩ ফুট উঁচু বুদ্ধ মূর্তি আর ১৭ ফুট উঁচু পদ্মসম্ভাবার অপূর্ব কারুকার্যময় মূর্তি আছে। সুন্দর এই মনাস্ট্রির প্রতি দেওয়ালে আর থামের রং-বেরঙের মনোরম কারুকাজ দেখে মুগ্ধ হতেই হবে।
মনাস্ট্রিতে আসার পথটিও খুব সুন্দর। চারিদিকে ছোট ছোট সবুজ পাহাড় আর জঙ্গল আর তার মধ্যে দিয়ে চলে গিয়েছে বাঁধানো মসৃণ রাস্তা। পথে যেতে যেতে চোখে পড়ে বৌদ্ধমন্ত্র সম্বলিত বিভিন্ন রঙের লুংদার (মন্ত্র লেখা পতাকা)। এরই মধ্যে এক নৈসর্গিক জায়গায় এই মনাস্ট্রির অবস্থান। গুটিকতক দোকান নিয়ে ছোট্ট গঞ্জ শহরটি শাল, মহুয়া, সেগুন গাছের ছায়ায় ঘেরা। গোটা অঞ্চলটি বিভিন্ন ধরনের শীতকালীন ফুলে ভরা। মনাস্ট্রির পিছনের দিকে গম্বুজের ওপর সূর্যের আলো পড়ে চকচক করছে।  মনাস্ট্রির মূল এলাকার সামনেই রয়েছে একটি বৃহৎ চোর্তেন। তার পাশেই সুন্দর ছোট ছোট ঘরবাড়ি ফুলের বাগানে সাজানো। প্রায় প্রত্যেক বাড়িতে আছে গৃহপালিত পশু এবং সামনের দিকে রয়েছে বেশ কিছুটা করে জমি যেখানে তাঁরা ভুট্টা, ধান, আলু আর বেশ কিছু সব্জির চাষ করেন। এখানে হস্তশিল্প তিব্বতিদের প্রধান জীবিকা। বহু বছর ধরে থাকার সুবাদে এখানে তাদের যে একটা আলাদা জগৎ গড়ে উঠেছে তা তাদের প্রত্যেকের ব্যবহারিক আচার-আচরণের মাধ্যমেই স্পষ্টভাবে ফুটে ওঠে। বৃহদাকার মনাস্ট্রি এবং মহাবিহারটি এখানকার প্রধানতম আকর্ষণ হলেও গোটা গ্রাম ঘুরতেও বেশ ভালো লাগে। মনাস্ট্রির সামনে অনেকটা জায়গা। পায়ে হাঁটা পথের দু’পাশে নানা বর্ণের ফুল এবং ঝাউগাছ। বাঁধানো রাস্তা ধরে কিছুটা গেলে দেখা যায় বেশ কয়েকটা সিঁড়ি ধীরে ধীরে ওপরের দিকে উঠে গিয়েছে প্যাগোডাধর্মী তিনতলার দিকে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন চত্বরের তিন দিকে রয়েছে আবাসিক, অতিথি আর লামাদের জন্য নির্দিষ্ট ভবন। মূল মনাস্ট্রির ভিতরে গৌতম বুদ্ধের সোনালি রঙের বিরাট মূর্তি। দেওয়ালে নানা ধরনের ফ্রেস্কো পেন্টিং-এর মাধ্যমে বুদ্ধের জীবন বর্ণিত হয়েছে। বাইরের দেওয়ালেও নানা অলঙ্করণ সহ গুরুপদ্মসম্ভব এবং বুদ্ধদেবের শিষ্যদের খোদাই করা মূর্তি দেখা যায়। আমরা যখন পৌঁছই তখন দেখি লামারা তাঁদের রীতিনীতি মেনে পূজাপাঠের আয়োজন করছেন। সমগ্র পরিবেশে এক অপার শান্তি বিরাজ করছে অদ্ভুত নীরবতার সঙ্গে। এখানে কিছুক্ষণ থাকলে গভীর ভক্তি সহ এক প্রশান্তি জুড়ে বসে মনের অজান্তেই। তিব্বতি রুক্ষ অঞ্চল থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন স্থানে সবুজের মাঝে তিব্বতি জনপদ জিরাং এক নৈঃশব্দ্যের আখ্যান। প্রচার পায়নি বলে পর্যটকের ভিড় কম। তাই এখানকার পরিবেশ এখনও ব্যবসায়িক হয়ে ওঠেনি। এখানে ভ্রমণের স্মারক হিসেবে বেশ কিছু জিনিস সংগ্রহ করে যখন গাড়ির দিকে রওনা হই তখন মনাস্ট্রি থেকে বৌদ্ধ পুরোহিতদের মন্দ্রমধুর ধ্বনি আকাশে বাতাসে গুঞ্জরিত হচ্ছে ‘বুদ্ধং শরণং গচ্ছামি’।
কীভাবে যাবেন: যে কোনও ট্রেনে ব্রহ্মপুর। সেখান থেকে চন্দ্রগিরি ৮০কিমি। গোপালপুর থেকে দূরত্ব প্রায় ১০০ কিমি। 
মনাস্ট্রি খোলা থাকে: সকাল ৮:৩০ থেকে দুপুর ১২টা। আবার দুপুর ২টো থেকে বিকাল ৫:৩০টা পর্যন্ত।
 
20th  April, 2024
শরবতে শীতল শরীর

লু বইছে চারদিকে। এই সময় সুস্থ থাকার অঙ্ক, মেপে খাওয়া ও শরীরকে ঠান্ডা রাখা। কী কী পানীয় থাকবে রুটিনে? হদিশ দিলেন মনীষা মুখোপাধ্যায়। বিশদ

20th  April, 2024
 টুকরো  খবর

পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হল পাথুরিয়াঘাটা রাজবাড়ি। পুরনো বনেদি এই বাড়িকে বরাবর সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছিল। কলকাতার প্রাচীন ঐতিহ্যকে আজও বহন করে আসছে পাথুরিয়াঘাটার খিলাত ভবন। বিশদ

20th  April, 2024
গৃহকোণে থাক বাঙালিয়ানা

বর্ষবরণের প্রস্তুতি তুঙ্গে। নতুন পোশাক থেকে শুরু করে ঘরের টুকিটাকি সামগ্রী, তালিকা মিলিয়ে চৈত্র সেলে বাজার সেরে ফেলেছেন অনেকেই। কেউ কেউ অপেক্ষা করছেন আজ, দিনভর শেষ মুহূর্তের ‘ফিনিশিং টাচ’-এর! বাঙালির  নিজস্ব  সংস্কৃতির এই উৎসব বড় প্রাণের। তাই ঘর সাজানোর রীতিটিও বেশ প্রাচীন। 
বিশদ

13th  April, 2024
ওপার বাংলায় নববর্ষ

বাংলাদেশে কেমন করে উদ্‌যা঩পিত হয় পয়লা বৈশাখ? ঘুরে এসে বর্ণনায় তাপস কাঁড়ার। বিশদ

13th  April, 2024
 টু  ক  রো  খ ব র

বাজারে আসছে হ্যাভেলস ইন্ডিয়ার লয়েড স্টেলার এয়ার কন্ডিশনার। লয়েড এয়ার কন্ডিশনার তাদের প্রথম ডিজাইনার রেঞ্জের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে সৌরভ এবং ডোনা গঙ্গোপাধ্যায়কে একসঙ্গে প্রথমবার একটি বিজ্ঞাপনে নিয়ে এসেছে।
বিশদ

13th  April, 2024
ঘুরে আসুন উইকএন্ডে

ইদ থেকে যদি ছুটি পান তাহলে চলুন যাই তাকদা। দার্জিলিং থেকে মাত্র ঘণ্টা দেড়-দুইয়ের ড্রাইভ। নিরিবিলি, নিস্তরঙ্গ এই গ্রামে কয়েকটা দিন আরামে কেটে যাবে। চারদিকে যত দূর চোখ যায় চা বাগানের বিস্তার।
বিশদ

06th  April, 2024
 টু  ক  রো  খ ব র

বৈশাখের প্রাক্কালে গোটা চৈত্র মাস জুড়েই বাঙালির কেনাকাটার মরশুম। জেলা থেকে শহর সর্বত্রই দোকানে দোকানে ভিড়। হাওড়া ময়দান মেট্রোর কাছে নির্ভরযোগ্য বস্ত্রবিপণি রীতা শাড়ি অ্যান্ড গার্মেন্টসও এই কেনাকাটার উৎসবে সেজে ওঠে।
বিশদ

06th  April, 2024
প্রকৃতির সুর বাজে কালিম্পঙে

কাঞ্চনজঙ্ঘার বরফাবৃত শোভা অথবা লাল নীল হলুদ অর্কিডের বাহার— যে সৌন্দর্যেই মাততে চান, কালিম্পঙে তা ষোলো আনা সম্ভব। বর্ণনায় মধুছন্দা মিত্র ঘোষ। বিশদ

30th  March, 2024
 টুকরো  খবর

ভারতের নির্ভরযোগ্য বৈদ্যুতিন সামগ্রীর ব্র্যান্ড এলজি ইলেকট্রনিক্স নিয়ে এল এলজি মুডআপ  রেফ্রিজারেটর। ফ্যাশন ডিজাইনার গৌরী ও নয়নিকার উপস্থিতিতে এই নতুন মডেলটি প্রকাশ্যে আনল সংস্থা। বিশদ

30th  March, 2024
রং খেলায় সাবধানতা

দোলের দিনে কীভাবে যত্ন নেবেন নিজের? বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে লিখলেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য। বিশদ

23rd  March, 2024
 টু  ক  রো  খ ব র

আইটিসি লিমিটেডের ইনস্ট্যান্ট নুডল ও পাস্তা ব্র্যান্ড সানফিস্ট ইপ্পি শুরু করেছে ‘ইপ্পি বেটার ওয়ার্ল্ড: ক্রিয়েট ম্যাজিক’ নামে এক নতুন উদ্যোগ। প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ এবং তা পুনর্ব্যবহারযোগ্য করে তোলা ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ। বিশদ

23rd  March, 2024
পুরাণের গল্পে সমৃদ্ধ  সীতামারি

পৌরাণিক গল্প আর নৈসর্গিক দৃশ্যে মোড়া সীতামারি। ঘুরে এসে বর্ণনায় তনুশ্রী কাঞ্জিলাল মাশ্চরক। বিশদ

16th  March, 2024
 টু  ক  রো  খ ব র

নারীদিবসে এক নারীর জীবনকথার প্রকাশ দেখল সাহিত্যমহল। ৮ মার্চ অভিনেতা ভাস্বর চট্টোপাধ্যায়ের জন্মদিন। আর এই দিনটিকেই বেছে নেওয়া হল ভাস্বরের নতুন বই প্রকাশের দিন হিসেবে।
বিশদ

16th  March, 2024
মাইক্রো আভেন কখন বারণ?

কোন কোন খাবার কীভাবে কখন আভেনে দিলে ক্ষতির পাল্লা কমবে? রইল পরামর্শ। লিখছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়। বিশদ

09th  March, 2024
একনজরে
ভোট মরশুমে চোখ রাঙাচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত গরম। আজ, শুক্রবার, লোকসভার দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। বৃহস্পতিবার আগামী পাঁচদিনের জন্য পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, বিহার, ঝাড়খণ্ড, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক এবং উত্তরপ্রদেশের ...

বুধবার রাতে নদীয়ার কালীগঞ্জের বল্লভপাড়ায় দু’টি বাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিন যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হল। বাইকের গতি এতটাই বেশি ছিল যে এক যুবক ছিটকে একটি টোটোর কাচ ভেঙে ঢুকে যান। ...

আইপিএলে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়ম নিয়ে আগেই মুখ খুলেছিলেন রোহিত শর্মা ও রিকি পন্টিং। এবার একই সুর শোনা গেল দিল্লি ক্যাপিটালসের অক্ষর প্যাটেলের ...

কথা ছিল বাড়ি ফিরে পাকা বাড়ি দেওয়ার। সেই স্বপ্ন নিয়ে আর ফেরা হল না। কফিনবন্দি হয়ে ফিরছে পরিযায়ী কিশোর শ্রমিক। কর্মরত অবস্থায় বহুতল ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: ২৪ রানে আউট জয়সওয়াল,রাজস্থান ৬০/২(৬.১ ওভার), টার্গেট ১৯৭

10:05:17 PM

আইপিএল: কেকেআরকে ৮ উইকেটে হারাল পাঞ্জাব

11:31:28 PM

আইপিএল: ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি শশাঙ্ক সিংয়ের, পাঞ্জাব ২৪৬/২ (১৭.৪ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:26:31 PM

আইপিএল: ৪৫ বলে সেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ২১০/২ (১৬.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:13:32 PM

আইপিএল: ২৬ রানে আউট রাইলি রুশো, পাঞ্জাব ১৭৯/২ (১৩ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:56:50 PM

আইপিএল: ২৪ বলে হাফসেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ১২০/১ (৯.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:36:30 PM